নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
লাহোরে পাকিস্তান দলের কালকের সকালটা কী উজ্জ্বলই না ছিল! কিন্তু বাবর আজমদের দিনটা শেষ হয়েছে বিকেলের আলোর মতোই ম্লান। আবদুল্লাহ শফিক ও আজহার আলীর অসাধারণ ব্যাটিংয়ে লাহোর টেস্টের তৃতীয় দিনের শুরুতে পাকিস্তান আশা জাগিয়েছিল ম্যাচের লাগাম নিজেদের হাতে নিয়ে নেওয়ার। কিন্তু দুপুর পেরোতেই তাদের সেই আশা ফিকে হয়ে গেছে প্যাট কামিন্স ও মিচেল স্টার্কের দারুণ বোলিংয়ে। তৃতীয় দিন শেষে তাই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ অস্ট্রেলিয়ার হাতে।
অস্ট্রেলিয়ার ৩৯১ রানের জবাবে পাকিস্তান তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ২৬৮ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া দিনের খেলা শেষ করেছে বিনা উইকেটে ১১ রান নিয়ে। পাকিস্তানের চেয়ে ১৩৪ রানে এগিয়ে অতিথিরা।
অথচ দিনের শুরুটা অন্য রকমই ছিল। ১ উইকেটে ৯০ রান নিয়ে দিন শুরু করা পাকিস্তান এগিয়ে যাচ্ছিল শফিক ও আজহারের ব্যাটে। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে দুজনে মিলে তোলেন ১৫০ রান। জুটি ভাঙে ৮১ রান করে শফিক লায়নের বলে উইকেটের পেছনে অ্যালেক্স ক্যারির হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরলে। কিন্তু ‘বাড়ির আঙিনা’য় আজহার ছিলেন অনড়। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়াম তার ঘরের মাঠ। সেই মাঠে প্রথম শতকের আশা জাগিয়েছিলেন আজহার। কিন্তু শফিকের আউটের পর স্কোরবোর্ডে আর ৩৪ রান যোগ হতেই ফিরে যান আজহারও। ৭৮ রান করা আজহার ফিরতি ক্যাচ দিয়েছেন কামিন্সকে।
শফিক–আজহারের বিদায়ের পর জুটি গড়েন অধিনায়ক বাবর ও ফাওয়াদ আলম। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের সামনে দেয়াল হয়ে দাঁড়াতে পারেননি তারা। স্টার্ক ও কামিন্সের দুর্দান্ত বোলিংয়ের সামনে হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ে পাকিস্তানের ইনিংস। পাকিস্তান শেষ ৭ উইকেট হারিয়েছে মাত্র ২০ রানে। এই সময়ে ৩ ওভার বোলিং করে ৫ রান দিয়ে কামিন্স নিয়েছেন ৩ উইকেট। আর স্টার্ক ৫.৪ ওভার বোলিং করে ৪ উইকেট নিতে দিয়েছেন ১৪ রান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।