পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
দীর্ঘ ১০ মাস পর ইউক্রেন থেকে নিরাপদে দেশে ফিরেছে তুরস্কের দুই সামরিক বিমান। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন শুরুর দিনটিতেই দেশটিতে পৌঁছায় তুরস্কের বিমান বাহিনীর দুটি এয়ারবাস এ৪০০এম সামরিক পরিবহন বিমান। আঙ্কারা বলছে, ইউক্রেনকে মানবিক সহায়তা প্রদান এবং দেশটি থেকে তুরস্কের নাগরিকদের সরিয়ে নিতে সামরিক বাহিনীর ব্যবহৃত বিমান দুটি পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু যুদ্ধের মধ্যে বিমান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হওয়ায় এয়ারক্রাফটগুলো কিয়েভের বিমানবন্দরে আটকা পড়ে। অবশেষে দীর্ঘ ১০ মাস পর সেগুলো দেশে ফিরলো। এর আগে সম্প্রতি তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ানের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। উভয় দেশ জানিয়েছে, দুই নেতা খাদ্যশস্য সরবরাহ এবং তুরস্কে সম্ভাব্য আঞ্চলিক গ্যাসকেন্দ্র নিয়ে আলোচনা করেছেন। ন্যাটো সদস্য তুরস্কের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যখন পশ্চিমাদের অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞায় ধুঁকছে মস্কোর অর্থনীতি। ন্যাটো সদস্য হলেও পশ্চিমাদের সঙ্গে পা মিলিয়ে মস্কোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি আঙ্কারা। তবে ইউক্রেনের কাছ থেকে দখলকৃত চারটি অঞ্চলকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে ঘোষণার নিন্দা জানিয়েছে তুরস্ক। দীর্ঘদিন ধরে কিয়েভকে সামরিক সহায়তাও দিয়ে আসছে আঙ্কারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।