পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সিটি কর্পোরেশনের আড়াই হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালককে মারধরের মামলায় প্রধান আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার মো. সাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে জানায় পুলিশ। সোমবার রাতে নগরীর খুলশী থানার বাঘঘোনা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবির কর্মকর্তারা জানান, প্রকল্প পরিচালককে মারধরের ঘটনার পর ঠিকাদার সাহাবুদ্দিন চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে আত্মগোপনে থাকেন। হামলায় তার নেতৃত্ব দেয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে। ঘটনার ১৫ দিন পর তিনি ধরা পড়লেন।
এ ঘটনায় সাহাবুদ্দিনসহ এ পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যরা হলেনÑ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান শাহ আমানত ট্রেডার্সের সঞ্জয় ভৌমিক ওরফে কংকন, মাসুদ এন্টারপ্রাইজের মো. ফেরদৌস, শাহ আমানত ট্রেডার্সের সুভাষ ও মাহমুদুল্লাহ। প্রকল্প পরিচালক মো. গোলাম ইয়াজদানীকে মারধরের ঘটনায় গত ২৩ জানুয়ারি চসিকের নিরাপত্তা কর্মকর্তা মো. কামাল উদ্দিন বাদী হয়ে খুলশী থানায় মামলা করেন। মামলায় আসামি হিসেবে ১০ ঠিকাদারের নাম উল্লেখ করা হয়। অজ্ঞাত আসামি করা হয় পাঁচ থেকে ১০ জনকে।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সবচেয়ে বড় প্রকল্পের পরিচালকের দায়িত্বে আছেন গোলাম ইয়াজদানী। আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের আওতায় বিমানবন্দর সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্প গত বছরের ৪ জানুয়ারি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদন দেয়া হয়। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্প পরিচালক হিসেবে গত বছরের ১৪ আগস্ট স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী গোলাম ইয়াজদানীকে দায়িত্ব দেয়া হয়। উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ না পেয়ে গত ২৩ জানুয়ারি বিকেলে একদল ঠিকাদার প্রকল্প পরিচালকের কক্ষে ঢোকে তাকে মারধর করেন। এ সময় তার কক্ষে ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।