Inqilab Logo

বুধবার ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সংসদে ইউনূস ঝড়

ভাবমর্যাদা নষ্ট করায় বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলার দাবি

প্রকাশের সময় : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:১৪ এএম, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

স্টাফ রিপোর্টার : জাতীয় সংসদে নোবেল বিজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনূসকে নিয়ে কার্যত বিতর্কের ঝড় উঠে। তুলোধুনো করা হয় ক্ষুদ্র ঋণের জনককে। কানাডার আদালতে পদ্মা সেতুর দুর্নীতির মামলায় তিন অভিযুক্তকে বেকসুর খালাস এবং মামলা অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে খারিজ করে দেয়াই মূলত এ ঝড়ের পাদুর্ভাব। বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিপ্রায়ের অভিযোগ আদালতে মিথ্যা প্রমাণ হওয়ায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের কার্যত নৈতিক বিজয় ঘটেছে। গতকাল জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হলে পয়েন্ট অব অর্ডারে দাঁড়িয়ে মন্ত্রী-এমপি এবং গৃহপালিত বিরোধী দল জাতীয় পার্টির এমপিরা ড. ইউনূস এবং হিলারি ক্লিনটনকে তুলোধুনো করেন। প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উত্থাপিত হওয়ার পর শুরু হয় আলোচনা। আলোচনায় কেউ বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলা করার পরামর্শ দেন, কেউ পদ্মা সেতুর কাজ পিছিয়ে পড়ায় যে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে তার দাবি করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তারা আরো বলেন, বাংলাদেশের পদ্মা সেতু প্রকল্পে কানাডার পরামর্শক প্রতিষ্ঠান লাভারিনকে ঘুষের বিনিময়ে কাজ পাইয়ে দেয়ার অভিযোগ বিশ্বব্যাংক তোলার পর তা নিয়ে শোরগোল উঠেছিল। পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ তোলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে বিশ্বব্যাংককে মাফ চাইতে হবে। ওই রায়ের পর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে দু’দিন থেকে সোচ্চার। এই ইস্যুতে বক্তৃতা করেন আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, মন্ত্রী রাশেদ খান মেমন, ডা, দীপু মনি, জাতীয় পার্টির  জিয়াউদ্দিন আহমদ বাবলু, কাজী ফিরোজ রশিদ, জাসদের মঈনউদ্দিন খান বাদল প্রমুখ। তারা জানান, বিশ্বব্যাংকের চাপে ওই সময় বাংলাদেশে একটি মামলা হলেও দুর্নীতি দমন কমিশন পরে অভিযোগের প্রমাণ না হওয়ার কথা জানিয়েছিল ৩ বছর আগে। একই ঘটনায় কানাডায় করা মামলা খারিজ করে দেয় সে দেশের আদালত।
সংসদে পয়েন্ট অব অর্ডারে কানাডা আদালতে পদ্মা সেতুর দুর্নীতির মামলা খারিজের বিষয় তুলে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেন, ‘পদ্মা সেতু দুর্নীতির মামলা মিথ্যা প্রমাণ হয়েছে। তারা এ ধরনের অভিযোগ তুলে বাংলাদেশের সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে। বিশ্বব্যাংককে বাংলাদেশের কাছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এবং এই মামলার আসামিদের কাছে মাফ চাইতে হবে। যদি মাফ না চান, অর্থমন্ত্রীকে বলব, তিনি যেন প্রটেস্ট নোট পাঠান। এ বিষয়টি নিয়ে ঋণদাতা বৈশ্বিক সংস্থাটির কাছে আইনি ব্যবস্থা নেয়া যায়। তিনি আরো বলেন, সেদিন অর্থায়ন বন্ধ করে আমাদের সময় নষ্ট হয়েছিল, অর্থের অপচয় হয়েছে। আর সেই নষ্টের কারণ বিশ্বব্যাংক। আর যারা এই মামলার জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তারা কোনো আইনজীবীর কাছে গেলে নিশ্চয়ই সেই আইনজীবী মামলা করার পরামর্শ দেবেন। অবশ্য আমাদের লাভও হয়েছে। বাংলার মানুষ দেখতে পেরেছে, ‘ওয়াচ স্টিল দেয়ার লিডার ইজ মেড অন শেখ হাসিনা’। শেখ হাসিনার কি দৃঢ়চিত্র সেটা প্রমাণ পেয়েছে। শেখ হাসিনার আত্মমর্যাদা জ্ঞান কতটুকু সেটার প্রমাণ পেয়েছে। আমরা আজ নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে বলতে পেরেছি আমরা পদ্মা সেতু করছি।
