মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইনকিলাব ডেস্ক : চাঁদের মাটিতে পা দিতেই শোনা গেলো অদ্ভুত কিছু শব্দ। অনেকটা হুইসেল দেওয়ার মতো। বন্ধু-বান্ধব বিবর্জিত চাঁদের মাটিতে এই শব্দ শুনে থমকে দাঁড়ায় তিন মহাকাশচারী। ততক্ষণে ছিন্ন হয়ে গেছে পৃথিবীর সঙ্গে সব যোগাযোগও। বন্ধ হয়ে গেছে রেডিও তরঙ্গও। তাহলে শব্দ উঠছে কোথা থেকে? চল্লিশ বছর পরও এই অদ্ভুত শব্দের উৎসের সন্ধান করে উঠতে পারেনি নাসা। সম্প্রতি একটি বিজ্ঞান চ্যানেলে এমনই কিছু অদ্ভুত ঘটনা নিয়ে শুরু হয়েছে ‘নাসা আনএক্সপ্লেনড ফাইল’।
১৯৬৯ সালে চাঁদের মাটিতে নামে অ্যাপোলো ১০। তিনজন মহকাশচারী থমাস পি স্ট্যাফোর্ড, জন ডব্লিউ ইয়ং, ইউজিনি এ মারনান নেমে পড়েন চাঁদের মাটিতে। আর তখনই কানে ধরা পড়ে অদ্ভুত কিছু শব্দ। একে অপরের দিকে তাকিয়ে তারা বুঝে নিতে চায় সত্যি কোনও শব্দ তাদের চারিদিকে ঘুরে বেড়াচ্ছে কি? একে অপরকে প্রশ্ন করে তারা বুঝে যায়, শব্দ একটা উঠছে বটে। তবে অদ্ভুত এই শব্দের সত্যতা নিয়ে ধন্দে পড়ে যান তারা। তিন জনেই তখন স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে যান এই অচেনা শব্দের ঘেরাটোপে। আদৌ এই অদ্ভুত অবিশ্বাস্য শব্দের কথা তারা জানাবে কিনা সেই নিয়েও প্রশ্ন দেখা দেয়। একটি অনুষ্ঠানে অ্যাপেলো ১৫ এর মহাকাশচারী ওয়াডেন জানিয়েছেন, এই ধরনের অদ্ভুত শব্দ শোনাটাই অ্যাপেলো ১০ এর মহাকাশচারীদের প্রায় অভ্যেসে দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। তবে রেকর্ডিং থেকে উদ্ধার হওয়া এই শব্দের পিছনে এক অচেনা জগতের রহস্য লুকিয়ে আছে বলেই মনে করেন অ্যাপোলো ১৫-র মহাকাশচারী ওয়ার্ডেন।
সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।