নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
এশিয়া কাপের সর্বশেষ চার আসরের তিনবারই ফাইনাল খেলেছে বাংলাদেশ দল। দুবার ওয়ানডে সংস্করণে, একবার টি-টোয়েন্টিতে। কিন্তু শিরোপার কাছে গিয়ে কোনবারই জিততে না পারায় রয়ে গেছে আক্ষেপ। এশিয়া কাপেরও পাওয়া হয়নি নতুন চ্যাম্পিয়ন। এবার ভারত-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার বাইরে নতুন চ্যাম্পিয়ন চাইলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
দুবাইতে এশিয়া কাপ খেলতে গিয়ে দলের অনুশীলনের আগে আবুধাবি টি-১০ লিগের চুক্তির অনুষ্ঠানে যান সাকিব। তার সঙ্গে চুক্তি করে বাংলা টাইগার্স। ১০ ওভারের এই আসরে দ্বিতীয়বারের মতো খেলতে দেখা যাবে তাকে। ২০১৭ সালে কেরালা কিংসের হয়ে খেলেছিলেন তিনি। সেই অনুষ্ঠানে অবশ্য ঘুরেফিরে এলো এশিয়া কাপ প্রসঙ্গ। বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার আগে ফাইনালে উঠা কঠিন বলে গেলেও খেলতে নামলে সেই স্বপ্ন যে থাকবে এবার তার কথায় পরিষ্কার। সাকিবের আশা নতুন দলের হাতেই উঠবে শিরোপা, ‘ফাইনালে যে কোন দলকে পেতেই ভালো লাগবে, যদি না আমরা ফাইনালিস্ট হই। আশা করছি এবার কোন নতুন দল শিরোপা জিতবে। ভারত, পাকিস্তান বা শ্রীলঙ্কা তো অনেকবারই জিতেছে। আশা করছি এবার নতুন দলের হাতে শিরোপা উঠবে।’
এশিয়া কাপে অংশ নিতে যাওয়া ছয় দলের মধ্যে তিন দল এখনো শিরোপার স্বাদ পায়নি। সেই তিন দলের মধ্যে শক্তিতে অনেক পিছিয়ে থাকা হংকংকে হিসেবের বাইরেই রাখতে হচ্ছে। বাকি দুই দল আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ থাকবে হিসেবে। এর আগে তিনবার ফাইনাল খেলার অভিজ্ঞতা থাকায় সাকিবদের প্রত্যাশার চাপই বেশি। ভাঙ্গাগড়ার মধ্যে দিয়ে যাওয়া দলটি সেরাটা দিয়ে প্রস্তুত হচ্ছে, তবে ফল নিয়ে ভেবে এখনি মাথা অস্থির করতে চান না তিনি, ‘এশিয়া কাপের জন্য প্রস্তুত হতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে আসলে কখন কি হয় তা তো বলা যায় না, সবসময়ই উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ হয়। আমরা তাই নিশ্চিত করে বলতে পারি না কে জিতবে কে হারবে। এসব টুর্নামেন্টে দ্রুত ছন্দ খুঁজে পাওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রথম ম্যাচটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা প্রথম ম্যাচ জিততে মুখিয়ে আছি, সেটা হলে পরবর্তী সবই ইতিবাচক হবে আশা করছি।’
এদিকে, টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে মূল ঘাটতির জায়গা দুটি- বাউন্ডারি পর্যাপ্ত আসে না, সিঙ্গেলস-ডাবলসও যথেষ্ট পরিমাণে হয় না। যেটির মানে দাঁড়ায়, ব্যাটিংয়ের কিছুই আসলে তেমন ঠিক নেই! ব্যাটিংয়ের কোন দিকটি নিয়ে আগে কাজ করবেন শ্রীধরন শ্রীরাম? বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের টেকনিক্যাল কনসালটেন্ট হিসেবে প্রথম সংবাদ সম্মেলনে এই প্রশ্ন শুনে চোখ নাচিয়ে মুখে হাসি নিয়ে শ্রীরামের উত্তর, ‘ভালো প্রশ্ন... এটির জবাব আমরা দেব যখন মাঠে খেলব।’ এই আত্মবিশ্বাসের কারণও সাকিব!
