মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পাকিস্তানের অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান মঙ্গলবার পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর জন্য তার দলের মনোনীত প্রার্থী, চৌধুরী পারভেজ এলাহির সাথে বৈঠক করেছেন। এ সময় তারা আসন্ন প্রাদেশিক অ্যাসেম্বলি অধিবেশনের জন্য নির্বাচনী কৌশল নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং বিরোধী সদস্যদের পদ স্থগিত করা ও বিধানসভা ভেঙে দেয়ার বিকল্পগুলোর বিষয়েও কথা বলেছেন।
অন্তর্র্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সভাপতিত্বে বৈঠকে গভর্নর ওমর সরফরাজ চিমা, বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী উসমান বাজদার, ইমরান খানের সাথে জোট ভেঙে বের হয়ে যাওয়া পিএমএল-কিউ এর এলাহি, শাহ মাহমুদ কুরেশি এবং ফাওয়াদ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রীর নির্বাচনের কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল, যা অনিবার্য হয়ে উঠেছিল কারণ হাউসের বিদায়ী নেতা পাঞ্জাব বিধানসভা ভেঙে দিতে পারেননি। এলাহী ৩ এপ্রিলের অধিবেশনের বিষয়ে সভাকে ব্রিফ করেন। বাজদার এবং পাঞ্জাব পিটিআই সভাপতি শাফকাত মাহমুদ বিরোধীদের সাথে হাত মিলিয়ে দলীয় এমপিদের বোঝানোর সাফল্য ব্যাখ্যা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী যখন দলীয় প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন এমন এমপিএর সংখ্যা সম্পর্কে জানতে চান, দাবি করা হয় যে এলাহীর বিরোধী দলের সদস্যসহ ১৮৯ জন সদস্যের সমর্থন রয়েছে।
ইমরান খান জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে, অধিবেশনটি স্থগিত করার প্রয়োজন ছিল কি না, এবং যদি না হয় তবে বিকল্পগুলি কী ছিল। জবাবে এলাহী প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন যে, বিরোধী সদস্যরা ৩ এপ্রিল অ্যাসেম্বলি হল ভাংচুর করেছিল এবং পরামর্শ দিয়েছিল যে ১৫ জন বিরোধী আইন প্রণেতাকে বরখাস্ত করা যেতে পারে যার পরে তারা হাউসে ভোট দিতে পারবেন না। জানা গেছে যে, ইমরান খান এলাহী এবং তার ছেলে মুনিস এলাহীর সাথেও আলাদাভাবে দেখা করেছিলেন এবং তাদের জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে, তাদের মুখ্যমন্ত্রীর নির্বাচনে তার সাহায্যের প্রয়োজন আছে কিনা। এলাহি বলেছেন যে, তিনি যখন প্রয়োজন হবে তখন সাহায্য চাইবেন।
এদিকে, পিটিআই তাদের এমপিএদের কাছে নোটিশ জারি করেছে যাতে তারা দলের প্রার্থী এলাহীকে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ভোট দিতে বলে। পিটিআই মহাসচিব আসাদ উমরের জারি করা আদেশে বলা হয়েছে, ‘যারা দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে ভোট দেবেন বা ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকবেন তাদের সংবিধানের ৬৩এ অনুচ্ছেদের অধীনে বিচার করা হবে।’ পিটিআই সেই সব সাংসদের বিরুদ্ধে রেফারেন্স ফাইল করার কথাও ভাবছিল যারা বিরোধী নেতাদের সাথে দেখা করছিলেন বা গত অধিবেশনে পাঞ্জাব বিধানসভায় বিরোধী বেঞ্চে বসেছিলেন। সূত্র : ডন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।