নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্পোর্টস ডেস্ক : একজন যে বছর বুট জোড়া তুলে রেখেছেন অপরজন সেবছরই পায়ে গলিয়েছেন। চিরপ্রতিদ্ব›দ্বী হয়েও মুখোমুখি লড়াইয়ে না পড়ার স্বস্তি দুজনেরই। তবে মাঠের বাইরে ভালো বন্ধু, সহযাত্রী। ফুটবলকে এগিয়ে নেবার কাজে লিপ্ত আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি ডিয়াগো ম্যারাডোনা ও ব্রাজিলের রোনাল্ডো রোজারিও। সেই একই মঞ্চ আবারও মিলিয়ে দিল দুই গ্রেটকে। গেলপরশু রাতে রাশিয়ায় জার্মানির শ্রেষ্ঠত্বে পর্দা নামলো ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের। বিশ্ব ফুটবলের অভিভাবক সংস্থার আমন্ত্রণে এদিন মাঠে থেকেই উপভোগ করেছেন দুর্দান্ত চিলি বনাম দুর্বার জার্মানির ফাইনালটি। শুধু তাই নয়, শিরোপাটিও বয়ে এনেছেন ১৯৯৭ সালে কনফেডারেশন্স কাপের হ্যাটট্রিকম্যান রোনাল্ডো। এই মিলন শেষে সকল বৈরিতা ভুলে ম্যারাডেনাকে ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ আখ্যা দিয়েছেন রোনাল্ডো।
এই যাত্রাপথে আর্জোন্টনার ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক ম্যারাডোনার সঙ্গে একই বাসে যাবার সুযোগ হয়েছে রোনাল্ডোর। সেই স্মৃতি নিজের হৃদয়ে ধারণ করে নিয়েছেন বলে ব্রাজিলের স্পোরটিভিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ১৯৯৪ ও ২০০২ বিশ্বকাপজয়ী এ তারকা জানান, ‘পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হওয়া সত্যিই দারুণ ব্যপার। ম্যারাডোনা আমাদের বাসেই ছিল। তার সঙ্গ পাওয়া সত্যিই আনন্দের। এই আসরের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, ভালো কিছু বন্ধুর সান্নিধ্য পাওয়া। যাদের মধ্যে ডিয়াগো অন্যতম।’
মাঠে এক সঙ্গ বসে খেলা দেখার মাঝে আর্জেন্টাইন অল টাইম গ্রেটকে বুকে জড়িয়ে তোলা একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে ব্রাজিলিয়ান ম্যাস্ট্রো লিখেছেন, ‘দ্যা গ্রেটেস্ট’। একই ছবি দিয়ে ম্যারাডোনা লিখেছেন, ‘যদি আজ আমারাও খেলতে পারতাম!’ এমন একটি ম্যাচের প্রতীক্ষা বোধকরি শুধু তাদেরই নয়, গোটা ফুটবল বিশ্বেরই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।