পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিএনপি-জাতীয় পার্টিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের বর্জনের মধ্যেই দেশে প্রথমবারের মতো জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল নয়টায় শুরু হয়ে বেলা দুইটা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ করা হয়। সর্বশেষ পাওয়া খবরে জানাগেছে, বেশিরভাগ জেলায় আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। আবার অনেক জেলায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। ৬১ জেলার মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ২১ চেয়ারম্যান। ২১ জেলায় চেয়ারম্যান বাদে অন্যান্য পদে ভোটগ্রহণ শুরু হয় যথা নিয়মে। এ ছাড়া বগুড়ার চেয়ারম্যানসহ পদসহ তিনটি ওয়ার্ডের সাধারণ পদে ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয় হাইকোর্টের নির্দেশে।
দেশব্যাপী পরোক্ষ ভোটে অনুষ্ঠিত হয়েছে জেলা পরিষদ নির্বাচন। তবে এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে টাকার ছড়াছড়ি ও প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ পাওয়া গেছে। কোনও কোনও জেলায় ভোটার প্রতি একটি করে মোটরসাইকেল উপহার দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এছাড়া ভোটারদের ম্যানেজ করতে বিতরণ করা হচ্ছে খাম দেখানো হচ্ছে নানা প্রলোভন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগও কমিশনে পড়েছে। নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে চলছে ব্যাপক ভূরিভোজের আয়োজন। ঢালাওভাবে অভিযোগ আমলে নেওয়ার কোনও সুযোগ নেই উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশন বলেছে, অর্থ লেনদেন বা কোনও ধরনের উপঢৌকন প্রদানের বিষয়ে তারা কোনও লিখিত অভিযোগ পায়নি। নির্বাচনি কেন্দ্রে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হয়েছে। এতে ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণ ও প্রভাবমুক্ত হয়েছে। তিন পার্বত্য জেলা বাদে বাকি ৬১ জেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন ১৪৬ জন। ৩৯ জেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ১২৪ জন। এদিকে, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি অংশ না নেয়ায় এই নির্বাচনে মূলত লড়াই হয়েছে আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যেই। নির্বাচনে জেলার অন্তর্ভুক্ত সিটি করপোরেশন (যদি থাকে), উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ভোটে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন। পরোক্ষ ভোটের মাধ্যমে প্রতিটি জেলায় একজন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সাধারণ সদস্য ও ৫ জন সংরক্ষিত সদস্য নির্বাচিত হবেন।
প্রথম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন যারা
কুড়িগ্রাম: কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাফর আলী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী পনির উদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন ২৭৯ ভোট। জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক নুরুল করিম এ নিশ্চিত করেছেন।
মাগুরা : জেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী পঙ্কজ কুমার কুন্ডু। ৯১ ভোটের ব্যবধানে তিনি নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী একই দলের প্রার্থী রানা আমির ওসমানকে পরাজিত করেছেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ভোট পেয়েছেন ২৭০ ভোট। অন্যদিকে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিদ্রোহী প্রার্থী রানা আমির ওসমান পেয়েছেন ১৭৯ ভোট।
সাতক্ষীরা : জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক স্বতন্ত্র প্রার্থী নজরুল ইসলাম দলীয় প্রার্থী মুনসুর আহমেদকে পরাজিত করে চেয়ারম্যান পদে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী নজরুল ইসলাম ৬৪৮ ভোট পেয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী মুনসুর আহমেদ ১৭৮ ভোট পেয়েছেন। স্থগিতকৃত তিনটি কেন্দ্রে ভোটের সংখ্যা ২০৭। তাই স্থগিতকৃত ভোট কেন্দ্রের ভোট দ্বারা চেয়ারম্যান পদের ফলাফল পরিবর্তন হওয়া সম্ভব নয়।
বরগুনা : বরগুনা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. দেলোয়ার হোসেন নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৯৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও বরগুনার সোবেক এমপি ও সাবেক জেলা পরিষদ প্রশাসক মো. জাফরুল হাসান ফরহাদ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ১৭ ভোট।
ঝিনাইদহ : ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাবু কনক কান্তি দাস বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৫৩৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হারুন অর রশিদ পেয়েছেন ৩৯২ ভোট। জেলা নির্বাচন অফিস জানা এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, সংরক্ষিত নারী ১৮ এবং সাধারণ সদস্য পদে ৬১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।
মেহেরপুর : নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী গোলাম রসুল। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মিয়াজান আলী পেয়েছেন ৮৪ ভোট। এছাড়া অপর দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী জিয়াউদ্দিন বিশ্বাস পেয়েছেন ৫৫ ভোট এবং সাহিদুজ্জামান খোকন পেয়েছেন ২১ ভোট। জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক পরিমল সিংহ জেলা পরিষদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন।
