মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
জ্বালানির মূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার কারণে ইউরোপের অনেক দেশের মতই পশ্চিমা সমর্থিত সরকারের বিরুদ্ধে পথে নেমেছেন চেক রিপাবলিকের হাজার হাজার মানুষ। তারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা তুলে সেখান থেকে তেল ও গ্যাস আমদানির দাবি জানান।
১৯৯৯ সালে ন্যাটো এবং ২০০৪ সালে ইউরোপিয় ইউনিয়নে যোগদান করে চেক রিপাবলিক। ইউক্রেনে অভিযানের কারণে ইউরোপিয় ইউনিয়নের সাথে মিলে তারাও রাশিয়ার উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। যার ফলে, জ্বালানি সঙ্কট বেড়েই চলেছে এবং জীবনযাত্রার ব্যয়ও ক্রমবর্ধমান হারে বেড়ে চলেছে। যার প্রতিক্রিয়ায় পথে নেমে আসে সাধারণ মানুষ। ক্রমবর্ধমান জ্বালানি ব্যয়ের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী পেত্র ফিয়ালার প্রশাসনকে পদত্যাগ করার দাবিত বুধবার প্রাগে জড়ো হন বিক্ষোভকারীরা। এ সময় তারা ইইউ, ন্যাটো, জাতিসংঘ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাথে সম্পর্ক পুনর্বিবেচনার আহ্বানও জানিয়েছে।
‘আমরা এখানে এসেছি কারণ গত দুই, তিন বছরের পরিস্থিতি খুব কঠিন হতে শুরু করেছে,’ মিকেলা মারিকোভা নামের একজন বিক্ষোভকারী বলেছেন, ‘আমরা গ্যাসের জন্য রাশিয়ার সাথে ভাল সম্পর্ক রাখতে চাই।’ তিনি বলেছিলেন যে, তিনি ইউক্রেনের যুদ্ধকে সমর্থন না করলেও পুতিনের সরকারের সাথে ‘ব্যবসা’ রক্ষণাবেক্ষণকে সমর্থন করেন। অন্য একজন বিক্ষোভকারী, যিনি পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, তিনি মনে করেন যে, ইইউ ‘চেক প্রজাতন্ত্রের মতো ছোট দেশগুলির’ অগ্রাধিকারকে উপেক্ষা করে।
সমাবেশের আয়োজকরা, ‘চেক রিপাবলিক ফার্স্ট!’, চেক সরকারকে রাশিয়ার সাথে গ্যাস চুক্তি সুরক্ষিত করার এবং ‘সামরিক নিরপেক্ষতা’ অর্জনের আহ্বান জানিয়েছে। প্রতিবাদটি এই মাসের শুরুতে অনুষ্ঠিত একই গোষ্ঠী দ্বারা সংগঠিত আরেকটি বড় বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে আসে, যেখানে প্রাগের ওয়েন্সেসলাস স্কোয়ারে আনুমানিক ৭০ হাজার মানুষ জড়ো হয়েছিল। সূত্র: ইউর্যাক্টিভ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।