শ্রীরাম তার শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচটা খেলেন ২০০৪ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে। এর আরও দুই বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আগমন সাকিবের। খেলোয়াড় হিসেবে মুখোমুখি দেখা হয়নি দুজনের। তবে কোচ শ্রীরাম প্রতিপক্ষ দলের খেলোয়াড় হিসেবে অনেকবারই পেয়েছেন সাকিবকে।
বেঙ্গালুরু ও অস্ট্রেলিয়ার কোচিং প্যানেলে নিয়মিত মুখ ছিলেন শ্রীরাম। দুই জায়গাতেই সাকিবকে একাধিকবার সামলানোর পরিকল্পনা করতে হয়েছে তাকে। এবার সাকিবকে একই দলে পাচ্ছেন এই ভারতীয় কোচ। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের নতুন টেকনিক্যাল পরামর্শক এই ভূমিকায় প্রথম সংবাদ সম্মেলনে প্রশংসায় ভাসালেন সাকিবকে, দুজনের চিন্তার তরঙ্গেও মিল দেখছেন তিনি, ‘সাকিবকে নেতৃত্ব দেয়া দারুণ সিদ্ধান্ত। আমি সাকিবকে আগে প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছি এই প্রথম আমি ওকে একই দলে পেলাম। আমার মনে হয় সাকিবের টি-টোয়েন্টি নিয়ে চিন্তা খুবই আধুনিক, ডায়নামিক ও যুগপোযুক্ত। ওর সঙ্গে আমার সব চিন্তা মিলে গেছে।’
দলে যোগ দিয়ে অল্প কদিনের মাঝেই শ্রীরাম বুঝে গেছেন দলের ক্রিকেটারদের কাছে সাকিবের প্রভাব, ‘যে তরুণ দলটি সে পেয়েছে তা এক কথায় অসাধারণ। ওরা সাকিবকে সম্মান করে, ওর কাছ থেকে সব কিছু জানতেও পারে। এটা সাকিবের দারুণ একটা গুণ যে ওকে সবাই সম্মান করে সিনিয়র হিসেবে এবং তাকে আবার বন্ধু হিসেবেও পায়।’
লড়াইয়ের ভেতর আরেক লড়াই
স্পোর্টস ডেস্ক : দেশের বিপক্ষে দেশের লড়াই। আর সেই লড়াইয়ের ভেতরে থাকে ছোট ছোট অনেক লড়াই। নির্দিষ্ট বোলার-ব্যাটসম্যানের মধ্যকার ছোট ছোট ওই সব লড়াই নির্ধারণ করে দেয় ম্যাচের গতিপথ। তিন দিন পর শুরু হতে যাওয়া এশিয়া কাপেও দেখা মিলবে লড়াইয়ের ভেতরের ছোট ছোট লড়াইয়ের। তবে কিছু লড়াই নিয়ে কৌতূহল থাকে আগে থেকেই। সবাই দেখার অপেক্ষায় আছে, এমন কিছু লড়াইয়ের তালিকা করেছে ইএসপিএনক্রিকইনফো। তবে সেই লড়াইয়ে নামতে হলে লড়াইয়ের যোদ্ধাদের দলকে আগে নিশ্চিত করতে হবে সুপার ফোর খেলা।
বাবর-রশিদ
দর্শকেরা তো বটেই, স্বয়ং বাবর আজম আর রশিদ খানই এই লড়াইয়ের অপেক্ষায় থাকার কথা। বাবরের জন্য অপেক্ষা ‘প্রতিশোধ নেওয়ার’, রশিদের জন্য ‘আবারও দেখিয়ে দেওয়ার’। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত পাঁচবার রশিদের মুখোমুখি হয়েছেন বাবর। আউট হয়েছেন পাঁচবারই। আউটের আগে যে কয়টা বল খেলতে পেরেছেন, সেখানেও খুব দাপুটে ছিলেন না বাবর- ৪৮ বল খেলে ৫৯ রান। এশিয়া কাপে পাকিস্তান-আফগানিস্তান ম্যাচে তাই বাবর-রশিদের মুখোমুখি হওয়ার দৃশ্যটি বাড়তি মাত্রা যোগ করবে নিশ্চিতভাবে। দুই প্রতিবেশী দেশের ম্যাচ অবশ্য গ্রুপ পর্বে নেই। দুই দল সুপার ফোরে উঠলেই কেবল দেখা হবে।
কোহলি-হাসারাঙ্গা