অতঃপর একই ইস্যুতে মন্ত্রী ও এমপির ড. মুহম্মদ ইউনূসকে তুলোধুনো করেন। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, যারা পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগ সরকারকে হেয় করতে চেয়েছিল, দেশের সুনাম দেশে-বিদেশে ক্ষুণœ করেছে তারা দেশের শক্র। তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত হবে। তিনি বলেন, জাতীয় সংসদের সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই, অভিনন্দন জানাই। তিনি বিজয়ী হয়েছেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু যেমন কারো কাছে মাথা নত করেননি। বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাও বলেছিলেন আমি কারো কাছে মাথানত করব না। আমি বিশ্বব্যাংকের কাছে মাথা নত করব না।  সেটা তিনি করেননি। নিজের অর্থায়নে আজ পদ্মা সেতু হতে চলেছে।  যেটা দৃশ্যমান। যমুনা ব্রিজের স্বপ্ন দেখেছিলেন বঙ্গবন্ধু। এ বিষয়ে  সেই সময় জাপানের সঙ্গে আমাদের আলাপ-আলোচনা হয়েছিল। পদ্মসেতু নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ  তোলার পর  শেখ হাসিনা  সেদিন  যোগাযোগমন্ত্রী আবুল  হোসেনকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন তিনি একজন  দেশপ্রেমিক। আজকে এই সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কন্ঠ মিলিয়ে বলতে চাই আবুল হোসেন সত্যিকার অর্থেই  দেশ  প্রেমিক। কারণ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। এ নিয়ে কানাডার আদালতে ২০১৩ সালে মামলা হয়। এর রায়  বের হয়েছে। এই মামলাটি মিথ্যা। আদালত বলেছে  যে, প্রতিবেদন জমা  দেয়া হয়েছে তা গুজবের ভিত্তিতে। একজন ব্যক্তির  টেলিফোনে আড়ি  পেতে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে কানাডার পুলিশ অভিযোগ দাঁড় করেছিল। যিনি নিজেও পদ্মাসেতুর  টেন্ডারে বিট করেছিলেন এবং দুর্নীতির মাধ্যমে কাজটি পাওয়ার  চেষ্টা করেছিলেন।  যেই  লোকটা কাজ  পেতে  চেয়েছিল  সেই অভিযোগ করেছে। এটা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যড়যন্ত্র। আমাদের  দেশে কিছু  লোক আছে যখন  কোনো উন্নয়নমূলক কাজ হলে  সেটাকে তারা বাধাগ্রস্ত করতে চায়। আজকে যারা রামপালের বিদ্যুৎ  কেন্দ্র নিয়ে কথা বলে  সেদিন তারা পদ্মাসেতুর দুর্নীতি নিয়েও কথা বলেছিল। আমাদের সকলের উচিত হবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কথা বলা।
দুর্নীতির অভিযোগ  তোলার পর প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, প্রমাণ করতে হবে দুর্নীতি আছে কিনা? আমি প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাই তিনি বিজয়ী হয়েছেন। বঙ্গবন্ধু কখনও মাথা নত করেননি। তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনাও মাথা নত করেন না। তিনি বলেন, তখন প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ধরে ড. কামাল  হোসেন বলেছিলেন, যার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তাকে দেশপ্রেমিক বলা এটা জাতি ভালোভাবে গ্রহণ করে না। দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে কথা বলেছিল, পদ্মাসেতু নিয়ে কথা বলেছিল, সরকারকে  হেয় করতে, সরকারের সুনাম ক্ষুণœ করতে চেয়েছিল তারা জাতির শত্রু। এদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছে সরকারের বিরুদ্ধে। ওই যে টিআইবি বিদেশি এনজিও, বিদেশি টাকায় চলে তারা হা হা করে ওঠেন। দেশের কিছু বুদ্ধিজীবী আছেন তারা এমন প্রচার করলেন যে, বাংলাদেশে এর চেয়ে বড় আর দুর্নীতি হয়নি। এগুলো সবই ছিল মিথ্যা। বিশ্বব্যাংকে মাফ চাইতে হবে, মিথ্যা প্রচারণার জন্য ওদেরকেও মাফ চাইতে হবে।
জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, সেদিন যারা দুর্নীতির অভিযোগ করেছিল এরা কারা? এরা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, এদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। তারা অপপ্রচারে নেমেছিল। যারা এতবড় ক্ষতি করল তাদের বিরুদ্ধে কি কোনো ব্যবস্থা  নেয়া হবে না? তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে একজন মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হয়েছিল। এই দুর্নাম তাদের সারা জীবন বহন করতে হবে, এর দায় কে নেবে? এসব ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে খুশি হব। একই দলের সদস্য জিয়া উদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, আমাদের জাতীয় পার্টির সরকারের আমলেও বিশ্বব্যাংক শর্ত ছাড়া বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ করতে চায়নি। এই প্রতিষ্ঠানটি পশ্চিমা শক্তিদেও তৈরি একটি প্রতিষ্ঠান। আফ্রিকার  দেশগুলোকে তারা  শোষণ করে। বিভিন্ন  দেশে তারা তাদের  কোম্পানিকে প্রমোট করে। এখন প্রতিবাদ করার সময় এসেছে। পদ্মা  সেতুর দুর্নীতির নামে যারা  গ্রেফতার হলেন, জেল খাটলেন তাদের কি হবে? এখন প্রমাণিত হয়েছে এটা একটি ষড়যন্ত্র ছিল। এজন্য শুধু বিশ্বব্যাংককে দায়ী করলে হবে না। বিশ্বব্যাংকের  পেছনে কিছু দালাল আছে, তারা কারা তারা বুদ্ধিজীবী। তাদের সঙ্গে জনগণের  কোনো সম্পর্ক  নেই। যারা  মেম্বর-চেয়ারম্যানও হতে পারবেন না। তারা আবার আমাদের  হেদায়েত করেন।  দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করে জনসম্মুখে তাদের মুখোশ উন্মোচনের পাশাপাশি তাদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তিনি। তিনি বলেন, একজন ড. ইউনূস বা ড. কামাল  হোসেন না, তারা  দেশদ্রোহী। এদের আইনের আওতায় আনতে হবে। সেটা করা না হলে একদিন জাতির কাছে আমাদের ক্ষমা চাইতে হবে।
কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছে। সেই স্বাধীন জাতিকে অপমান করতে পারে সেই শক্তি আল্লাহ বিশ্বব্যাংককে  দেয়নি। বিশ্বব্যাংককে যারা পরিচালনা করে তারা লম্বা লম্বা কথা বলে। টিআইবি’র উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, টিআইবি তাদের  স্টেটমেন্টে বলেছে বিশ্বব্যাংকের কাছে সরকারের ব্যাখা চাওয়া উচিত। আমি তাদের বলতে চাই আপনারা বিশ্বব্যাংকের কাছে কৈফিয়ৎ চান না কেন? আমাদের তো প্রমাণ হয়ে গেছে। আপনারা একটা কিছু হলেই সরকারের কাছে ব্যাখ্যা চাইতে বলেন। আপনারা চান? আমি জানি আপনারা ব্যাখ্যা চাইতে পারবেন না, কারণ আপনারা তাদের টাকায় চলেন। আপনারা  তো ওই সময় অনেক কথা বলেছিলেন। ওই সময় আরও কলকাঠি নেড়েছিল ড. ইউনূস। শুধু সৈয়দ আবুল  হোসেন না, অন্য লোকগুলোর বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল। তারা কিভাবে  বেঁচেছিলেন এত অপমান নিয়ে। তারা আত্মহত্যা করলেও আমি বিস্মিত হতাম না।  শেখ হাসিনা তাদের পাশে ছিল আর তাদেও নৈতিক মনবল ছিল বলেই তারা বেঁচে আছেন। ড. ইউনূস  সেদিন কলকাঠি  নেড়েছিল।  সেই ইউনূস  দেখলাম ৫ বছরের বাড়ি ভাড়া বাকি  রেখে চলে  গেছেন  মেয়ের কাছে। উনারতো আরও একটি  মেয়ে আছে রাশিয়ান স্ত্রীর  মেয়ে। যার কথা উনি কখনও বলেননি।  দেশের মানুষ  সেটা জানত না। এটা কি আপনার নৈতিকতা স্খলন না? তিনি বলেন, শুধু বিশ্বব্যাংক না  যে  কোনো সংস্থারই আজ উল্টাপাল্টা অবস্থা। আমি বলব তারা  যেন  কোনো কিছু পাথরের  চোখ দিয়ে না  দেখেন। তারা  যেন ঘুষখোর ও সুদখোর  লোকের আচরণ না করেন। আমাদের সম্পর্কে কেউ যেন খবরদারি করতে না আসে। বিশ্বব্যাংকই বড় (করাপটেপড) দুর্নীতিগ্রস্ত। তারা দুর্নীতির উপর দাঁড়িয়ে আছে। আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নান বলেন, বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলা করতে হবে। আজ এক বছর পিছিয়ে দেয়ার কারণে  যে অতিরিক্ত ১ বিলিয়ন ডলার খরচ হচ্ছে এই টাকা বিশ্বব্যাংককে দিতে হবে। আবুল  হোসেন ও মশিউর রহমানকেও বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। জাসদ সদস্য মঈন উদ্দিন খান বাদল বলেন, চাটগাঁবাসী কোনো ষড়যন্ত্রকারীকে সহ্য করত না। চট্টগ্রামে বীরের জাতি আছেন। ইউনূস ষড়যন্ত্রকারী। তিনি চট্টগ্রামের মানুষের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন। তার বিরুদ্ধে মামলার বাদি হতে আমি রাজি আছি। আমার বিশ্বাস মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন চট্টগ্রামের মানুষের ভাবমূর্তির কথা বিবেচনা করে ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলার বাদী হতে রাজি হবেন। বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান। শুধু তাই নয় ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ নেত্রী’ বলে উল্লেখ করেন তিনি।



 

Show all comments
  • Arman ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৪১ পিএম says : 0
    amar akta bisoy jante isse korse je, D. Younous je ar jonno dai tar ki proman ase ?
    Total Reply(0) Reply
  • রফিক ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৪৭ পিএম says : 0
    বিশ্ব ব্যাংকে এই মিথ্যা অপবাদ দেয়ার জন্য ক্ষমা চাইতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • আরিফ ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৪৮ পিএম says : 1
    নোবেল বিজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনূসকে নিয়ে এভাবে কথা বলার কোন মানে হয় না।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সংসদ


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