নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
কয়েকদিন আগে বার্সেলোনা সভাপতি হুয়ান লাপোর্তার একটা মন্তব্য সাড়া ফেলেছিল বেশ। তারকা দলে ভেড়ানো নিয়ে তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের ইতোমধ্যেই তারকা আছে’। আনসু ফাতিকে নিয়েই এমন মন্তব্য করেন লাপোর্তা। লিওনেল মেসি চলে যাওয়ার পর বার্সার ১০ নম্বর জার্সিটাও উঠেছে তার গায়ে। যখন মাঠে নেমেছেন, নিজেকে প্রমাণও করেছেন এই স্প্যানিশ তারকা। যদিও ইনজুরির কারণে ঠিকমতো মাঠেও নামতে পারেননি তিনি।
এই তারকা এবার জানিয়েছেন, ইনজুরির সময়টাতে নামাজ পড়ে সৃষ্টার কাছে সাহায্য চেয়েছেন তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ফাতি বলেছেন, ‘আমার পরিবারই সবচেয়ে বেশি সমর্থন দিয়েছে। তাদের ছাড়া আমি কোথায় থাকতাম জানি না। তাদের জন্যই আজকের আমি। আমার ইনজুরির সময় অনেক নামাজ পড়েছি। নিজের ও পরিবারের সবার জন্য সুস্বাস্থ্য কামনা করেছি। আমি ও আমার পরিবার মুসলমান। আমরা বিশ্বাস করি (আল্লাহতে)। আমি বিশ্বাস করি কঠোর পরিশ্রম ও আল্লাহর সাহায্যে সবকিছু সম্ভব।
বার্সেলোনা ছিল তার স্বপ্নের ক্লাব। এই খেলার স্বপ্নপূরণ হওয়ার পর কেমন লেগেছিল ফাতির? তিনি বলেছেন, ‘আমার মনে আছে প্রথম যখন অনুশীলনের জন্য ডাকা হয়, আমি আমার বাবাকে কল দেই কিন্তু উনি ধরেননি। এরপর আমার মাকে কল দেই, উনি কান্না শুরুর করেন। বার্সার হয়ে খেলা আমার স্বপ্ন ছিল। যেদিন আমার অভিষেক হয় বার্সার হয়ে, সবকিছু আমার মাথার মধ্যে ঘুরছিল, এটা ছিল খুব রোমাঞ্চকর আর বিশ্বের সেরা ক্লাবের হয়ে স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।’
১৬ বছর ৩০৪ দিন বয়সে গোল করে ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে কম বয়সী গোলদাতা হয়েছেন ফাতি। ওই গোল নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমি এটা বিশ্বাস করিনি। এটা খুব দ্রুত ঘটে গেছে। আমার মনে আছে হাতটা মুখের ওপর রেখেছিলাম কারণ সত্যি বলতে আমি জানতাম না কোথায় আছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।