পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
টানা দ্বিতীয়বার আন্তর্জাতিক সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেলো মাল্টিন্যাশনাল ব্র্যান্ড ওয়ালটন। ২০২৩-২৪ সালের জন্য ইলেকট্রনিক্স ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স ক্যাটাগরিতে ওয়ালটনকে এই স্বীকৃতি দিয়েছে লন্ডনভিত্তিক বহুজাতিক সংস্থা সুপারব্র্যান্ডস। দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন পণ্য ও সেবা প্রদানের মাধ্যমে গ্রাহকদের বিশ্বাস ও আস্থা অর্জনের ফলে শীর্ষ অবস্থানে থাকায় ‘সুপারব্র্যান্ড’ স্বীকৃতি পেয়েছে ওয়ালটন। এর আগে ২০২০ ও ২০২১ সালের জন্যও সুপারব্র্যান্ড সম্মাননা পেয়েছিলো ওয়ালটন।
উল্লেখ্য, সুপারব্র্যান্ডস বিশ্বের সর্বত্র প্রযোজ্য ব্র্যান্ডের বিচারক সংস্থা। ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি ৯০টি দেশে বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলোর জন্য সর্বোচ্চ সাফল্যের প্রতীক। আন্তর্জাতিক সুপারব্র্যান্ডস টিমের অনুমোদনে ১৬ সদস্যের বাংলাদেশ ব্র্যান্ড কাউন্সিল দেশের সুপারব্র্যান্ডগুলো নির্বাচিত করেছে। চলতি বছর বাংলাদেশের ৪০টি প্রতিষ্ঠান ‘সুপারব্র্যান্ড’ সম্মাননা পেয়েছে।
শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩) রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে ২০২৩-২৪ সালের সুপারব্র্যান্ড সম্মাননা দেয়া হয়। ওয়ালটনের পক্ষে সুপারব্র্যান্ডের ট্রফি ও সনদ গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. হুমায়ুন কবীর এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. ফিরোজ আলম।
সে সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আরিফুল আম্বিয়া, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মোহাম্মদ শাহজাদা সেলিম এবং ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন।
টানা দ্বিতীয়বার সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জনের বিষয়ে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. হুমায়ুন কবীর বলেন, অগণিত ক্রেতা, শুভাকাক্সক্ষী ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা, ভালোবাসা ও সমর্থনের ফলে ওয়ালটনের এ অর্জন। দীর্ঘদিন ধরে সর্বোচ্চ গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করায় ইলেকট্রনিক্স, হোম অ্যাপ্লায়েন্স ও প্রযুক্তিপণ্য খাতে দেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ওয়ালটন। আন্তর্জাতিক সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের এই সম্মাননা আমাদের আরো অনুপ্রাণিত করবে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ড হওয়ার লক্ষ্য অর্জনের পথ সুগম করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।