পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে রাজধানীর শাহীনবাগে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে মার্কিন দূতাবাস। গতকাল রোববার ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র জেফ রিডেনর গণমাধ্যমে এই বিবৃতি পাঠান।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মায়ের ডাকে’ সংগঠনের সঙ্গে আগে থেকে ঠিক করা ১৪ ডিসেম্বরের বৈঠক নিরাপত্তাজনিত কারণে আগে শেষ হয়েছে। কিছু বিক্ষোভকারী রাষ্ট্রদূত যে বিল্ডিংয়ে অবস্থান করছিলেন, সেখানে প্রবেশের চেষ্টা করার কারণে বৈঠকটিতে বিঘ্ন ঘটে। অন্যরা রাষ্ট্রদূতের গাড়ি ঘেরাও করে রেখেছিল।
মুখপাত্র জানান, আমরা বিষয়টি সরকারের সর্বোচ্চ স্তরে জানিয়েছি। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসেও বিষয়টি জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে মানবাধিকার। এ কারণে মার্কিন দূতাবাস মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ক অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে নেয় এবং নিয়মিত মানবাধিকার সংস্থাগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে থাকে। গত কয়েক বছরে ‘মায়ের কান্না’ (যারা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেছিল) থেকে কোনও ধরনের যোগাযোগ করা হয়নি দূতাবাসের সঙ্গে।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস গত ১৪ ডিসেম্বর (বুধবার) সকালে রাজধানীর শাহীনবাগে বিএনপির নিখোঁজ নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাসায় যান। তার সেখানে যাওয়ার পর বাসার সামনে ‘মায়ের কান্না’ সংগঠনের ব্যানার হাতে কিছু লোক অবস্থান নেন। তারা জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে বিচারের নামে সামরিক ব্যক্তিদের হত্যার অভিযোগ করেন। ১৯৭৭ সালে সেই ঘটনার ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর বাড়িতে যাওয়ার আহ্বান জানান। তাতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত সাড়া দেননি বলে অভিযোগ করেছে সংগঠনটি। সে সময় ‘নিরাপত্তাজনিত কারণে’ চলে আসতে বাধ্য হন রাষ্ট্রদূত। পরে তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এ বিষয়ে কথা বলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।