পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে হঠাৎ মধ্যবর্তী নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। গতকাল তার সরকারি বাসভবন ডাউনিং স্ট্রিটের সামনে এক ঘোষণায় তিনি বলেন, ৮ জুন নির্বাচনের জন্য বুধবার তিনি সংসদে প্রস্তাব আনবেন। তবে প্রস্তাব পাশের জন্য সংসদের দুই-তৃতীয়াংশ এমপির সমর্থন লাগবে। ব্রিটেনের পরবর্তী নির্বাচন ২০২০ সালে হওয়ার কথা। গত জুন মাসে ব্রেক্সিট অর্থাৎ ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে আসার প্রশ্নে ব্রিটেনে গণভোটের পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন পদত্যাগ করার পর তেরেসা মে প্রধানমন্ত্রী হন। গত কয়েক মাসে প্রধানমন্ত্রী মে একাধিকবার মধ্যবর্তী নির্বাচনের সম্ভাবনা নাকচ করে দেন। ফলে হঠাৎ তার এই ঘোষণা অনেককেই অবাক করবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতীয় স্বার্থেই এই নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন ব্রেক্সিটের পর ব্রিটেনের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ‘অনিচ্ছা সত্তে¡ও’ তিনি নির্বাচন ডাকছেন।
তিনি বলেন, ব্রেক্সিটের পর ‘জাতি একাট্টা হলেও সংসদ দ্বিধাবিভক্ত’। উদাহরণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিরোধী লেবার পার্টি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে চূড়ান্ত বোঝাপড়ার চুক্তির বিরোধিতার হুমকি দিয়েছে। ‘লিবারেল ডেমোক্রাটরা সরকারকে অচল করে দেয়ার হুমকি দিচ্ছে...’।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই অবস্থায় নতুন নির্বাচন না দিলে ‘তাদের রাজনৈতিক খেলা অব্যাহত থাকবে’। তবে অনেক রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মনে করছেন, জেরেমি করবিনের নেতৃত্বে বিরোধী লেবার পার্টির বর্তমান বেহাল অবস্থার সুযোগ নিতে চাইছেন তেরেসা মে।
সর্ব-সা¤প্রতিক জনমত জরিপগুলোতে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির চেয়ে অনেক পিছিয়ে লেবার। ভোটারদের কাছে কনজারভেটিভ পার্টির গ্রহণযোগ্যতা যেখানে ৪২ শতাংশ, লেবারের গ্রহণযোগ্যতা সেখানে মাত্র ২৭ শতাংশ। সূত্র : বিবিসি বাংলা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।