প্রতিপক্ষ, বন্ধু আবার প্রতিপক্ষ। কি, গোলমেলে লাগছে বিষয়টি? খোলাসা করা যাক। ভারত-শ্রীলঙ্কা মুখোমুখি হলে বিরাট কোহলি-ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা একে অপরের প্রতিপক্ষ। আর সেটিই ঘটেছে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। তবে আইপিএলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে একসঙ্গে খেলেছেন দুজন, সেই সুবাদে বন্ধু। বেঙ্গালুরুর হয়ে সর্বশেষ মৌসুমে দলগত সর্বোচ্চ ২৬ উইকেটও শিকার করেছেন হাসারাঙ্গা। সামনে এশিয়া কাপে ভারত-শ্রীলঙ্কা মুখোমুখি হওয়া মানে বন্ধু থেকে আবারও প্রতিপক্ষে পরিণত হবেন কোহলি-হাসারাঙ্গা। এমনিতে এখন পর্যন্ত প্রতিপক্ষ হিসেবে কেউ কারও চেয়ে এগিয়ে নেই। একবারই মুখোমুখি হয়েছিলেন। যেখানে ৬ বলে কোহলি নিতে পেরেছেন ৪ রান, উইকেট তুলতে পারেননি হাসারাঙ্গা। তারপরও হাসারাঙ্গা-কোহলির লড়াই দেখতে হবে। কারণ, ২৫ বছর বয়সী হাসারাঙ্গা হচ্ছেন সেই লেগ স্পিনার, যিনি বাঁহাতির চেয়ে ডানহাতি ব্যাটসম্যানের বিপক্ষে বেশি সফল। এখন পর্যন্ত তার টি-টোয়েন্টিতে নেওয়া ১১৬ উইকেটের ৮৬টিই ডানহাতি ব্যাটসম্যানের। বিপরীতে লেগ স্পিনের বিপক্ষে কোহলির সাফল্যও কম নয়, গড়ে ৬২ রান।
মুশফিক-পান্ডিয়া
গত ছয় বছরে বিশ্ব অনেক কিছুই দেখেছে। একটি ভাইরাস, একটি ভ্যাকসিন, নতুন তারকা, নতুন নাচ। কিন্তু এই ছয় বছরে একটা ব্যাপার ঘটেইনি, টি-টোয়েন্টিতে হার্দিক পান্ডিয়া বনাম মুশফিকুর রহিমের দেখা। ২০১৬ সালের ২৩ মার্চ পান্ডিয়ার ওভারে ভারতকে বিশ্বকাপ থেকে প্রায় ছিটকে দিচ্ছিলেন মুশফিক। ৬ বলে ১১ রানের সমীকরণ যখন সামনে, পান্ডিয়াকে টানা দুই চার মেরে লক্ষ্য ৩ বলে ২ রানে নামিয়ে এনেছিলেন বাংলাদেশের উইকেটপকিপার ব্যাটসম্যান। জয় নাগালে চলে আসায় বাতাসে ঘুষি মেরে আর সহাস্য উল্লাসে আগাম উদযাপনও করে ফেলেছিলেন তিনি। প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির শেষ ওভার বল হাতে নেওয়া হার্দিক ‘ডেথ বোলার’ হয়ে ওঠেন এর পরপরই। শেষ ২ বলে আউট করেন মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহকে, জিতে যায় ভারত। এশিয়া কাপে যদি বাংলাদেশ-ভারতের দেখা হয়ে যায়, তাহলে মুশফিক-হার্দিকের মুখোমুখি লড়াই নিশ্চয়ই উপভোগ্য কিছু হয়ে উঠবে।
রাজাপক্ষে-শাদাব
রিস্ট স্পিন হিটার হিসেবে খ্যাতি আছে ভানুকা রাজাপক্ষের। ৩০ বছর বয়সী এই বাঁহাতি সাধারণত তিন-চারে ব্যাটিং করেন। পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা মুখোমুখি হলে তার সঙ্গে দেখা হয়ে যাবে শাদাব খানের। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত তিনবার মুখোমুখি হয়েছেন এই দুজন। যেখানে ২৯ বলে ৪৫ রান তুলেছেন ৩০ বছর বয়সী লঙ্কান বাঁহাতি, শাদাব আউট করতে পেরেছেন মাত্র একবার।
এশিয়া কাপের ছয় দলের স্কোয়াড
