মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
যুক্তরাজ্যের সদ্য প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ তার ৭০ বছরের রাজত্বকালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ সফর করেছেন। কমনওয়েলথভুক্ত প্রায় সব দেশেই গিয়েছেন রানি। এসব দেশের মধ্যে কানাডার নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। শুধু কানাডাতেই ২৭ বার গিয়েছেন রানি এলিজাবেথ। নিজের ৫০তম জন্মদিনের পর প্রথমাবারের মতো ৪৩টি দেশ সফরে গিয়েছেন তিনি। গিয়েছেন জর্ডান, মিশরসহ মধ্যপ্রাচ্যের বাকি দেশগুলোতেও। কিন্তু কখনো ইসরাইল সফরে আসেননি রানি এলিজাবেথ। ১৯৮৪ সালে রানির জর্ডান সফরের পর ব্রিটিশ ইহুদিদের মধ্যে কিছুটা শঙ্কার সৃষ্টি হয় বলে দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ফিলিস্তিনিদের দুর্দশার বিষয়ে তিনি সহানুভূতিশীল মন্তব্য করেছিলেন এবং ইসরাইলি কর্মকাণ্ডের প্রতি তার অসন্তুষ্টিও দেখা গেছে। অবশ্য এতো কিছুর পরও তিনি যুক্তরাজ্য সফররত ইসরাইলের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট চেইম হারজগ এবং ইজার ওয়েইজম্যানকে সাদরে গ্রহণ করার ও সাবেক প্রেসিডেন্ট শিমন পেরেজকে সম্মানসূচক নাইটহুড দেওয়ার জন্য ইসরাইলিরা তার প্রতি প্রসন্নই ছিল। হারজগ অবশ্য রানি এলিজাবেথকে ইসরাইল সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। যদিও রানি নিজে কখনও আসেননি, তবে তার স্বামী ডিউক অব এডিনবার্গ, তার ছেলে প্রিন্স অ্যাডওয়ার্ড ও প্রিন্স চার্লস, নাতি প্রিন্স উইলিয়াম– সবাই আলাদাভাবে ইসরাইল সফর করেছেন। অবশ্য তাদের মধ্যে একমাত্র প্রিন্স উইলিয়ামই সরকারি সফরে ইসরাইল এসেছিলেন। ধারণা করা হয়, আরব বয়কটের ভয়ে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তর রানিকে ইসরাইল সফরে না আসার পরামর্শ দিয়েছিলেন। তবে বয়কট এবং তেল নিষেধাজ্ঞার প্রকৃত ভয় না থাকার পরও রানি এলিজাবেথ কখনো ইসরাইল সফর করেননি। নিউইয়র্ক টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।