Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪, ০৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১৪ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

টিকিট পায়নি বারো শতাধিক হজযাত্রী

শামসুল ইসলাম | প্রকাশের সময় : ২৭ আগস্ট, ২০১৭, ১২:০০ এএম

প্রতারণার শিকার বারো শতাধিক হজযাত্রী’র ভাগ্যে এখনো হজ টিকিট মেলেনি। ১২টি বেসরকারী হজ এজেন্সি’র কোনো কোনো প্রতারক মালিক হজযাত্রীদের টাকা নিয়ে গা-ঢাকা দিয়েছে। প্রতারণার শিকার হজযাত্রীরা হজে প্রেরণের দাবীতে গতকাল আশকোণাস্থ হজ ক্যাম্পের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। হজ ক্যাম্পে প্রতারণার শিকার হজযাত্রীদের কান্নার রোল পড়েছে। এসব হজযাত্রীকে হজে পাঠাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে গলদঘর্ম পোহাতে হচ্ছে। বিমান কর্তৃপক্ষ আজ রোববার ও আগামী কাল সোমবার হজযাত্রী পরিবহনের লক্ষ্যে জেদ্দাস্থ সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আরো ৭টি শ্লট লাভ করেছে। সাউদিয়া ও বিমানের আগামী কাল সোমবার পর্যন্ত হজযাত্রী পরিবহন শেষ হচ্ছে। হজ প্যাকেজের পুরো টাকা পরিশোধ করার পরেও প্রতারক গ্রুপ লিডার ও কান্ড-জ্ঞানহীন হজ এজেন্সি’র মালিকের কারণে অনেক অপেক্ষমান হজযাত্রীর ভাগ্যে হজ টিকিট যুটছে না। এসব দায়ী হজ এজেন্সি’র মালিকদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনে ফৌজদারী মামলা দায়েক করা হবে বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সউদী-–বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের চেয়ারম্যান বজলুল হক হারুন এমপি গতকাল হজ ক্যাম্পে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনিদের্শনায় বিমান কর্তৃপক্ষ আরো দু’দিন হজযাত্রী পরিবহনের লক্ষ্যে সউদী কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ৭টি শ্লট পেয়েছে। অপেক্ষমান সকল হজযাত্রীগণই হজে যাওয়ার সুযোগ পাবেন বলে বজলুল হক হারুন এমপি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ধর্ম মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সউদী-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের চেয়ারম্যান বজলুল হক হারুন এমপি, পরিচালক হজ ও হাবের মহাসচিব শাহাদাত হোসাইন তসলিমের উদ্যোগে প্রতারণার শিকার এসব হজযাত্রীদের বিমানের টিকিটের জমাকৃত টাকা সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো থেকে উদ্ধার করে টিকিট ক্রয়ের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চলানো হচ্ছে। গতকাল দুপুরে হজ ক্যাম্পের দ্বিতীয় তলায় বজলুল হক হারুন এমপি’র সভাপতিত্বে এক জরুরী সভায় হজ ক্যাম্পে স্থাপিত সকল বাণিজিক্য ব্যাংকের কর্মকর্তাদের ডেকে অপেক্ষমান ১২টি হজ এজেন্সি’র ১২ শতাধিক হজযাত্রীর ব্যাংকে জমাকৃত বিমান ভাড়ার টাকা দ্রুত বিমান ও সাউদিয়ার হজ টিকিট ক্রয়ের জন্য চেক ইস্যুর নিদের্শ দেয়া হয়। এসময়ে হাবের মহাসচিব শাহাদাত হোসাইন তসলিম ও পরিচালক হজ সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। হজ ক্যাম্পে অপেক্ষমান বিপুল সংখ্যক হজযাত্রী জড়ো হচ্ছে এবং আশপাশের আবাসিক হোটেলগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছে। অপেক্ষমান হজযাত্রীরা যথা সময়ে হজে যেতে না পেরে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। বিমানের পুরো হজযাত্রী হজ ক্যাম্পে উপস্থিত থাকার পড়েও গতকাল বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটের (বিজি-১৫১১) হজ ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছে। গতকাল বিমানের ৯টি হজ ফ্লাইট এবং সাউদিয়া এয়ারলাইন্সে’র ২টি হজ ফ্লাইটের মাধ্যমে হজযাত্রীরা জেদ্দা পৌছেছে। গতকাল গভীর রাত পর্যন্ত বিমান ও সাউদিয়ার হজ ফ্লাইট যোগে প্রায় ১ লাখ ১৯ হাজার ৬ শতাধিক হজযাত্রী সউদী আরবে পৌছেছে।
হজ এজেন্সি ‘মদিনা এয়ার ইন্টারন্যাশনাল এভিয়েশনের ৯০জন হজযাত্রীর কাছ থেকে তিন লাখ টাকা করে নিয়ে অফিসে তালা ঝুলিয়ে পালিয়েছে প্রতারক মালিক সাইফুল ইসলাম। এতদিন নয়ছয় বুঝিয়ে রাখলেও বিমানের শেষ হজ ফ্লাইটের দিন ৯০জন হজযাত্রী প্রতিবাদী হয়ে ওঠেন। দুপুরে তারা হজ ক্যাম্প এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল আর শ্লোগানে প্রকম্পিত করে তোলেন। তাদের মিছিল শুরু হলে উপস্থিত হজযাত্রীগণ হতবাক হন। মিছিলকারী হজযাত্রী আব্দুস সালাম, আবুল কালাম আজাদ, মোস্তাফিজুর রহমান ও সিরাজুল ইসলামসহ সকল হজযাত্রী তাদের পুরো টাকা দিয়েছেন ‘মদিনা এয়ার ইন্টারন্যাশনাল’র মালিক সাইফুল ইসলামের হাতে। তিনি আমাদের ২০ আগস্টের মধ্যে ফ্লাইট দেয়ার কথা বলেছিলেন। ১৯ তারিখের পর অফিস বন্ধ করে তিনি পালিয়েছেন। আমরা এই প্রতারকের শাস্তি চাই, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করছি। এসময় কয়েকজন হজযাত্রী অঝোরে কেঁদেছেন। এবার হজ এজেন্সিগুলোর চরম গাফিলতি, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নিদের্শে সোনালী ব্যাংক থেকে দীর্ঘ চার মাস পর হজ এজেন্সিগুলোকে মুয়াল্লেম ফি’র টাকা ফেরত দেয়ায় মক্কা-মদিনায় বাড়ী ভাড়া করতে বিলম্ব হওয়া এবং অতি মুনাফার লোভের কারণেই একের পর এক বিমানের হজ ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। হজ ফ্লাইট শুরুর পর থেকে ভিসা জটিলতায় ও হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত কারণে প্রায় ২৪টি হজ ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। বিমানকে জেদ্দাস্থ সিভিল এভিয়েশন থেকে অতিরিক্ত শ্লট আনতে চরম বেগ পেতে হয়েছে। হজ ফ্লাইট বাতিলের কারণে বিমান প্রায় ৪০ কোটি টাকার রাজস্ব হারিয়েছে। পরিচালক হজ সাইফুল ইসলাম ও হাব মহাসচিব তসলিম বলেন, যেসব হজ এজেন্সি’র অনিয়মের দরুণ যাদের টিকিট হয়নি তাদের টিকিট ক্রয়ের বাস্তমুখী উদ্যোগ নিয়ে হয়েছে। সকল অপেক্ষমান হজযাত্রীদের টিকিট ক্রয়ের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সকলেরই হজে যেতে পারবেন বলেও তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রতারণার শিকার হয়ে যেসব