পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
কর্পোরেট রিপোর্ট : ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর মেয়াদে হিমায়িত ও জীবিত মাছ রপ্তানিতে আয় হয়েছে ২৪ কোটি ৫৮ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার বা ১ হাজার ৯৪৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৭ দশমিক ৭১ শতাংশ বেশি। তবে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে একই সময়ের চেয়ে ৭ দশমিক ১৭ শতাংশ কমেছে এ খাতের রপ্তানি আয়। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ডিসেম্বর মাসে প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। এতে আরও জানানো হয়েছে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে হিমায়িত ও জীবিত মাছ রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ৫৩ কোটি ৫৭ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এই খাতের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৪ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে মৎস্য রপ্তানিতে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০ কোটি ৮৯ লাখ মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে এ সময়ে আয় হয়েছে ২৪ কোটি ৫৮ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৭ দশমিক ৭১ শতাংশ বেশি। একইসঙ্গে গত ২০১৫-১৬ অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর মেয়াদের তুলনায় এবার এ খাতের বৈদেশিক মুদ্রার আয় ৭ দশমিক ১৬ শতাংশ বেড়েছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে হিমায়িত ও জীবিত মাছ রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ২২ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর মেয়াদে জীবিত মাছ রপ্তানিতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৮ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ৫ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার; যা এ সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৮৬ দশমিক ২৭ শতাংশ কম। একই সঙ্গে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এ খাতের আয় ৬১ দশমিক ৫৯ শতাংশ বেড়েছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের পাঁচ মাসে এ খাতের আয় হয়েছিল ১৩ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে হিমায়িত মাছ রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ১ কোটি ৮৪ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবছরের একই সময়ে এ খাতের পণ্য রপ্তানিতে আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ১ কোটি ৬২ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১২ দশমিক ৪৯ শতাংশ কম বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে এ খাতে। একইসঙ্গে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায়ও এ খাতের আয় ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ কমেছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর মেয়াদে চিংড়ি রপ্তানিতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৭ কোটি ৩৭ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ২২ কোটি ১৭ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ এবং গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ বেশি। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের একই সময়ে চিংড়ি রপ্তানিতে আয় হয়েছিল আয় হয়েছিল ২০ কোটি ৬ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে কাঁকড়া রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৪৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। যা এ সময়ের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৬ দশমিক ১২ শতাংশ কম। তবে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এ খাতের আয় ২০ দশমিক ৭০ শতাংশ কমেছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর মেয়াদে কাঁকড়া রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ৫৭ লাখ মার্কিন ডলার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।