পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইনকিলাব ডেস্ক : উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর সঙ্গে কাতারের কূটনৈতিক সঙ্কট নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও সউদী বাদশাহ সালমানের মধ্যে ফোনালাপ হয়েছে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। ৫ জুন জঙ্গিবাদে সমর্থনের অভিযোগ এনে কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে সউদী আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিসরসহ কয়েকটি দেশ। সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনে কাতারকে ১৩টি শর্ত বেঁধে দিয়েছিলো সউদী জোট। কিন্তু কাতার শর্তগুলো না মানায় নিষেধাজ্ঞা বহাল রেখেছে তারা। সঙ্কট সমাধানে মধ্যস্থতা করছে কুয়েত এবং সহযোগিতা করছে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসনের চারদিনের মধ্যপ্রাচ্য সফর শেষে ট্রাম্প ও সউদী বাদশাহ’র এই ফোনালাপ অনুষ্ঠিত হলো। ফোনালাপটি বিস্তারিত জানায়নি হোয়াইট হাউস। গত বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেদ্দাতে সউদী আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। জেদ্দা আসার আগে টিলারসন কাতার ছিলেন। এর আগে তিনি কুয়েতের আমিরের সঙ্গে কুয়েত সিটিতে সাক্ষাৎ করেন। সউদী আরব থেকে পুনরায় তিনি কাতার ফিরে দেশটির আমিরের সঙ্গে বৈঠক করে বৃহস্পতিবার দোহা ত্যাগ করেন। গত বৃহস্পতিবার সঙ্কট সমাধানে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও কুয়েতের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। টিলারসনের এই সফরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাতারের সন্ত্রাসবাদে অর্থায়নরোধে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।