পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলার ঘটনায় মৃত্যুদ-প্রাাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে। গতকাল রোববার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নাজির রায়ের কপি, জুডিশিয়াল রেকর্ড, সিডিসহ বিভিন্ন নথিপত্র হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় জমা দেন। সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার (প্রশাসন ও বিচার) সাব্বির ফয়েজ বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ১৬৩ পৃষ্ঠার রায় ডেসপাস শাখায় এসেছে। সেখান থেকে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় হয়ে নথিপত্র ডেথ রেফারেন্স শাখায় যাবে। এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেন, এখন এটা ফৌজদারি শাখায় পাঠানো হবে। তারা এটা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে পেপারবুক তৈরির জন্য পাঠাবেন। পেপারবুক তৈরি হওয়ার পর এ মামলা দ্রুত শুনানিতে আবেদন করা হবে।
এর আগে গত রোববার নারায়ণগঞ্জের পাবলিক প্রসিকিউটর ওয়াজেদ আলী খোকন বলেন, দুটি মামলার রায় ১৬৩ পাতায় লেখা রয়েছে। তিনি আরো বলেন, বিচারকের পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, র্যাব একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী, র্যাবের সুনাম ক্ষুণœ হয়নি, র্যাব এখনো আগের মতই রয়েছে। জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমন, মাদক নির্মূলে র্যাবের অনেক সুনাম রয়েছে। কিন্তু র্যাবের ক’জন উচ্চাবিলাসী কর্মকর্তার কারণে এই সাত খুনের ঘটনা ঘটেছে, যা দুঃখজনক।
গত ১৬ জানুয়ারি নারায়ণগঞ্জের চাঞ্চল্যকর সাত খুনের মামলার রায় দেন নারায়ণগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ। মামলার প্রধান আসামি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর নূর হোসেন ও র্যাবের বরখাস্তকৃত তিন কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মদ, মেজর আরিফ হোসেন, লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মাসুদ রানাসহ ২৬ জনকে মৃত্যুদন্ড দেন আদালত। এ মামলার ৩৫ আসামির মধ্যে বাকি ৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।