সংযুক্ত আরব আমিরাতে এশিয়া কাপ মাঠে গড়াচ্ছে আজ থেকে। টি-টোয়েন্টি সংস্করণের এই আসরে এবার অংশ নিচ্ছে ছয়টি দল। উদ্বোধনী ম্যাচে আফগানিস্তান মোকাবিলা করবে শ্রীলঙ্কাকে। দুবাইতে খেলা শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত আটটায়। ‘এ’ গ্রুপে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারতের সঙ্গে রয়েছে পাকিস্তান ও বাছাইপর্বের বাধা পেরিয়ে আসা হংকং। ‘বি’ গ্রুপে আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গী বাংলাদেশ। দুই গ্রুপ থেকে দুটি করে মোট চারটি দল খেলবে সুপার ফোরে। ওই পর্ব শেষে সেরা দুটি দল আগামী ১১ সেপ্টেম্বর মুখোমুখি হবে এশিয়া কাপের ১৫তম আসরের ফাইনালে।
বাংলাদেশ : সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), এনামুল হক বিজয়, মুশফিকুর রহিম, আফিফ হোসেন, মোসাদ্দেক হোসেন, মাহমুদউল্লাহ, শেখ মেহেদী হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান, নাসুম আহমেদ, সাব্বির রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, ইবাদত হোসেন, পারভেজ হোসেন ইমন, নাঈম শেখ।
ভারত : রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), কেএল রাহুল, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, রিশভ পান্ত, দীপক হুডা, দিনেশ কার্তিক, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, যুজবেন্দ্র চাহাল, রবি বিষ্ণোই, ভুবনেশ্বর কুমার, আর্শদীপ সিং, আভেশ খান। স্ট্যান্ডবাই : শ্রেয়াস আইয়ার, অক্ষর প্যাটেল, দীপক চাহার।
পাকিস্তান : বাবর আজম (অধিনায়ক), শাদাব খান, আসিফ আলি, ফখর জামান, হায়দার আলি, হারিস রউফ, ইফতিখার আহমেদ, খুশদিল শাহ, মোহাম্মদ নওয়াজ, মোহাম্মদ রিজওয়ান, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, নাসিম শাহ, শাহনেওয়াজ দাহানি, উসমান কাদির, মোহাম্মদ কাদির।
হংকং : নিজাকাত খান (অধিনায়ক), কিঞ্চিত শাহ, জিশান শাহ, হারুন রশিদ, বাবর হায়াত, আফতাব হুসেইন, আতিক ইকবাল, আইজাজ খান, এহসান খান, স্কট ম্যাককিচনি, গাজানফার মোহাম্মদ, ইয়াসিম মুর্তজা, ধনঞ্জয় রাও, ওয়াজিদ শাহ, আয়ুশ শুক্লা, আহান ত্রিবেদী, মোহাম্মদ ওয়াহেদ।
আফগানিস্তান : মোহাম্মদ নবি (অধিনায়ক), নাজিবুল্লাহ জাদরান, আফসার জাজাই, আহমাদউল্লাহ ওমারজাই, ফরিদ আহমেদ মালিক, ফজলহক ফারুকি, হাশমতউল্লাহ শহিদি, হজরতউল্লাহ জাজাই, ইব্রাহিম জাদরান, করিম জানাত, মুজিব উর রহমান, নাজিবউল্লাহ জাদরান, নাভিন উল হক, নুর আহমেদ, রহমানউল্লাহ গুরবাজ, রশিদ খান, সামিউল্লাহ শিনওয়ারি। স্ট্যান্ডবাই : নিজাত মাসুদ, কাইস আহমেদ, শরাফউদ্দিন আশরাফ।
শ্রীলঙ্কা : দাসুন শানাকা (অধিনায়ক), দানুস্কা গুনাথিলাকা, পাথুম নিসাঙ্কা, কুসল মেন্ডিস, চারিথ আসালাঙ্কা, ভানুকা রাজাপাকসে, আশেন বান্দারা, ধনঞ্জয়া ডি সিলভা, ভানিন্দু হাসারাঙ্গা, মহেশ থাকসিনা, জেফ্রি ভ্যান্ডারসে, প্রভিন জয়াবিক্রমা, চামিকা করুনারত্নে, দিলশান মাদুশাঙ্কা, মাথিশা পাথিরানা, নুভানিদু ফার্নান্দো, নুয়ান থুসারা, দিনেশ চান্দিমাল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।