মাহির দ্বিতীয় সংসারও কি ভেঙে গেছে?
মাহিয়া মাহির এক ফেসবুক স্ট্যটাস বোমার মতোই বিস্ফোরণ ঘটাল নেট দুনিয়ায়। গতকাল রোববার রাত ৯টায়
সিলেট মহানগরীর বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতিতে জরুর সভা ডেকেছেন সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (১৯ মে) বিকাল ৩টার দিকে সিসিকের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, লন্ডনে সংক্ষিপ্ত সফর শেষে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় সিলেট ফিরেই মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী মহানগরীর প্লাবিত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি বলেন, পানিবন্দী মানুষের দুর্ভোগ কমানোর লক্ষ্যে সিসিক বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭ টায় নগরভবনে জরুরি সভা আহবান করেছে। পরবর্তি ঘোষণার আগ পর্যন্ত বন্যা পরিস্থিতির কারণে সিসিকের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের সব ধরণের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে অবস্থানকারি নাগরিকদের খাবার সংকট, পয়ঃসুবিধা, বিশুদ্ধ খাবার পানি, স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকরণে সিসিকের ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসক দল কাজ করছে বলেও জানান সিসিক মেয়র। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বন্যা কবলিত নগরীর এলাকাগুলোতে খাবার পানির সংকট, স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে প্লাবিত এলাকার পানিবন্দী মানুষের দোরগোড়ায় জরুরি স্বাস্থ্য সেবা পাঠানো হয়েছে। খাবার পানির সংকট নিরসনে সিসিকের পক্ষ থেকে বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। বাড়ানো হবে আশ্রয় কেন্দ্র। প্রাকৃতিক এই দুর্যোগ মোকাবেলা ও প্লাবিত এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়াতে সরকারের পাশাপাশি বিত্তবানদেরও এগিয়ে আসার আহবান জানিয়েছেন তিনি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সিসিক কাউন্সিলরদের সাথে নিয়ে নগরীর উপশহর তেরোরতন, কিশোরী মোহন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র, যতরপুর, সোহবানীঘাট, মাছিমপুর-ছড়ারপার, তালতলা, কাজিরবাজার, ঘাসিটুলা, কানিশাইলসহ বিভিন্ন প্লাবিত এলাকা পরিদর্শন করেন সিসিক মেয়র। এরই মধ্যে সিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ১৭টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে বলে জানান মেয়র আরিফ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।