হজ এজেন্সি’র হজ ভিসাপ্রাপ্ত অপেক্ষমান হজযাত্রীরা এখনো হজে যেতে পারেনি তারা হচ্ছে, হজ এজেন্সি ইকো এভিয়েশন এন্ড ট্যুরিজমের (১৩৪৮)১শ’৯০জন , মদিনা এয়ার ইন্টারন্যামনাল এভিয়েশনের (১০৪১) ৯০জন, ইউনিরুট ওভারসীজ এন্ড ট্যুর লিমিটেডের (১৪৪১) ১শ’ ৮৯জন, আল-বালাদ ওভারসীজের (০৬৩৩) ১শ’১৬জন, সাঈদ এয়ার ইন্টারন্যাশনালের (১১৪৫) ১শ’১২জন, গেøাব ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস এজেন্সি’র (০৭৮৭)১শ’ ৫জন, মেকো ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরসের (১০১৪) ১শ’ ৪৮জন, ক্লাব ট্রাভেল সার্ভিসেসের (৭২০) ৬০জন, শানজিদ ট্রাভেলস ইন্টারন্যাশনালের (১২৯) ৪৭জন, গুলশান এ মোহাম্মদীয়া ট্রাভেলসের (৭৯৮) ৭০জন, মেসফালা ট্রাভেলসের (১০১৮) ৩১জন, নিবীর হজ ওমরাহ এন্ড ট্যুরিজমের (১০৮০) ৭২জন। ইকো এভিয়েশন এন্ড ট্যুরিজমের প্রতারক স্বত্বাধিকারী রুহুল কুদ্দুস ১শ’৯০জন হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও হয়েছে। প্রতারণার শিকার এসব হজযাত্রী গত কয়েক দিন যাবত হজ ক্যাম্পে অনাহার-অনিদ্রায় দিন কাটাচ্ছেন। গতকাল হজ ক্যাম্প ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজার পরিচালক হজ ও হাব মহাসচিবকে জানান, প্রতারক রুহুল কুদ্দুস আমাদেরকে বেকায়দায় ফেলেছে। গতকাল হজযাত্রীদের জমাকৃত ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা পে-অর্ডারের মাধ্যমে বিমানের টিকিট ক্রয়ের জন্য দেয়া হয়েছে। আল-বালাদ ওভারসীজের মালিক আব্দুস সালাম শাহ ও দালাল মাহবুবুল আলম টিপুও পালিয়েছে। গ্রুপ লিডার নুরুল আলম আজিম, হজযাত্রী সজিম উদ্দিন, শাহ আলম, আব্দুল জলিল মোল্লা, বাকে তালুকদার ও আব্দুল হাই বলেন, আল-বালাদ ওভারসীজ হজযাত্রীদের সাথে গাদ্দারি করে উধাও হয়েছে। আল-বালাদ ওভারসীজের পরিচালক নামধারী এম এম জাকারিয়া হজযাত্রীদের কাছ থেকেও জনপ্রতি ৩ লাখ ৫ হাজার টাকা করে নিয়ে উধাও হয়েছে। এছাড়া হজযাত্রী প্রফেসর নূরুল আমিন ও তার স্ত্রী নূরুন নাহার বেগমও বিমানের টিকিট না পেয়ে হজ ক্যাম্পে কান্না-কাটি করে দিন কাটাচ্ছেন। এছাড়া ইউনাইটেড ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস (প্রা:) লিমিটেডের মাধ্যমেও এসব হজযাত্রীদের হজে প্রেরণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। মেসফালা ট্রাভেলসের দিনাজপুরের হজযাত্রী জিল্লুর রহমান, ইয়াসিন, আজহার আলী, আব্দুল মালেক, আব্দুল কাদের ও আব্দুল কুদ্দুস গতকাল হজ ক্যাম্পে কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন, গ্রুপ লিডার আশরাফুল গত ২১ আগষ্ট ২১জন হজযাত্রীকে ফ্লাইট দেয়ার কথা বলে হজ ক্যাম্পে ফেলে রেখে গেছে। গতকাল ১১জনের ফ্লাইট দিয়েছে। আরো ১০জনের টিকিট দিতে পারেনি। তারা বলেন, জনপ্রতি ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা করে দিয়েছি। কোনো কিছুরই ঘটতি রাখিনি। এখন হজে যেতে না পারলে বেইজ্জতির শেষ নেই। আত তৈয়্যবা ট্রাভেলস ইন্টারন্যাশনালের (৩০১) ১শ’ ৬জন ঝিনাইদহের হজযাত্রী কয়েক দিন যাবত হজ ক্যাম্পে চরম হতাশায় ভুগছে। হজযাত্রী সাফফাত আল সিফাত তার মা হালিমা ও সেলিনা এতথ্য জানান। গ্রুপ লিডার নুরুল ইসলামকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। দারুল এহাসান হজ এজেন্সি’র হজযাত্রী আহমেদ কামাল উদ্দিন ও শাহাদাত হোসাইন জানান, তাদের অনেক হজযাত্রী এখনো হজে যেতে পারেনি। তারা চরম হতাশায় ভুগছেন।
