Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মাত্র

| প্রকাশের সময় : ১ মে, ২০১৭, ১২:০০ এএম

বিদ্যা চৌহান (রাভিনা ট্যান্ডন) দিল্লিতে থাকে। এখানকারও একটি স্কুলের শিক্ষিকা সে। একমাত্র মেয়ে টিয়া (আলিশা খান) আর তার স্কুলই তার জীবন। স্বামীর সঙ্গে তার ঠিক বনিবনা নেই। টিয়াকে নিয়ে বিদ্যা এক রাতে ভয়ানক এক বিপদে পড়ে যায়। এরপর সে সাহায্যের জন্য হাত বাড়িয়ে ব্যর্থ হয়ে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়। টিয়ার এক বার্ষিক অনুষ্ঠানে বিদ্যাও উপস্থিত ছিল। অনুষ্ঠানটি শেষ হতে হতে বেশ রাত হয়ে যায়। দ্রæত বাড়ি ফিরবার জন্য তারা একটি শর্টকাট রাস্তা বেছে নেয়। আর এই কারণেই তাদের বিপদ বেড়ে যায়। তাদের অলক্ষ্যে একটি গাড়ি তাদের গাড়িকে অনুসরণ করতে থাকে এবং একসময় তাদের গাড়িকে ধাক্কা দেয়, এতে তাদের গাড়ি বিকল হয়ে যায়। একদল তরুণ তাদের দুজনকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। গণধর্ষণের শিকার হয় মা আর মেয়ে। বিদ্যা তরুণদের দলের প্রধানকে চিনে ফেলে। সে হলো মুখ্যমন্ত্রীর গোবর্ধন মালিকের (শৈলেন্দর গয়াল) ছেলে অপূর্ব মালিক (মাধুর মিত্তাল)। তরুণদের কাছ থেকে উদ্ধার পাওয়ার পর হাসপাতালের বিছানায় মারা যায় টিয়া। মৃত্যুর আগে সে এই বিপর্যয়ের জন্য মাকেই দায়ী করে। বিদ্যার স্বামীও তার পাশে দাঁড়াতে অস্বীকৃতি জানায়। প্রথমে সে পুলিশের শরণাপন্ন হয়। যেহেতু মুখ্যমন্ত্রীর ছেলে সংশ্লিষ্ট তাই তারারও প্রথম থেকেই তার সঙ্গে অসহযোগিতা করতে থাকে। দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ ইনস্পেক্টর জয়ন্ত শ্রফ (অনুরাগ অরোরা) জানায়, এই অভিযোগ তার এখতিয়ারের বাইরে তাই সে যথাসম্ভব দ্রæত কেসটি ক্লোজ করার উদ্যোগ নেয়। বিদ্যা বুঝতে পারে কেউই তাকে সাহায্য করবে না। আইনের ওপর আস্থা হারিয়ে সে নিজেই প্রতিশোধ নেবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মাত্র

২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