পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী অবসরপ্রাপ্ত সরকারি চাকরিজীবীদের মৃত্যুর পর তাঁদের বিধবা স্ত্রী বা বিপত্মীক স্বামী ও তাদের প্রতিবন্ধী সন্তানেরা বছরে দুটি উৎসব ভাতা ও চিকিৎসা ভাতা পাবেন। তবে আবার বিয়ে করলে কেউ কোনো ভাতা পাবেন না। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। ২০১৬ বছরের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এই প্রজ্ঞাপন কার্যকর ধরা হবে। এতে বলা হয়েছে, শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী অবসরপ্রাপ্ত সরকারি চাকরিজীবীদের মৃত্যুর পর তাঁদের বিধবা স্ত্রী ও প্রতিবন্ধী সন্তান ভাতা পাবেন আজীবন। তবে বিপত্মীক স্বামী ভাতা পাবেন সর্বোচ্চ ১৫ বছর পর্যন্ত। তবে শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী চাকরিজীবীর অবসর গ্রহণের তারিখ থেকে ১৫ বছর মেয়াদ পূর্তি হতে যে সময় বাকি থাকবে, বিপত্মীক স্বামী শুধু সেই সময়টুকুর জন্যই ভাতা পাবেন।
বিধবা স্ত্রী বা বিপত্মীক স্বামী যদি আবার বিয়ে করেন, তাহলে এই ভাতাসুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে। উৎসব ভাতার পরিমাণ নির্ধারিত হবে মাসিক নিট পেনশনের ভিত্তিতে। অর্থাৎ শতভাগ পেনশন সমর্পণকারীরা শতভাগ পেনশন সমর্পণ না করলে মাসিক যে পরিমাণ নিট পেপনশন পেতেন, তার ভিত্তিতে। শতভাগ পেনশন সমর্পণকারীর বিধবা স্ত্রী বা বিপত্মীক স্বামী ২০১৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারির আগে কোনো উৎসব ভাতা বা চিকিৎসা ভাতা উত্তোলন করে থাকলে তা তাদের পরবর্তী সময়ে প্রাপ্য ভাতা থেকে সমন্বয় করা হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।