নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ভারতীয় দলের কোচ হওয়ার জন্য মাত্র দুই লাইনের আবেদন ও পরিচয় পত্র পাঠিয়েছিলেন সাবেক ওপেনার বিরেন্দর শেবাগ। বিরাট কোহলিদের কোচ হতে চেয়ে মাত্র দুই লাইনের আবেদনপত্র দেয়ার পর চারদিকে এ নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। সবারই আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন বিরেন্দর শেবাগ।
শুধু কৌতূহল সৃষ্টিই নয়, এ নিয়ে সমালোচনাও হচ্ছে অল্প-বিস্তর। সমালোচকদের বক্তব্য, শেবাগ কী দুই লাইনের আবেদনপত্র পাঠিয়ে সবাইকে অসম্মান করল। নাকি এটা তার চিরাচরিত হেয়ালি?
এ নিয়ে যখন আলোচনা-সমালোচনা তুঙ্গে, তখন মুখ খুললেন শেবাগ নিজেই। তিনি সমালোচকদের বক্তব্যের উল্টো সমালোচনা করলেন। বললেন, ‘ছোট আবেদনপত্র পাঠিয়েছি তাতে কী। আমাকে তো সবাই নামেই চেনে। আমার নামই তো যথেষ্ট। এর চেয়ে বেশি প্রয়োজন কী আর!’
নিজের কাÐে নিজেই খুশি শেবাগ। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন মিডিয়া সূত্র থেকে এই দুই লাইনের আবেদনপত্র পেয়ে আমি নিজেও খুশি। সেটাই আমি পাঠিয়ে দিয়েছি বিসিসিআইয়ের দপ্তরে। আর এতে তো আমি কোনো সমস্যা দেখছি না। যদি আমি দুই লাইনে আবেদনপত্র পাঠাই, তাহলে সেখানে আমার নামই তো যথেষ্ট। আর কিছুর তো প্রয়োজন হয় না।’
এক সাক্ষাৎকারে শেবাগ সৌরভ গাঙ্গুলিকেই সেরা অধিনায়ক হিসেবে মন্তব্য করেছেন। একই সঙ্গে তার নিজের ক্রিকেট ক্যারিয়ারের উন্নতিতে শচীন টেন্ডুলকারের গাইডেন্সকেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে অভিহিত করলেন।
শেবাগ বলেন, ‘সৌরভ আমাকে শিখিয়েছে, কীভাবে ধৈর্য ধরতে হয়। এ কারণেই সে আমার সব সময়ের সেরা অধিনায়ক। অন্যদিক থেকে শচীন আমাকে আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছেন। আমার অন্ধবিশ্বাস ভেঙে দিয়েছেন। আর তার সঙ্গে খেলার অর্থই যেন একটি নির্ভরশীল দেয়ালের সঙ্গে নিজেকে সেট করে নেয়া। কারণ, তার সঙ্গে খেললে কোনো টেনশন থাকবে না, চিন্তা থাকবে না। তখন চিন্তামুক্তভাবেই বাউন্ডারি হাঁকানো সহজ হয়ে যায়।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।