মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পৃথিবী জুড়ে ভীষণ জনপ্রিয় টেসলার ইলেকট্রিক কার। এই গাড়ির দাম বেশ চড়া। বলা হয় এই গাড়ি আভিজাত্যের প্রতীকও। তাই সবার কেনার স্বামর্থ নেই।
তবে, এমন কিছু ভারতীয় রয়েছেন, যাদের গ্যারাজে রয়েছে টেসলা গাড়ি। চলুন দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন ভারতীয় কাছে রয়েছে এই সংস্থার তৈরি গাড়ি।
মুকেশ আম্বানি
প্রথমেই আসা যাক রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক মুকেশ আম্বানির কথায়। এই মুহূর্তে ভারতের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি তিনি। মুম্বাইতে তার বাড়িতে মোট ১৬৮টি গাড়ি রাখার জায়গা রয়েছে। আম্বানি পরিবারের গাড়ি তালিকায় রোলস রয়েস, বেন্টলিস ও মার্সিডিজের পাশাপাশি একটি টেসলা এস১০০ডি মডেলের গাড়িও রয়েছে।
এই গাড়িতে রয়েছে একটি অত্যাধিক শক্তিশালী ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন ৪২৩ পিএস পাওয়ার ও ৬৬০ টর্ক উৎপাদন করতে পারে। এই গাড়িতে ঘণ্টায় ২৫০ কি.মি. টপ স্পিড তুলতে সক্ষম। একটি সিঙ্গেল চার্জে ৪৯৫ কিমি দূরত্ব অতিক্রম করার ক্ষমতা রয়েছে এই গাড়িটির।
রিতেশ দেশমুখ
রিতেশ দেশমুখের ৪০ তম জন্মদিনে তাকে একটি টেসলা গাড়ি উপহার দেন তার স্ত্রী। বলিউড স্টারদের মধ্যে একমাত্র রিতেশের কাছেই রয়েছে এই গাড়িটি। লাল রঙের টেসলা এক্স মডেলের একটি গাড়ি রয়েছে রিতেশের কাছে। সাত আসন বিশিষ্ট এই গাড়িতে মাত্র ৩.২ সেকেন্ডেই ০ থেকে ১০০ কিমির স্পিডে পৌঁছে যাওয়া যায়। একটি সিঙ্গেল চার্জে প্রায় ৪৭৫ কিমির দূরত্ব অতিক্রম করার ক্ষমতা রয়েছে এই গাড়িটির।
প্রশান্ত রুইয়া
রিতেশ দেশমুখের পাশাপাশি ভারতের এসার গ্রুপের কর্ণধার প্রশান্ত রুইয়ার কাছেও রয়েছে একটি টেসলা মডেল এক্স গাড়ি। তবে রিতেশের মতো লাল রঙের নয়, রুইয়ার কাছে রয়েছে একটি নীল রঙের গাড়ি। ২০১৭ সালে, ব্যক্তিগত ভাবে এই গাড়িটি ভারতে আমদানি করা হয়।
পুজা বাত্রা
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।