এদিকে, মক্কা থেকে রাতে হাবের ইসি’র অন্যতম সদস্য আলহাজ এডভোকেট ড. আব্দুল্লাহ আল-নাসের টেলিফোনে ইনকিলাবকে জানান, আজ রোববার ৫ জিলহজ মদিনা থেকে সকল হজযাত্রী মক্কায় ফেরে আসবেন। মক্কায় যেসব হজ এজেন্সি ১৫শ’ রিয়ালের মুয়াল্লেমের সাথে চুক্তি করে ১ হাজার রিয়াল নগদ দিয়ে এবং বাকি ৫শ’রিয়াল মিনায় যাওয়ার আগে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তাদের মধ্যে অনেকেই বাকি ৫শ’ রিয়াল পরিশোধ করেনি। এতে মুয়াসসাসা কর্তৃপক্ষ ক্ষুদ্ধ হয়ে এসব হজ এজেন্সি’র মুনাজ্জেমদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করবে এবং তাদের হজযাত্রীদের মিনায় যাওয়ার কার্ড দিবে না। ফলে তারা এবার হজ করতে পারবে না। মুয়াসসাসার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মক্কাস্থ বাংলাদেশ হজ মিশনকে বিষয়টি লিখিতভাবে অবহিত করেছে। এনিয়ে মক্কায় অবস্থানরত বাংলাদেশী হজযাত্রীদের নিয়ে নতুন সংকট সৃষ্টি হতে পারে। রাতে ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান সউদী আরবের উদ্দেশ্যে ঢাকাত্যাগ করেছেন। হজের সার্বিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে হাব আজ সকাল ১১টায় আশকোণাস্থ হজ ক্যাম্পে এক ব্রিফিংয়ের আয়োজন করেছে।
মক্কাস্থ সউদী মোয়াসসাসা’র চিঠিতে বলায়, ১৫শ’ রিয়াল-এর মুয়াল্লেমের চুক্তির ৮৮টি বাংলাদেশী হজ এজেন্সি’র মধ্যে ৬৭টি এজেন্সি’ বাকি ৫শ’ রিয়াল পরিশোধ করে হজযাত্রীদের মিনার কার্ড নিচ্ছে। এখনো ২১টি হজ এজেন্সি চুক্তি অনুযায়ী হজযাত্রী প্রতি ৫শ’ রিয়াল করে এখনো পরিশোধ করেনি। গতকাল ৪ জিলহজের মধ্যে উক্ত ২১টি হজ এজেন্সিকে বাকি ৫শ’ রিয়াল পরিশোধের নিদের্শ দিয়েছে। অন্যথায় তিনটি শর্ত দিয়েছে প্রথমত হজযাত্রীদের মিনার কার্ড বন্ধ রাখা হবে, দ্বিতীয়ত মুনাজ্জেম শিট বাতিল করা হবে এবং তৃতীয়ত প্রয়োজনে মুনাজ্জেমদের পুলিশে সোপর্দ করা হবে। আজ রোববারের মধ্যে ২১টি হজ এজেন্সি’র প্রায় ৩ হাজার হজযাত্রীর বাকি ৫শ’ রিয়াল করে মুয়াল্লেমের কাছে পরিশোধ করা না হলে এসব হজযাত্রীদের মিনার কার্ড দেয়া হবে না। ফলে তারা এবার হজ করতে পারবে না। মক্কাস্থ বাংলাদেশ হজ মিশনের কনসেলর হজ মাকসুদুর রহমান এক জরুরী বার্তায় এসব হজ এজেন্সিগুলোকে বিষয়টি অবহিত করেছেন। উল্লেখিত ২১টি হজ এজেন্সি’র মধ্যে এখনো যেসব হজযাত্রী বাংলাদেশে রয়েগেছে তারা সউদী আরবে গিয়ে বাকি ৫শ’ রিয়াল পরিশোধ না করা পর্যন্ত মিনার কার্ড পাবেন না। মক্কা থেকে রাতে হাবের শীর্ষ নেতা এতথ্য জানান।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: হজ

২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