পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) সহযোগিতা করছে না সরকার। গাইবান্ধা উপনির্বাচনে ইসিকে অসহযোগিতা করে সরকার ‘সাংবিধানিক কর্তব্য’ পালনে ব্যর্থ হয়েছে। এ অবস্থায় নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ করাই হবে নৈতিক কর্তব্য। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এই কথা বলেন।
আ স ম রব বলেন, একটি মাত্র উপনির্বাচনে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে কয়েক প্লাটুন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান, আনসার সদস্য ছাড়াও ১২৮৫ জন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে থাকার পরও নির্বাচনে কারচুপি ফেরানো যায়নি। তাহলে ৩০০ আসনের নির্বাচনে ভোটারদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে সরকার অক্ষম।
তিনি বলেন, গাইবান্ধার নির্বাচন নিয়ে গণমাধ্যমকে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন ‘ভোট গ্রহণ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। আমরা স্বচক্ষে গোপন কক্ষে অবৈধভাবে প্রবেশ করে ভোট দিয়ে দিতে দেখেছি। তাই ভোটকেন্দ্র বন্ধ করা হয়েছে’। এতে প্রমাণ হয়- অতীতের মতো গতকাল অনুষ্ঠেয় একটিমাত্র উপনির্বাচনেও নির্বাচন কমিশনকে সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদ মোতাবেক সহযোগিতা করার সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সরকার পূর্বের ন্যায় ব্যর্থ হয়েছে।
আ স ম রব বলেন, সংবিধানের ১২৬-এ বলা হয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনে সহায়তা করা সকল নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হইবে।’ সরকার গাইবান্ধা উপনির্বাচনে সংবিধানের নির্দেশ মোতাবেক নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য পালন করেনি। সরকার ভোট ডাকাতি, ভোট কারচুপি এবং জনগণবিহীন ভোটের সংস্কৃতিতেই অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে।
জেএসডি নেতা বলেন, নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব হলো গাইবান্ধা উপনির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে সরকারের অসহযোগিতা এবং সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করার কারণে সরকারের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হওয়া, নতুবা নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ করা। এটাই হবে নির্বাচন কমিশনের নৈতিক কর্তব্য।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।