পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ক্রিকেটার আল আমিন হোসেনকে নারী নির্যাতনের অভিযোগে অবিলম্বে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ঝিনাইদহের শৈলকুপায় মানববন্ধন হয়েছে। গতকাল সকালে শৈলকুপা উপজেলা পরিষদের সামনে এ মানববন্ধনের আয়োজন করেন আল আমিন হোসেনের স্ত্রী ইসরাত জাহান মিশুর স্বজন ও এলাকাবাসী। বিভিন্ন পোস্টার, ব্যানার, প্লাকার্ড হাতে বিক্ষোভ-মানববন্ধনে অংশ নেয় আল আমিনের স্ত্রী মিশুর পরিবারের লোকজন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।
দীর্ঘদিন ধরে স্ত্রী মিশুর উপর নির্যাতনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও তার দুই ছেলের ভোরণ পোষনের দাবি জানান হয় মানববন্ধন থেকে। এ সময় শৈলকুপার ৫ নং কাঁচেরকোল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন জোয়ার্দ্দার মামুন, আল আমিনের স্ত্রী ইসরাত জাহান মিশুর বাবা ছবিবর রহমান বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, ক্রিকেটার আল আমিনের বিরুদ্ধে স্ত্রী নির্যাতনের যে অভিযোগ উঠেছে অবিলম্বে তার তদন্তসহ আল আমিনকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এক আল আমিনের কারণে যেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন না হয়। ক্রিকেটার আল আমিনের স্ত্রী ইসরাত জাহান মিশুর বাবা ছবিবর রহমান বলেন, তার কন্যার উপর যে নির্যাতন চলছে তার বিচার করতে হবে, তিনি সবার কাছে মেয়ের জন্য দোয়া চান।
অভিযোগে স্ত্রী দাবি করেন, বিয়ের পর থেকে ঢাকার মিরপুরে থাকা অবস্থায় একটি মেয়ের সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলে আল আমিন। বিভিন্ন ভাবে তাকে অত্যাচারসহ ভরণ-পোষণ দেয়া বন্ধ করে দেয়। অবৈধভাবে সম্পর্ক গড়া মেয়ের সাথেই বসবাস করছে। মারধর সহ মানষিক ও শারীরিক নির্যাতনের পাশাপাশি জোরপূর্বক ডিভোর্স পেপারে স্বাক্ষর নেয়ার চেষ্টা করতে থাকে। এমন অবস্থায় চলতি বছরের জুলাই মাসে দুটি সন্তান নিয়ে শ্বশুর বাড়ি ঝিনাইদহে চলে আসেন। সেখানে শাশুড়ি মনোয়ারা বেগম ও আল আমিন সেখান থেকে তাড়িয়ে দেয়। স্ত্রী ইসরাত জাহান মিশু অভিযোগে বলছেন আল আমিন জাতীয় ক্রিকেটার হওয়ার কারণে সঠিক ভাবে কোথাও বিচার পাচ্ছেন না। দুই সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।