পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশে আইনের শাসন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রসঙ্গ নিয়ে ফের নিজেদের অবস্থা তুলে ধরেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল শনিবার ঢাকায় অবস্থিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের এক বিবৃতিতে এই বক্তব্য তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, আইনের শাসন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা একটি সুস্থ গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকারের মূল ভিত্তি।
ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ভোট দেওয়ার জন্য নির্বাচনে যাওয়া, দুর্নীতি প্রকাশ করা, মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা নথিভুক্ত করা কিংবা একটি সাধারণ কারণে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করা, মানুষ ও বেসরকারি সংগঠনগুলো প্রতিদিন গণতন্ত্রের এসব মৌলিক নীতিগুলোকে প্রাণবন্ত করে তোলে ও রক্ষা করে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নাগরিক ও বহুত্ববাদী সুশীল সমাজের সমালোচনামূলক ভূমিকা সম্পর্কে এই দৃঢ় প্রত্যয়ই জাতিসংঘের মানবাধিকার রক্ষাকারীদের ঘোষণার প্রেরণা। ১৯৯৮ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ঐকমতের মাধ্যমে নেওয়া ঘোষণাপত্রে বলা হয়, স্বতন্ত্রভাবে ও অন্যদের সঙ্গে সহযোগিতায় প্রত্যেকেরই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতার সুরক্ষা ও বাস্তবায়নের জন্য প্রচার ও প্রচেষ্টার অধিকার রয়েছে। প্রতিশোধের ভয় ছাড়া মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিটি দেশে জনগণকে স্বাধীন হতে হবে। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, কোনো গণতন্ত্রই নিখুঁত কিংবা চূড়ান্ত নয়। প্রতিটি অর্জন, প্রতিটি বাধা পেরিয়ে যাওয়ার মাধ্যমেই অবিরামভাবে গণতন্ত্রের জন্য কাজ করতে হবে।##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।