Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

তেলের পর গম

নিম্ন-মধ্যবিত্তদের মধ্যে ভীতি-আতঙ্ক ভারত ফের আসল চরিত্র দেখাল : করোনার টিকার পর গম রফতানি বন্ধ কারসাজি করে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ালে ব্যবস্থা নেয়া উচিত : ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম

হাসান সোহেল | প্রকাশের সময় : ১৭ মে, ২০২২, ১২:০২ এএম

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ভুলনীতির কারণে ‘মিলার-আড়তদার-ব্যবসায়ী সিণ্ডিকেটের কারসাজিতে’ রমজান মাসে সয়াবিন নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছিল দেশের কোটি কোটি রোজাদার মানুষ। হঠাৎ সরকারকে দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়ে সয়াবিন সরবরাহ বন্ধ করে দেয়া হলে বাধ্য হয়েই মানুষকে বেশি দামে সয়াবিন ক্রয় করতে হয়। ভোক্তাদের জিম্মি করেই কার্যত দেশে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। সয়াবিনের পর এবার গমের আটার দিকে চোখ পড়েছে। দেশের মানুষের দ্বিতীয় খাদ্যপণ্য আটার দাম হঠাৎ করে বেড়ে গেছে। সঙ্গে বাড়ছে পেঁয়াজের দামও। ফলে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে এসব পণ্য। আগে যারা এক কেজি সয়াবিন ক্রয় করতেন এখন আধা কেজি কিনেন। সাধারণ মানুষের আশঙ্কা ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের মতোই গম ব্যবসায়ীরাও ভোক্তাদের জিম্মি করতে পারে।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে রাশিয়া থেকে গম রফতানি বন্ধ হয়ে গেছে। সেই সুযোগ নিয়ে ভারত গম রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশসহ গম আমদানি করা দেশগুলোকে জিম্মি করে ভারত অধিক মূল্যে গম বিক্রির পায়তারা করছে। এতে বাংলাদেশের ভোক্তাদের মধ্যে ‘সয়াবিন’ ভোগান্তির মতোই ‘গম’ ভোগান্তির ভীতি শুরু হয়ে গেছে।

জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেছেন, এমনিতেই মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। এরপর নিত্যপণ্যের দাম বাড়লে নিম্নআয়ের মানুষের ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে। ভারত বন্ধ করলেই একদিনে দাম বাড়ার কথা নয়। কিন্তু কী কারণে দাম বাড়ছে তা খতিয়ে দেখা উচিত। এ ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরা সয়াবিনের মতো গম নিয়ে কারসাজির মাধ্যমে বাড়ালে, তাদের খুঁজে বের করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া উচিত।

সূত্র মতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর সঙ্কটকালে বিশ্বকে শস্য জোগানোর আশা দেখিয়ে আসা ভারত এবার উল্টো পথে হাঁটল। যদিও ভারতের চরিত্রই এটি। এর আগে বাংলাদেশকে করোনার টিকা দেয়ার চুক্তি করে টাকা নিয়েও সেরাম ইনস্টিটিউট টিকার চালান আটকে দিয়েছিল নরেন্দ্র মোদী সরকার। গত বছর হঠাৎ করে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে বিপদে ফেলেছিল বাংলাদেশকে। আকস্মিকভাবেই গম রফতানি নিষিদ্ধ করেছে দেশটি। অথচ ভারত বাংলাদেশের বন্ধুত্বকে ‘রক্তের সম্পর্ক’ হিসেবে অবিহিত করা হয়।

ভারতের এই আচরণে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে শিল্পোন্নত দেশ দেশ জি-৭। জার্মানিতে সাত শিল্পোন্নত দেশ জি-সেভেনের কৃষিমন্ত্রীদের বৈঠক হয়েছে। ভারতের গম রফতানি বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করা হয়। মন্ত্রীরা বলেন, বিভিন্ন দেশে নিত্যপণ্যসহ খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম গম উৎপাদনকারী ভারতের এ পদক্ষেপ উদ্ভূত পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটাবে।

ভারত দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম কমানোর লক্ষ্যে গত শনিবার থেকেই গম রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত কার্যকর করেছে। এদিকে ভারত গম রফতানি বন্ধ করেছে এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে রাজধানীর বাজারে বেড়ে যায় গমের দাম। হুহু করে বাড়ছে আটা-ময়দা এবং আটা-ময়দা দিয়ে তৈরি পাউরুটি, বিস্কুট, চানাচুর, নুডলসজাতীয় খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। আবার কোনো কোম্পানি দাম না বাড়ালেও পরিমাণে কমিয়েছে। এতে আগের চেয়ে মানুষের খরচ বেড়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে পণ্যটির দাম ১০-১২ টাকা বেড়েছে। এদিকে ২০২১ সালের নভম্বর থেকে দেশে গমের দাম বাড়তে থাকে। সেপ্টেম্বরে প্রতি টনের দাম ছিল ২৬৪ ডলার। নভেম্বরে তা বেড়ে হয় ৩৩৫ ডলার। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে তা বেড়ে হয় ৫৩৩ ডলার। এপ্রিলে তা আরও বেড়ে হয় ৬৭৩ ডলার। গত ১৩ মে তা বেড়ে ১ হাজার ১৭৮ ডলারে দাঁড়ায়।

