পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
জম্মু-কাশ্মীরের মানুষের মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের কাছে আরজি জানিয়ে চিঠি লিখলেন পিডিপি নেত্রী তথা রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি। ২০১৯ সাল থেকে খেয়ালখুশি মতো জম্মু ও কাশ্মীরের নাগরিকদের মৌলিক অধিকার স্থগিত করা হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছেন তিনি। একই সঙ্গে সেই অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় মেহবুবা চন্দ্রচূড়ের হস্তক্ষেপ দাবি করেন। সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর, চিঠিতে মেহবুবা লিখেছেন, জাতীয় নিরাপত্তা ও স্বার্থের নাম নিয়ে ভারত সরকার কঠোর নীতি নিয়েছে। এতে জম্মু ও কাশ্মীর উদ্বিগ্ন। সেখানে পাসপোর্ট ইস্যু করতে অস্বীকার এবং পাসপোর্ট কেড়ে নেয়ার বিষয়ও তুলে ধরেন তিনি। বলেন, “আমার প্রবীণ মায়ের পাসপোর্ট সরকার মুলতবি করে রেখেছে। এ বিষয়ে জম্মু ও কাশ্মীর হাই কোর্টে আমরা আবেদন করেছি। তারপর দুই বছরের বেশি পেরিয়ে গিয়েছে। আমাদের তারিখের পর তারিখ দেয়া হয়েছে। কিন্তু কোনও সুরাহা চোখে পড়েনি। আমার মেয়ে ইলতিজা এবং আমার পাসপোর্টও স্থগিত করা হয়েছে। এসব আমি উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরছি। যদি একজন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এবং একজন সাংসদ হিসেবে আমার নিজের মৌলিক অধিকার এই হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের বিষয়টি একবার কল্পনা করুন। আমার মা-ও একজন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর স্ত্রী। অজ্ঞাত কারণে তার পাসপোর্টও প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। পাসপোর্ট পাওয়া একটি মৌলিক অধিকার।’ একদিকে উপত্যকায় কেন্দ্রের নীতির সমালোচনা করে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের কাছে বিধান চেয়েছেন মেহবুবা, পাশাপাশি কংগ্রেস তথা রাহুল গান্ধীর ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’য় অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, প্রতিটি রাজ্যের অ-বিজেপি দলগুলির নেতৃত্বকে তাদের যাত্রায় সামিল হওয়ার আবেদন জানিয়েছে কংগ্রেস। যদিও সমাজবাদী পার্টি নেতা অখিলেশ জানিয়েছেন, তিনি আমন্ত্রণ পাননি। টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।