মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইনকিলাব ডেস্ক : আমাদের এই সৌরজগতে আরও একটি গ্রহ থাকার জোর দাবি তুলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির বিজ্ঞানীরা বলছেন, নেপচুন থেকে আরও দূরে পৃথিবীর চেয়ে ১০ গুণ বেশি ভরের ওই গ্রহ সূর্যকে কেন্দ্র করে নিজের কক্ষপথে ঘুরছে। বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, একেবারে চাক্ষুষ কোনো প্রমাণ এখনো পাননি এই গবেষক দল। তবে ওই দূরত্বে মহাকাশে বস্তুগুলো যেভাবে অবস্থান বদলাচ্ছে, তা থেকেই নবম গ্রহের অস্তিত্ব থাকার বিশ্বাস তাদের দৃঢ় হয়েছে। এ ধারণা সত্যি কি না- তা প্রমাণে সবার সহযোগিতা চেয়েছেন গবেষক দলের নেতা ড. মাইক ব্রাউন। এই পৃথিবী থেকে অনেক টেলিস্কোপ আকাশে তাকিয়ে আছে, যার কোনো একটির পক্ষে গ্রহটি খুঁজে পাওয়া খুবই সম্ভব। আমরা সত্যিই আশা করছি, পৃথিবীর মানুষ নবম গ্রহটি খুঁজে বের করবে। কম্পিউটার মডেল ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা হিসাব কষে বলছেন, নেপচুনের চেয়েও ২০ গুণ দূরের একটি কক্ষপথ ধরে ঘুরছে সম্ভাব্য এই নতুন গ্রহ। সৌরজগতের অষ্টম গ্রহ নেপচুন সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে প্রায় সাড়ে চার বিলিয়ন কিলোমিটার দূর থেকে। মানুষের চেনা আটটি গ্রহ মোটামুটি একটি বৃত্তাকার পথ ধরে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করলেও সম্ভাব্য নতুন গ্রহের কক্ষপথ অনেকটাই উপবৃত্তাকার। এই পথ ধরে
পুরো এক চক্কর ঘুরে আসতে ‘প্ল্যানেট নাইনের’ লেগে যেগে পারে পৃথিবীর হিসাবে ১০ থেকে ২০ হাজার বছর। ড. ব্রাউন জানান, বামনগ্রহ প্লুটো যেখানে রয়েছে, সেই বরফ আচ্ছাদিত গ্রহাণু বলয় কুইপার বেল্টের কয়েকটি গ্রহাণুপি-ের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে বড় একটি গ্রহের উপস্থিতি নিয়ে তাদের ধারণা দৃঢ় হয়েছে।
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির ড. ব্রাউনই ২০০৫ সালে কুইপার বেল্টে ২ হাজার ২৩৬ কিলোমিটার চওড়া বামনগ্রহ এরিসকে খুঁজে পান। তার ওই আবিষ্কারের কারণে প্লুুটোর গ্রহের মর্যাদা খর্ব হয়ে যায়। ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।