পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক ঃ মোবাইলের নেটওয়ার্ক না পেয়ে হতাশ মন্ত্রীকে গাছে ওঠার বুদ্ধি বাতলালো উপস্থিত গ্রামবাসী; আনা হল মই। সেই মই বেয়ে ওঠার পর নেটওয়ার্ক মিলল মন্ত্রীর ফোনে, সারলেন জরুরি কথা। রাজস্থানে নেটওয়ার্ক না পেয়ে মন্ত্রীর গাছে ওঠার এ ঘটনা নিয়ে ভারতের সংবাদমাধ্যম আর সোশাল মিডিয়ায় চলছে তুমুল আলোচনা। ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল গত রোববার তার সংসদীয় এলাকা বিকানের প্রত্যন্ত ধুলিয়া গ্রামে গিয়ে নেটওয়ার্কের এই সমস্যায় পড়েন।
প্রতিমন্ত্রী গ্রামের বাসিন্দাদের সমস্যার কথা শুনতে চাইলে স্থানীয় হাসপাতালে নার্সের সংখ্যা কম থাকার কথা তাকে জানানো হয়। সমস্যা মেটাতে তাৎক্ষণিকভাবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলতে মোবাইল ফোন হাতে নেন মেঘওয়াল। কিন্তু হাজার চেষ্টা করেও মোবাইলের নেটওয়ার্ক না পেয়ে প্রতিমন্ত্রী যখন হতাশ, তখন গ্রামবাসীরা তাকে জানান- এভাবে সারাদিনেও নেটওয়ার্ক মিলবে না। তাহলে উপায়? উপায় হচ্ছে- ‘গাছে ওঠা’। ধুলিয়াবাসী মোবাইলে কথা বলার জন্য দিনের পর দিন ওই পদ্ধতিই ব্যবহার করে আসছে বলে জানানো হল প্রতিমন্ত্রীকে।
কিন্তু ৬২ বছর বয়সী মেঘওয়াল গাছে চড়বেন কী করে! সঙ্গে সঙ্গে আনা হল মই। এরপর সেই মই লাগানো হল গাছে। কিছুদূর ওঠার পর প্রতিমন্ত্রীর মোবাইলে ধরা দিল নেটওয়ার্ক। কথা শেষ করে তিনি যখন নামছিলেন, গ্রামবাসীর করতালি আর হর্ষধ্বনিতে চারপাশ তখন মুখর।
মইয়ে চড়ে প্রতিমন্ত্রীর মোবাইলে কথা বলার ভিডিও আর ছবি এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে। একটি গণমাধ্যম লিখেছে, মইয়ে উঠে মন্ত্রী বিশুদ্ধ পানির প্ল্যান্ট স্থাপন নিয়ে কথা বলছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। মোবাইল নিয়ে এমন বিড়ম্বনার পর ওই গ্রামে তিন মাসের মধ্যে একটি মোবাইল টাওয়ার নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছন অর্জুন মেঘওয়াল। এজন্য ১৩ লাখ রুপি ও প্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিক তারও বরাদ্দ দিতে বলেছেন তিনি। সূত্র : এনডিটিভি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।