অনেকেই আবার বেশি করে গম কিনে রাখতে শুরু করেছেন। সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে, ঢাকার বাজারে গত শনিবার প্রতি কেজি আটার দাম ছিল ৩৮-৪৫ টাকা, যা এক বছর আগের তুলনায় ৩৪ শতাংশ বেশি। আর খোলা ময়দার কেজি ছিল ৫৬ থেকে ৬০ টাকা। এক বছরে খোলা ময়দার দাম বেড়েছে ৬৩ শতাংশ। একইভাবে পাইকারি বাজারেও বেড়েছে গমের দাম। চট্টগ্রামের বড় পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে শনিবার ভারতীয় গমের দাম কেজিপ্রতি ১ টাকা ৩৪ পয়সার মতো বেড়েছে। বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ৪০ টাকা ১৯ পয়সা দরে।

বিশ্বের মানুষের দুই প্রধান খাদ্যের একটি গম রফতানিতে ভারত দ্বিতীয় বৃহৎ রাষ্ট্র। বিশ্বে গম রফতানিকারক শীর্ষ দেশগুলোর দুটি ইউক্রেন ও রাশিয়া এখন যুদ্ধে রয়েছে. যারা বিশ্ববাজারে এক-তৃতীয়াংশ গমের জোগান দেয়। ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর পর খাদ্য সঙ্কটের শঙ্কা যখন করা হচ্ছিল, তখন ভারত গম সরবরাহ বাড়িয়ে বিশ্বকে সহায়তা করতে পারে বলেও আভাস দিয়েছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আর তাই ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর কৃষ্ণ সাগর অঞ্চল থেকে রফতানি কমে যাওয়ার পর গমের ক্রেতারা যখন ভারতের দিকে ঝুঁকছিল, তখনই দেশটি রফতানি বন্ধ করে দিল। অবশ্য ভারতের গম রফতানি বন্ধের প্রভাব বাংলাদেশে পড়বে না বলে দাবি করেছেন খাদ্য মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেছেন, ভারত সরকারিভাবে গম রফতানি বন্ধের প্রজ্ঞাপন দেয়নি, দিলেও আশা করছি বাংলাদেশের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না। একই সঙ্গে যদিও গম আমাদের দেশে হয় না। আমাদের আমদানি করতে হয়। তবে ভারত হয়তো আপাতত বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে আবার খুলেও দিতে পারে। কারণ তারা তাদের বাড়তি গম নষ্ট করবে না।

ভারত জানিয়েছে, নিজেদের খাদ্য নিরাপত্তার কথা ভেবে তারা আর গম রফতানি করবে না। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের বাজারে গমের সঙ্কট দেখা দেয়ার শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশের বাজারে গমের দাম বেড়েছে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, ভারত গম রফতানি বন্ধ করে দিলে আদৌ কি বাংলাদেশে সঙ্কট সৃষ্টি হবে? রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতের আগে বাংলাদেশ কখনই গমের জন্য ভারতের ওপরে সিংহভাগ নির্ভর ছিল না। পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে ৪৫ শতাংশ গম আমদানি করেছে। বাংলাদেশের গম আমদানির তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কানাডা। বাংলাদেশ ২০২০-২১ অর্থবছরে কানাডা থেকে ২৩ শতাংশ ও ভারত থেকে ১৭ শতাংশ গম আমদানি করে। এছাড়া বাকি ১৫ শতাংশ গম অন্যান্য মাধ্যম থেকে আমদানি করেছে বাংলাদেশ।

তবে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষার্ধে রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যকার সংঘাত শুরু হলে বন্ধ হয়ে যায় গম আমদানি। এক্ষেত্রে গম আমদানির জন্য বাংলাদেশকে ঝুঁকতে হয় ভারতের দিকে। মার্চ থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ কেবল ভারত থেকে ৬৩ শতাংশ গম আমদানি করেছে। কানাডা ও অন্যান্য মাধ্যম থেকে যথাক্রমে ১৪ ও ২৩ শতাংশ গম আমদানি করেছে বাংলাদেশ।

