Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

দ্য শ্যাক

| প্রকাশের সময় : ১৩ মার্চ, ২০১৭, ১২:০০ এএম

স্টুয়ার্ট হ্যাযেলডিন পরিচালিত খৃস্ট ধর্মীয় ড্রামা ফিল্ম ‘দ্য শ্যাক’। ‘একজাম’ (২০০৯) হ্যাযেলডিন পরিচালিত একমাত্র পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। এছাড়া তিনি ‘খ্রিসচান’ (২০০৪) নামে একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন।
ম্যাকেনজি ‘ম্যাক’ ফিলিপসের (স্যাম ওয়ার্দিংটন) জীবনের একটা সময় গেছে খুব সুখের তবে তা স্থায়ী হয়নি। তার জীবনের এই সুখের অধ্যায়ে ছিল তার স্ত্রী ন্যান (রাডা মিচেল) আর তিন সন্তান কেইট (মেগান শার্পেন্টিয়ার), জশ (গেইজ মানরো) এবং সবচেয়ে ছোট মেয়ে মিসি (অ্যামেলি ইভ)। ম্যাকেনজি শৈশব কেটেছে ভীষণ নির্যাতনের মধ্য দিয়ে, আর এই নির্যাতনের উৎস ছিল তার মদ্যপ বাবা। এক ছুটিতে ম্যাকেনজি তার তিন পুত্রকন্যাকে নিয়ে এক ক্যাম্পিং ট্রিপে যায়। চারজনের সময় ভালই কাটছিল। কিন্তু একসময় তার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে যখন ছোট মেয়ে মিসি রহস্যজনকভাবে গুম হয়ে যায়। এই সময়টা ম্যাকের করারও কিছু ছিল না কারণ সে নৌকা দুর্ঘটনা থেকে তার অন্য দুই সন্তানকে রক্ষা করতে ব্যস্ত ছিল। পুলিশকে জানান হয়। একটি কুটিরে মিসির রক্ত আর কাপড়ের টুকরা পাওয়া যাওয়ায় পুলিশ সিদ্ধান্তে পৌঁছে কোনও বিকারগ্রস্ত সিরিয়াল খুনি তাকে খুন করেছে। সেই বিপর্যয়ের কথা ভুলতে পারেনি ম্যাক। ঘটনার টিক চার বছর পর সে মেইলবক্সে একটি অদ্ভুত চিঠি পায়। তাকে সেই কুটিরে ফিরে যেতে বলে ‘পাপা’ নামে কেউ। ন্যান সবসময় স্রষ্টাকে এই সম্বোধন করত বলে তার ধারণা হয় এমনই কোনও সত্তা তাকে ইঙ্গিতে কিছু বলতে চাইছে। দ্বিধা সত্তে¡ও সেখানে যাবার সিদ্ধান্ত নেয় সে। সেখানে গিয়ে প্রথমে তার প্রচন্ড ক্রোধ আর শেষে আত্মহত্যার ইচ্ছা জাগে। শেষ পর্যন্ত তিনটি রহস্যময় সত্তার দেখা পায় সে। তাদের সাহায্যে জীবনকে চেনা, ক্ষমা করা আর নিজেকে মানসিকভাবে শক্তিশালী করার ক্ষমতা অর্জন করে সে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: দ্য

২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