নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে গতকাল তিনটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। তিনটি ম্যাচেই বেশ জমজমাট লড়াই হয়েছে। শেষ পর্যন্ত নিজ নিজ ম্যাচে জয় পেয়েছে আবাহনী লিমিটেড, মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। সাভারের বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে সিটি ক্লাবকে ৫ রানে হারিয়েছে মোহামেডান। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে আব্দুল মজিদ ও শুভাগত হোম চৌধুরীর ব্যাটে ভর করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২২৮ রান করে মোহামেডান। ৮৬ বলে ৩টি চার ও ১টি ছক্কায় ৬৪ রান করেন মজিদ। ৫৭ বলে ৪টি চার ও ৩টি ছক্কায় ৫৯ রানের ইনিংস খেলেন শুভাগত। সিটি ক্লাবের আব্দুল হালিম ৩টি ও রাজিবুল ইসলাম ২টি উইকেট নেন। লক্ষ্য তাড়ায় অধিনায়ক জাওয়াদ মোহাম্মদ রোয়েনের ব্যাটে ভালোই জবাব দিচ্ছিল সিটি ক্লাব। দুই বল আগে তার বিদায় হলে ২২৩ রানে গুটিয়ে হার মানতে হয় সিটি ক্লাবকে। শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে ৯২ বলে ৬৯ রানের ইনিংস খেলেন অধিনায়ক। এছাড়া ৫১ বলে ৫০ রান করেন তৌফিক খান তুষার।
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে আবাহনী ও গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের মধ্যে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। মাত্র ১ রানে জয় পেয়েছে আবাহনী। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে জাকের আলী অনিকের সেঞ্চুরিতে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ৩১১ রান করেন আবাহনী। জবাবে শেষ বল পর্যন্ত খেলে ৩১০ রানে অলআউট হয় গাজী গ্রুপ। আবাহনীর জাকের ১০৩ বলে ১০৯ রানের ইনিংস খেলেন। ১৩টি চার ও ২টি ছক্কায় এ রান করেন তিনি। ৩২ বলে আফিফ হোসেন করেন ৫০ রান। নাঈম শেখ করেন ৩৫ রান। গাজী গ্রুপের আল-আমিন জুনিয়র ৩টি উইকেট নেন। পড়ে ব্যাটিংয়ে নেমেও দারুণ লড়াই করেন আল-আমিন। ৯২ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। মাত্র ৬৬ বলে ৬টি করে চার ও ছক্কায় এ রান করেন তিনি। ৬৭ বলে ১১টি চার ও ২টি ছক্কায় ৮২ রান করেন মেহেদী মারুফ।
এছাড়া, মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শেখ জামাল ৪ রানে হারিয়েছে রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাবকে। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে সাইফ হাসান ও জিয়াউর রহমানের ফিফটিতে ভর করে ৪৮.১ ওভারে ২০২ রানে অলআউট হয়ে যায় শেখ জামাল। সাইফ ৬১ ও জিয়া ৫৭ রানের ইনিংস খেলেন। রূপগঞ্জের পক্ষে ৪টি উইকেট পান নাসুম। জবাবে আসিফ আহমেদ রাতুলের ব্যাটে জয়ের পথেই ছিল রূপগঞ্জ। মার্শাল আইয়ুব ও সাদ নাঈমের সঙ্গে যথাক্রমে ৭৮ ও ৫৪ রানের জুটিতে জয় দেখছিল দলটি। এরপর মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর তোপে পড়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ১৯৮ রানের বেশি করতে পারেনি দলটি। ১৩২ বলে রাতুল খেলেন ৯৫ রানের ইনিংস। শেখ জামালের হয়ে ৩টি উইকেট নেন মৃত্যুঞ্জয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।