পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : হোয়াইট হাউসের কর্মীদের ওপর কয়েক বছর নজরদারি করেছেন জার্মান গোয়েন্দারা। এর আগে ২০১৫ সালে ইইউ’র কয়েকটি সদস্য রাষ্ট্রের ওপর নজরদারির তথ্য প্রকাশ হওয়ায় বিব্রত হয়েছিল বার্লিন। সংবাদ বিষয়ক জার্মান সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন ‘ডের স্পিগেল› বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, তাদের কাছে এমন সব নথি এসেছে যেখানে হোয়াইট হাউসসহ যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সরকারের উপর জার্মানির নজরদারি করার প্রমাণ রয়েছে।
জার্মানির বিদেশ বিষয়ক গোয়েন্দা সংস্থা বিএনডি ১৯৯৮ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রায় চার হাজার সিলেক্টর কিওয়ার্ড দিয়ে হোয়াইট হাউসের ইমেইল অ্যাড্রেসগুলোর ওপর নজর রাখে।
হোয়াইট হাউস ছাড়াও মার্কিন পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়, বিমানবাহিনী ও মেরিন কর্পসসহ কয়েকটি প্রতিরক্ষা সংস্থা এবং নাসার ওপরও জার্মান গোয়েন্দারা নজরদারি চালিয়েছে বলে খবর প্রকাশিত হয়েছে।
কয়েকশ বিদেশি দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ’ও এই নজরদারির বাইরে ছিল না বলে জানা গেছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত এই প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য জানাতে অস্বীকার করেছে বিএনডি।
২০১৩ সালে এডওয়ার্ড স্নোডেনের প্রকাশ করা নথিতে দেখা গিয়েছিল যে, যুক্তরাষ্ট্র জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলের মোবাইল ফোনে আড়ি পেতেছে। সেই সময় বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছিল। ম্যার্কেল তখন বলেছিলেন, ‘বন্ধুদের ওপর গোয়েন্দাগিরি করা ঠিক নয়’।
পরে ইউরোপীয় ইউনিয়নে জার্মানির সহযোগী কয়েকটি রাষ্ট্রের ওপর নজরদারি চালাতে মার্কিন সংস্থাকে জার্মানির সহায়তার খবর বের হলে বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে বার্লিন। জার্মান সংসদ বিএনডি-র কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের অঙ্গীকার করলেও এখন পর্যন্ত তা করতে পারেনি। চলতি বছরের শুরুতে এনএসএ অনুসন্ধান কমিটিকে ম্যার্কেল বলেছিলেন, তিনি বিএনডি’র কার্যক্রম সম্পর্কে কিছু জানেন না। সূত্র : ডয়চে ভেলে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।