নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশে টেস্ট ক্রিকেট বেশিরভাগ সময়ই বেরঙা। যেমন ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সে, তেমনি গ্যালারিতে দর্শক উপস্থিতিতে। তবে এবার একটু রঙ ফেরাতে ভিন্ন এক উদ্দ্যোগ নিয়েছল বিসিবি। তাতে বিষন্ন সকালে গ্যালারিতে কিছুটা আলোর বিচ্ছুরণ ছুটিয়েছে ক্ষুদে ক্রিকেটাররা। হলুদ, লাল, সাদা, সবুজ, নীল- মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে দক্ষিণ পাশের গ্যালারির যেন নির্দিষ্ট কোনো রঙ নেই। টেস্টে মিরপুরের গ্যালারিতে এমন ছবি সচরাচর দেখা মেলে না।
করোনার কারণে প্রায় এক বছর তো মাঠে খেলাই ছিল না। গত বছরের জানুয়ারি থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মাঠে ফিরলেও খেলা হয়েছে দর্শক শূন্য গ্যালারিতে। গত বছর ডিসেম্বরে পাকিস্তান সিরিজ থেকে দর্শকের জন্য স্টেডিয়ামের দুয়ার খুলেছে বিসিবি। তবে পাকিস্তানের বিপক্ষে মিরপুরে টেস্টে ক্ষুদে ক্রিকেটারদের দল বেঁধে মাঠে আসতে দেখা যায়নি।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মিরপুর টেস্টে ঘটা করেই মাঠে খুদে ক্রিকেটারদের আমন্ত্রণ দিয়েছে বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগ। আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে মিরপুর স্টেডিয়ামের শহীদ জুয়েল স্ট্যান্ড ও দক্ষিণ গ্যালারি খুদে ক্রিকেটারে ছেয়ে যায়। তাদের মধ্যে অনেকেরই সরাসরি টেস্ট ক্রিকেটের সঙ্গে পরিচয় গতকালই।
শুধু ক্রিকেট একাডেমির ছাত্র নয়, মিরপুরের আশপাশের স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদেরও দেখা গেছে দর্শকদের ভিড়ে। স্কুলের পোশাক পরা থাকলে তাদের মাঠে ঢুকতে কোনো বাধা নেই। তবে ঝামেলাও ছিল। কমার্স কলেজের একদল ছাত্র খেলা দেখতে এসে মিরপুর স্টেডিয়ামের ১ নম্বর গেটে ভিড় করলেও নিরাপত্তাকর্মীরা প্রথমে তাদের ঢুকতে দেয়নি। সরাসরি কলেজ থেকে আসায় ছাত্রদের সঙ্গে বইখাতায় ঠাসা ব্যাগ ছিল। মাঠে আবার ব্যাগ নিয়ে প্রবেশ নিষেধ। পরে গেটের বাইরেই ব্যাগ রেখে মাঠে প্রবেশ করতে হয় তাদের। দিনশেষে তবু মাঠে এসে খেলা দেখার আনন্দটাই যে বড়!
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।