পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের বক্তব্যে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার নীল নকশা উন্মোচিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব। তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল’ বলেও উল্লেখ করেছেন। শুক্রবার ভার্চুয়ালি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আ স ম রব বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে টিকিয়ে রাখতে যা যা করা দরকার, সেটা করতে বলেছেন। তিনি ভারত সরকারকে এ অনুরোধ জানিয়েছেন। এটা স্পষ্ট রাষ্ট্রদোহিতার শামিল।
জেএসডি সভাপতি বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। অন্য কোনো রাষ্ট্রের অঙ্গ বা কারও মক্কেলরাষ্ট্র নয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ক্ষমতায় থাকা বা না থাকা নির্ভর করে দেশের জনগণের অভিপ্রায়ের ওপর। অন্য কোনো রাষ্ট্রের অভিপ্রায়ে নয়।
তিনি বলেন, ভারতের কাছে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ক্ষমতায় টিকে থাকার এ হীন আকুতি স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বার্থ ও মর্যাদার পরিপন্থী। রাষ্ট্রের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিরোধী চক্রান্তে জড়িত হয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার সাংবিধানিক শপথ ভঙ্গ করেছেন। তিনি মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনে অযোগ্য হয়ে পড়েছেন।
রব বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আজ মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর যে বক্তব্য গণমাধ্যমে এসেছে, তাতে দেশবাসী স্তম্ভিত। সশস্ত্র মুক্তিসংগ্রাম ও রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা বিকিয়ে দিয়ে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করার সুগভীর ও দীর্ঘমেয়াদি ব্লু প্রিন্ট পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রকাশ করায় জাতি উদ্বিগ্ন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।