কিন্তু কোনো ধরনের পূর্বাভাস ছাড়াই গত শুক্রবার ভারত জানিয়েছে তার আর গম আমদানি করবে না। যদিও আমদানির পথ একেবারে সিলগালা করে দেয়নি ভারত। আপাতত বাংলাদেশ দুটি চোরাগলির সুবিধা ব্যবহার করতে পারলে গম সঙ্কট থেকে বেঁচে যেতে পারবে বলে মনে করেন বিষেশজ্ঞরা।
রাজধানীর একাধিক বাজারের খুচরা মুদি বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিকেজি খোলা আটা বিক্রি হয়েছে ৪৫ টাকা। যা এক সপ্তাহ আগে ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। খোলা ময়দা বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকা কেজি। যা সাত দিন আগে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। পাশাপাশি দোকানে প্রতিকেজি প্যাকেট আটা বিক্রি হয়েছে ৪৫ টাকা। যা এক সপ্তাহ আগে ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এছাড়া প্যাকেট ময়দা বিক্রি হয়েছে ৬৫ টাকা কেজি। যা সাত দিন আগে ৫০ টাকা বিক্রি হয়েছে।

তবে গমের দামের লাগাম টেনে ধরা অসম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন বিএসএম গ্রুপের চেয়ারম্যান আবুল বশর চৌধুরী। তিনি বলেন, গমের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ক্ষেত্রে ডলারের বিনিময় মূল্য বা দাম বেঁধে দিতে পারে। এটি হলে ডলারের দামের জন্য এখন যে কেজিপ্রতি ৮-১০ টাকা দাম বেড়ে যাচ্ছে, তা হবে না।

ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড (ডিজিএফটি) জানিয়েছে, দুটি ক্ষেত্রে গম রফতানি করা যাবে। প্রথমটি হচ্ছে ইতিমধ্যে খুলে ফেলা যেসব ঋণপত্র (এলসি) বাতিলযোগ্য নয়, তার বিপরীতে। অপরটি খাদ্য ঘাটতিতে থাকা দেশের সরকারের অনুরোধের বিপরীতে ভারত সরকার অনুমতি দিলে। দুটো বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সুবিধা বাংলাদেশ কাজে লাগাতে পারলে গম সঙ্কট থেকে মুক্তি পাবে বাংলাদেশ।

ভারত থেকে চুক্তিবদ্ধ গম আনা সম্ভব হলে আগামী ৩-৪ মাস গমের সঙ্কট হবে না। এর মধ্যে বাংলাদেশের মাঠেই দেখা দিবে নতুন গমের ফলন। এছাড়াও তিন-চার মাস পর পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলো, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের ফলন আসবে বাজারে। অন্যদিকে বাংলাদেশ সরকার ভারত সরকারের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনার মাধ্যমে গম আমদানি অব্যাহত রাখতে পারবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে। তবে সমস্যা হচ্ছে বেসরকারি খাত নিয়ে। বাংলাদেশের সিংহভাগ গম বেসরকারি খাতে আমদানি হয়।

এ ব্যাপারে খাদ্যসচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম বলেন, ভারত থেকে আরও গম আনতে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তি করা নিয়ে কথা চলছে। বেসরকারি খাত যদি গম আমদানির ব্যাপারে সহায়তা চায়, তাহলে লিখিতভাবে চাইতে হবে। আমরা অবশ্যই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সে চেষ্টা করব।

গম বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রধান খাদ্যশস্য। দেশে বছরে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টন চাল ও ৭৫ লাখ টন গমের চাহিদা রয়েছে। গমের ১১ লাখ টনের মতো দেশে উৎপাদিত হয়। বাকিটা আমদানি করা হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে গত ১ জুলাই থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে মোট ৫৫ লাখ ৪৬ হাজার টন গম দেশে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ) প্রক্ষেপণ অনুযায়ী, বাংলাদেশের গম আমদানি দাঁড়াবে ৭৫ লাখ টন। ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশটি নিজেদের ২০২১-২২ অর্থবছরের ১১ মাসে (এপ্রিল-ফেব্রুয়ারি) প্রায় সাড়ে ৬৬ লাখ টন গম রফতানি করেছে, যার ৫৭ শতাংশেরই গন্তব্য ছিল বাংলাদেশ।

কনজুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেছেন, আন্তর্জাতিক বাজার পরিস্থিতির কারণে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে। যে কারণে সরকারকে এখন থেকেই সজাগ ভূমিকা পালন করতে হবে। এখন থেকেই প্ল্যান করে পণ্য আমদানি ও রফতানি করতে হবে। কোন পণ্যের মজুত বাড়াতে হবে তা এখন থেকেই কার্যকর করতে হবে। কোন পণ্যে কী পরিমাণে ভ্যাট-ট্যাক্স মওকুফ করতে হবে তা সংশ্লিষ্টদের নিয়ে বসে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।



 

Show all comments
  • Yousman Ali ১৬ মে, ২০২২, ১২:২২ এএম says : 0
    ভারত একটা মুনাফিক দেশ এখন একটা একটু পরে আরেকটা
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: গম

২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