গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
রাবি সংবাদদাতা : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর মুহম্মদ মিজানউদ্দিনের সাথে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কথা কাটাকাটির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার বেলা ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসির দফতরে ঢুকে আওয়ামী লীগের কর্মীরা ‘আমাদের চাকরি প্রাপ্য’ বলে ভিসির কাছে এমন দাবি করে।
জানা যায়, রোববার বেলা ১২টার দিকে মহানগর আ’লীগের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক আকরাম হোসাইনের নেতৃত্বে ৩০-৩৫ স্থানীয় আ’লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতাকর্মীরা ভিসির দফতরে ঢুকে তার সাথে দেখা করতে চায়। কিন্তু তাদেরকে বাধা দিলে এসময় তারা বাইরে অপেক্ষা করে। পরে ভিসি বাইরে এসে তাদের সাথে কথা বলেন। এ সময় তারা বলে, ‘ক্যাম্পাস জামাত-শিবিরের হাত থেকে মুক্ত করতে আমরা হামলা, মামলা ও নির্র্যাতনের শিকার হয়েছি। কাজেই আমাদের চাকরি না দিয়ে অন্য কাউকে চাকরি দেয়া চলবে না। এখানে আমরাই চাকরির অধিকার রাখি।’ ভিসি তাদেরকে নিয়মতান্ত্রিকভাবে সবকিছু সমাধানের আশ্বাস দিলেও তাদের কয়েকজন উচ্চস্বরে কথা বলে। পরে ভিসির সাথে কয়েকজনের কথাকাটাকাটি হয়। এসময় উপস্থিত ছিল যুবলীগের ৩০ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি এমিন, সেলিম রেজা, জাকারিয়া, এনামুল হকসহ ৩০-৩৫ জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী।
এ ব্যাপারে মহানগর ছাত্রলীগ পরিবেশ-বিষয়ক সম্পাদক এখলাছুর রহমান সাদ্দাম বলে, ‘আমরা স্থানীয় ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগের নেতাকর্মী। জামাত-শিবিরের হাতে অনেকে আমরা নির্যাতনের শিকার হয়েছি। এখন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এবং ভিসিও আওয়ামী লীগের। তাই আমাদের অধিকার আছে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করার। তাই আমরা ভিসি স্যারের কাছে চাকরির জন্য বলি। তখন তিনি আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন বিষয়টি দেখার জন্য।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি প্রফেসর মুহম্মদ মিজানউদ্দিন বলেন, কিছু স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী আমার কাছে এসে চাকরি দাবি করে। আমি তাদের নিয়মতান্ত্রিকভাবে সবকিছু করা হবে বলে আশ্বাস প্রদান করেছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।