নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশেষ সংবাদদাতা : কপালটা তার মন্দ। পি. সারা ওভালে বাংলাদেশের শততম টেস্টে একাদশে নিশ্চিত ছিল উইকেট কিপার ব্যাটসম্যান লিটনের নাম। তবে শততম টেস্টের ২ দিন আগে নেটে ব্যাটিংয়ের সময় পাঁজরে ব্যাথা পাওয়ায় শততম টেস্টের স্কোয়াড থেকে পড়েছেন ছিটকে। ফিরে এসেছেন ঢাকায়। ঢাকায় এসেও সুখবর নেই লিটনের। আগামী মাসে অনুষ্ঠেয় ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লীগে আবাহনীর হয়ে খেলবেন বলে স্বপ্ন দেখা লিটন দাসের অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে প্রিমিয়ার ডিভিশন। গতকাল সে আভাসই দিয়েছেন বিসিবি’র প্রধান চিকিৎসক ডা. দেবাশিষ চৌধুরী ‘লিটন দাসের বুকের পাঁজরে রিভ ট্রমা ছিল, রিভ একটা ফ্র্যাকচার ছিল। এ ধরনের ইনজুরি থেকে সেরে উঠতে সাধারণত: চার থেকে ছয় সপ্তাহ সময় লাগার কথা। কিন্তু যেহেতু এটি একটি রিভ ট্রমা সেহেতু ঝুঁকি থেকে যাচ্ছে। তাই ওর সেরে উঠতে একটু বেশিই সময় লাগবে বলে মনে হচ্ছে। গতকাল (গত পরশু) পর্যন্ত ওর যে অগ্রগতি তাতে স্বাভাবিক চলাচলে কোনো ব্যথা নেই। আমরা ওকে আরও এক সপ্তাহ পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে বলেছি। আশা করছি দু-তিন সপ্তাহ পর ও ব্যাটিংয়ে ফিরে আসতে পারবে।’
এদিকে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) এ ঢাকা ডায়নামাইটের পেস বোলার শহীদ সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন থেকে হাঁটুর লিগামেন্টে অপারেশন শেষে দেশে ফিরে এখন পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু করেছেন। ইনজুরি থেকে সেরে উঠে স্কিল এবং ম্যাচ ফিটনেস পেতে আরো প্রায় ৬ মাস লেগে যেতে পারে বলে মনে করছেন বিসিবি’র প্রধান চিকিৎসক ‘শহীদের হাঁটুর অস্ত্রোপচারের চার সপ্তাহ চলছে। আমরা আজকে ওকে রিভিউ করেছি।এখন ফিজিও থেরাপিস্টের তত্ত্ববধানে ওর থেরাপি, রিহ্যাব অনুশীলন চলছে। এক মাসে ওর অগ্রগতি সন্তোষজনক। এখন ক্র্যাচ ছেড়ে হাঁটতে পারছে। দেড় মাস পর থেকে আমাদের দ্বিতীয় ধাপের রিহ্যাব শুরু হবে। এই ধাপটি দু-তিন সপ্তাহ পর্যন্ত চলবে। এরপর ওকে আমরা স্ট্রেংদিং অনুশীলনে নিয়ে আসব। তিন-চার মাস পর ধীরে ধীরে ও স্কিল ট্রেনিংয়ে প্রবেশ করবে। সব সম্পন্ন হলে ছয় মাসের মধ্যে ও খেলায় ফিরতে পারবে।’ তাহলে তো প্রিমিয়ার ডিভিশন মিস করবেন শহীদও।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।