পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : অল্পের জন্য রক্ষা পেল খুলনা থেকে ঢাকামুখী ৭৬৩ আপ আন্ত:নগর চিত্রা এক্সপ্রেস। গতকাল বেলা ১টা ২০ মিনিটে চাটমোহর সেকশনের মুলাডুলি স্টেশনের কাছে রেললাইনের উপর গাছ ভেঙ্গে পড়ে ছিল। ঠিক সেই সময় চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনটি ওই গাছের সামনে পড়ে। চালক ঝুঁকি নিয়ে ইমার্জেন্সি ব্রেক করে ট্রেনটিকে থামাতে সক্ষম হন। এতে করে বড় ধরণের দুর্ঘটনা থেকে ট্রেনটি রক্ষা পায়।
প্রত্যক্ষদর্শী ওই ট্রেনের যাত্রী শওকত হোসেন জানান, বেলা সোয়া ১টার দিকে আবহাওয়া কিছুটা বৈরী মনে হচ্ছিল। সম্ভবত: প্রবল বেগে বাতাসের কারণে রেল লাইনের পাশের গাছ উপড়ে রেল লাইনের উপর পড়ে ছিল। কিন্তু তা কেউই খেয়াল করেনি। চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনটি তখন ৮০ কিলোমিটার বা তারও বেশি গতিতে চলছিল। হঠাৎ করে ট্রেনটি থেমে যাওয়ায় যাত্রীরা অবাক হয়ে যায়। ট্রেন থেকে নেমে দেখি সামনে একটা বিশালাকৃতির গাছ পড়ে আছে রেল লাইনের উপরে। পরে পাশ্ববর্তি গ্রামের লোকজনকে ডেকে এনে গাছটি কাটার পর রেল লাইন থেকে সরানো হয়। প্রায় ২৫ মিনিট পর ট্রেনটি ছাড়ে। শওকত হোসেন বলেন, ট্রেনটি না থামানো হলে একটা বড় ধরণের দুর্ঘটনার আশঙ্কা ছিল। সাহসিকতার সাথে ট্রেন থামানোর জন্য তিনি চালককে ধন্যবাদ জানান। ওই ট্রেনের এক স্টাফ জানান, মুলাডুলি ডাউন আউটারের কাছেই রেললাইনের উপর গাছটি আড়াআড়িভাবে পড়ে ছিল। ট্রেনটি বেশ গতিতেই চলছিল। চালক (এলএম) ছিলেন আবুল কালাম আজাদ। তিনি দুর থেকে আঁচ করতে পেরে ইমার্জেন্সি ব্রেক করে ট্রেনটি থামিয়ে দেন। এতে ট্রেনটি দুর্ঘটনা থেকে রেহাই পায়। এ ব্যাপারে চালক (লোকো মাস্টার ) আবুল কালাম আজাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।