পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য গত ডিসেম্বরে জারি করা জাতীয় বেতনকাঠামোর দুটি ধারা সংশোধন করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপন জারি করার সাড়ে তিন মাসের মাথায় সরকার জাতীয় বেতনকাঠামো অর্থাৎ চাকরি আদেশ সংশোধন করল।
গত বুধবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ সংশোধনের প্রজ্ঞাপন জারি করে। সংশোধিত ধারা দুটি হচ্ছে, অনুচ্ছেদ ১১-এর উপ-অনুচ্ছেদ ২ এবং অনুচ্ছেদ ১৭-এর উপ-অনুচ্ছেদ ৫। অনুচ্ছেদ ১১-এর উপ-অনুচ্ছেদ ২ আগে ছিল এ রকম: ২০১৫ সালের ১ জুলাই থেকে চাকরি (বেতন-ভাতাদি) আদেশ ২০১৫ গ্যাজেট প্রকাশের আগের দিন অর্থাৎ ২০১৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত কোনো কর্মচারীর বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি প্রাপ্য হলে তা তিনি পাবেন।
সংশোধিত ধারাটি হচ্ছে: ২০১৫ সালের ১ জুলাই থেকে ২০১৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত কোনো কর্মচারী যে তারিখে বার্ষিক বর্ধিত বেতন পেতেন, সেই নির্ধারিত তারিখের পরিবর্তে সব কর্মচারী একই তারিখে অর্থাৎ ২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর তারিখে বার্ষিক বর্ধিত বেতন পাবেন। যেসব কর্মচারী ২০১৫ সালের ১ জুলাই থেকে একই বছরের ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত বার্ষিক বর্ধিত বেতন বাবদ যে অর্থ তুলে নিয়েছেন, তাঁদের তা ফেরত দিতে হবে না। কেউ না তুলে থাকলেও সুবিধাটি তিনি পাবেন।
আর ১৭ অনুচ্ছেদের ৫ উপ-অনুচ্ছেদ আগে ছিল: স্বামী-স্ত্রী বা উভয়েই সরকারি চাকরিজীবী হলে এবং তারা একই সরকারি বাসা ভাড়া নিলে, যার নামে বাসা ভাড়া, তাঁর বেতন থেকে তা কর্তন করা হবে এবং তিনি কোনো বাডতি ভাড়া পাবেন না। তবে অন্যজন পাবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।