বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পরিবেশবান্ধব ও নিরাপদ হওয়া বাঞ্ছনীয়। প্রযুক্তির ব্যবহার উত্তরোত্তর বাড়ছে। ই-বর্জ্যও বাড়বে। ভবিষ্যতে এটা সারা বিশ্বের একটি সমস্যায় পরিণত হতে পারে। এখন থেকেই সচেতন হতে হবে।গতকাল মঙ্গলবার অনলাইনে ই-বর্জ্য সম্পর্কে সচেতনতা...
দেশে গত বছর পাঁচ লাখ টন ই-বর্জ্য তৈরি হয়েছে এবং এটি বছরপ্রতি এক পঞ্চমাংশ আকারে বাড়ছে। এই ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ সরকার সাড়ে তিনশ’ কোটি টাকার পরিকল্পনা গ্রহন করেছে। ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সরকার ‘বাংলাদেশ এনভায়রমেন্টাল সাসটেইনেবিলিটি অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট’ এবং কালিয়াকৈর এ...
জাতিসংঘের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী ইলেক্ট্রনিক বর্জ্যের পরিমাণ ছিল ৫ কোটি ৩৬ লাখ মেট্রিক টন, যা পূর্বের বছরের চেয়ে প্রায় ২০ লাখ মেট্রিক টন বেশি। জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্টারন্যাশনাল সলিড ওয়েস্ট অ্যাসোসিয়েশন ও আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান...
ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় দেশে কোনো নীতিমালা নেই। ই-বর্জ্য সংগ্রহেরও কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে এই বর্জ্য যততত্র নিক্ষিপ্ত হচ্ছে এবং এতে পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম কারণ ই-বর্জ্য। এ বর্জ্য আরো নানাভাবে পরিবেশের ক্ষতিসাধন করছে। জনস্বাস্থ্যর...
ই-বর্জ্যরে কারণে শিশুরা প্রতিবন্ধী হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রযুক্তিখাতের সাথে সংশ্লিষ্টরা। তারা বলেন, শিশুদের প্রতিবন্ধী হওয়ার কারণ হিসেবে ই-বর্জ্যকে দায়ি। খেয়াল করলে দেখবেন অনেক শিশু প্রতিবন্ধী হচ্ছে। কিন্তু কেন হচ্ছে এর গভীরে যাওয়া হচ্ছে না। ই-বর্জ্যের কারণে শিশুরা যে মাত্রায়...
আধুনিক সমাজ ব্যবস্থায় ইলেকট্রনিক ও ইলেকট্রিক্যাল পণ্য ব্যবহার বৃদ্ধির ফলে ভয়ানক স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়াচ্ছে ই-বর্জ্য। বাতিল হওয়া কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, ফটোকপি মেশিন, মাইক্রোওভেন, ব্যাটারী ইত্যাদি পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় ই-বর্জ্য...