সিলেট : সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট লুৎফুর রহমান। আনারস প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৭৯৬ ভোট। অন্যদিকে, লুৎফুর রহমানের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এনামুল হক সরদার কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে ৫৫৩ ভোট পেয়েছেন।
মৌলভীবাজার : মৌলভীবাজার জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মো. আজিজুর রহমান ৩৪২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী সাবেক স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য এম এম শাহীন পেয়েছেন ২৮৯ ভোট। জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা কাজী ইস্তেফাজুল হক আকন্দ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
লালমনিরহাট : লালমনিরহাট জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান বিজয়ী হয়েছেন। মতিয়ার রহমান কাপ পিরিচ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৭৯ ভোট। তার নিকটতম প্রার্থী ছিলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নজরুল হক পাটোয়ারী ভোলা। নজরুল হক পাটোয়ারী ভোলা মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৫৫ ভোট।
রংপুর : রংপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী সিফিয়া খানম ৭৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদ (আম্বিয়া-বাদল) সমর্থিত আব্দুর সাত্তার পেয়েছেন ৩১৯ ভোট।
রাজশাহী : বেসরকারিভাবে রাজশাহী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মোহাম্মদ আলী সরকার। আনারস প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৭৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আওয়ামী লীগ মনোনীত মাহবুব জামান ভুলু তালগাছ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪১৭ ভোট। রাজশাহী জেলা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বেসরকারি এ ফলাফলের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রাজবাড়ী : রাজবাড়ী জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা ফকীর আব্দুল জব্বার তালগাছ প্রতীক নিয়ে ৫০৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন।। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রাজবাড়ী সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি রকিবুল হাসান পিয়াল পেয়েছেন ৮৫ ভোট।
গাইবান্ধা : গাইবান্ধা জেলা পরিষদ নির্বাচনের ফলাফল বেসরকারিভাবে ঘোষণা করা হয়েছে। এতে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান আতা (ঘোড়া ) ৩৮৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট সৈয়দ শামস উল আলম হীরু (তালগাছ)। আওয়ামী লীগ প্রার্থী ভোট পেয়েছেন ৩৮০টি।
মাদারীপুর : মাদারীপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মো. মিয়াজ উদ্দিন খান ৭৭৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী অ্যাডভোকেট সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী দ্বিতীয় অবস্থানে থেকে ৪২ ভোট পেয়েছেন। সাধারণ সদস্য পদে ১৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৬টি ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। বাকি ৯টি পদে প্রার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৩টি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হওয়ায় বাকি দুটি পদে নির্বাচন হয়েছে।
পাবনা : পাবনা জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি রেজাউল রহিম লাল বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচনের পর ভোট গণনা শেষে বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পিরোজপুর : পিরোজপুরে ৪২৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী অধ্যক্ষ মো. শাহ আলম পেয়েছেন ৩০২ ভোট।
নোয়াখালী : নোয়াখালী জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. এবিএম জাফর উল্যা (টেবিল ফ্যান প্রতীক) ৮৬৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ডা. একে এম জাফর উল্যা (চশমা প্রতীক) পেয়েছেন ২৪২ ভোট। জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক বদরে মুনির ফেরদৌস ফলাফল ঘোষণা করেন। এছাড়া শেরপুরে হুমায়ুন কবির রোমান, চুয়াডাঙ্গায় শামসুল আবেদীন খোকন, নরসিংদীতে আসাদুজ্জামান, চাঁদপুরে ওসমান গণি পাটোয়ারি, বরিশালে মইদুল ইসলাম, শরীয়তপুরে ছাবেদুর রহমান খোকা সিকদার, ও লক্ষ্মীপুরে শামসুল ইসলাম।
২১ জেলায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন যারা
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতরা হলেন- নারায়ণঞ্জে আনোয়ার হোসেন, গাজীপুরে মো. আখতারুজ্জামান, ঠাকুরগাঁওয়ে সাদেক কোরাইশী, জয়পুরহাটে আরিফুর রহমান রকেট, নাটোরে সাজেদুর রহমান খাঁন, সিরাজগঞ্জে আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, যশোরে শাহ হাদিউজ্জামান, বাগেরহাটে শেখ কামরুজ্জামান টুকু, ঝালকাঠিতে সরদার শাহ আলম, ভোলায় আব্দুল মোমিন টুলু, নেত্রকোনায় প্রশান্ত কুমার রায়, মুন্সীগঞ্জে মো. মহিউদ্দিন, দিনাজপুরে আজিজুল ইমাম চৌধুরী, নওগাঁয় এ কে এম ফজলে রাব্বি, ফেনীতে আজিজ আহমেদ চৌধুরী, কিশোরগঞ্জে মো. জিল্লুর রহমান, ঢাকায় মো. মাহবুবুর রহমান, হবিগঞ্জে মো. মুশফিক হুসেন চৌধুরী, চট্টগ্রামে এম এ সালাম, টাঙ্গাইলে ফজলুর রহমান খান ফারুক ও ফরিদপুরে মো. লোকমান মৃধা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।