নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ঝড়ের বেগে এসেছিলেন জাতীয় দলে, মুনিম শাহরিয়ার বাদও পড়েছেন তেমন ঢঙেই। গেল বছর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে দারুণ কিছু পারফর্ম্যান্সের পুরস্কারস্বরূপ ডাক পান জাতীয় দলে, তবে সে সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে পারেননি, ব্যর্থ হন তিনি। ফলস্বরূপ বর্তমানে রয়েছেন দলের বাইরে। সেই মুনিম এবার জানালেন দুর্বলদের জন্য ক্রিকেট না। গতকাল নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পোস্টে ময়মনসিংহের এই ক্রিকেটার। লিখেছেন, ‘দূর্বলদের জন্য ক্রিকেট না। এতো এতো ছেলে প্র্যাকটিস করে, খেলে কিন্তু ১১ জনই। অনেক সময় সবাইকে সুযোগ দেয়া যায়না। আসলে আমাদের বাস্তবতা বোঝা খুবই প্রয়োজনীয়। অনেক ছেলেকে দেখেছি দিনের পর দিন নিজের বাসা ছেড়ে প্রাকটিস করে অনেক দূরে, ঢাকা লিগে সুযোগের আশায়। নিজের বুঝতে হবে টাকা পয়সা খরচ, সময়ের মূল্য সম্পর্কে। একটা একাডেমি তে ৪০০/৫০০ জন প্র্যাকটিস করে। প্লেয়ার কিন্তু বের হয় ২/৩ জন।’
ক্রিকেটার হিসেবে নিজেকে চেনা টা জরুরী। কেননা ক্রিকেট খেলে অযথায় সময় বা অর্থ ব্যয় হচ্ছে কিনা এটা বোঝা উচিত। অনেকে হতাশ হয়েছে সুইসাইড বা ব্যাট পুড়িয়ে ফেলে তাদের জন্যই এ কথা বলে জানালেন মুনিম, সবার জীবন সুন্দর হোক এবং ভালো থাকুক এমনটায় চাওয়া এই ওপেনারের।
‘নিজেকে চেনাটা খুব ইম্পর্টেন্ট এখানে, যে আমাকে দিয়ে আসলেই হবে কি না। আমি সময়, অর্থ অযথা ব্যয় করছি কি না, আমার ট্যালেন্ট আছে কি না। হয়তো উপরওয়ালা আমাকে রিযিক অন্যভাবে দিবে। জীবন নিয়ে হতাশ হয়ে ব্যাট পুড়িয়ে ফেলা, কিংবা সুইসাইডাল চিন্তাভাবনা খুবই দুঃখজনক। আমার দেখা অনেক অভিজ্ঞতা থেকে বলতেছি। কারন আমি এসব ছেলেদের অনেক কাছে থেকে দেখেছি। তাদের জন্যই এসব বলা। সবাই ভালো থাকুক, সবার জীবন সুন্দর হোক।’
আজ বাবর তো কাল রিজওয়ান!
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।