নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
এক সপ্তাহ আগেই লা লিগার স্বাদ পেয়েছেন কার্লোস আলকারাজ। রিয়াল মাদ্রিদের সমর্থক এই টেনিস তারকা সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে হাজির হয়েছিলেন রিয়াল মাদ্রিদ-এসপানিওল ম্যাচ দেখতে। ম্যাচ শেষে রিয়াল মাদ্রিদের খেলোয়াড়দের ট্রফি উৎসবে শামিল হয়েছিলেন ১৯ বছর বয়সী আলকারাজও। সপ্তাহ পেরোতেই নিজের অর্জনের ঝুলিটা আরেকটু ভারি করে নিলেন স্প্যানিশ টেনিস তারকা। গতপরশু মাদ্রিদ ওপেনের ফাইনালে আগেরবারের চ্যাম্পিয়ন আলেক্সান্ডার জভেরভকে সরাসরি সেটে হারিয়েছেন আলকারাজ।
গত মাসেই মায়ামিতে নিজের প্রথম মাস্টার্স জিতেছেন আলকারাজ। এর পর থেকে রাফায়েল নাদালের পর টেনিসে আরেকজন তারকা পাওয়ার স্বপড়ব দেখছে স্পেন। আর সে স্বপড়ব যে বাস্তব হতে পারে, মাদ্রিদ ওপেনেই সেটার ইঙ্গিত দিয়েছেন আলকারাজ। কোয়ার্টার ফাইনালে নাদালকে হারিয়েছেন, সেমিফাইনালে এক সেটে পিছিয়ে পড়েও হারিয়ে দিয়েছেন শীর্ষ বাছাই নোভাক জোকোভিচকে। আর ফাইনালে দ্বিতীয় বাছাই জভেরভকে হারিয়েছেন ৬-৩, ৬-১ গেমে। এ জয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেন শুরু হওয়ার আগেই র্যাঙ্কিংয়ে ছয়ে উঠে আসবেন আলকারাজ। স্প্যানিশ তারকার কাছে এ জয় অন্য সব কটির চেয়ে আলাদা, ‘এটা একটা বিশেষ টুর্নামেন্ট। কারণ, সাত বা আট বছর বয়স থেকে এ টুর্নামেন্ট দেখতে আসি।’
ম্যাচের শুরু থেকেই দাপট ছিল আলকারাজের। প্রথম সেটে জভেরভের তৃতীয় সার্ভ ব্রেক করেছেন আলকারাজ, এরপর ম্যাচে আর ফিরতে পারেননি জার্মান তারকা। তবে আলকারাজকে বর্তমানে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় হিসেবেই দেখছেন জভেরভ। স্প্যানিশ তরুণ অবশ্য এমন প্রশস্তি বিনয়ের সঙ্গেই প্রত্যাখ্যান করেছেন, ‘জোকোভিচ র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে। যদিও আমি বার্সেলোনায় জিতেছি এবং মাদ্রিদে জোকোভিচ ও নাদালকে হারিয়েছি, তবু আমি নিজেকে বিশ্বের সেরা মনে করি না। আগামীকাল সম্ভবত (র্যাঙ্কিংয়ে) আমি ষষ্ঠ হব, এর মানে সেরা হওয়ার পথে আমার সামনে আরও পাঁচজন আছে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।