প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
সাইকেল মেরামতের একটি দোকানের মালিকের ছেলে লাড্ডু (বিবান শাহ)। জীবনে বড় কিছু করার আশা তার। ভাগ্য পরিবর্তনের প্রত্যাশা নিয়ে সে তার বাবার এক বন্ধুর ক্যাফেতে চাকরি নেয়। ওয়েটারের চাকরি। এখানকার নিয়মিত খদ্দের লালি (আকশারা হাসান)। এখানেই তাদের পরিচয় আর বন্ধুত্ব। প্রথমেই লাড্ডু ছলনা দিয়ে বন্ধুত্বের সূচনা করে। জানায় আসলে সে এক অবস্থাপন্ন ঘরের ছেলে। লালি তার এই মিথ্যা পরিচয় জেনে ফেলে। জেনেও লালি তাকে মাফ করে দেয়। তাদের বন্ধুত্ব প্রেমে গড়ায় এবং একসঙ্গে তারা একটি নতুন কাজ যোগাড় করে ফেলে। লাড্ডু পরিবার লালির সঙ্গে পরিচিত হয়ে তাকে সানন্দে গ্রহণ করে। একসঙ্গে লাড্ডু আর লালি বেড়াতে যায়। ফিরে লালি জানায় সে মা হতে চলেছে। লাড্ডু গর্ভপাতের পরামর্শ দেয় আর লালি জানায় সে তা করবে না। লাড্ডুর পরিবার বিষয়টি জানতে পারে। ছেরে অকর্মণ্য বলে তাকে ত্যাজ্যপুত্র করে এবং লালিকে তাদের কন্যা হিসেবে গ্রহণ করে। তার সন্তানসম্ভবা অবস্থাকে বিবেচনা না করে তারা তাদের নতুন এই কন্যাকে পাত্রস্থ করার উদ্যোগ নেয়। এখানেই আগমন হয় বীরের (গুরমিত চৌধরি)। বীর এক রাজ পরিবারের সন্তান। বিলাসী জীবনে অভ্যস্ত। আরও সৌভাগ্যের জন্য পুরোহিত তাকে এক সন্তানসম্ভবা নারীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়। সুতরাং লালির চেয়ে ভাল পাত্রী আর কে হতে পারে? অন্যদিকে লাড্ডুও নতুন করে প্রেমে পড়েছে। সেও বিয়ে করবে বলে স্থির করেছে। একই দিন একই জায়গায় লালি-বীর আর লাড্ডুর বিয়ে হবে ঠিক হয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি তা ঘটবে?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।