Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আমরা আলোকিত করেছি প্রতিটি মানুষের ঘরকে

পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২২ মার্চ, ২০২২, ১২:০০ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পায়রায় দেশের সবচেয়ে বড় এবং অত্যাধুনিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র উদ্বোধনের মাধ্যমে দেশকে শতভাগ বিদ্যুতের আওতায় আনার সাফল্য তুলে ধরে বলেছেন, মুজিববর্ষে দেশের প্রত্যেকটি ঘর আলোকিত করেছে সরকার, এটাই সব থেকে বড় সাফল্য। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষে বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের ঘরে আমরা আলো জ¦ালতে পারলাম এটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা। আমরা আলোকিত করেছি দেশের প্রত্যেকটি মানুষের ঘরকে।

তিনি গতকাল পটুয়াখালীর পায়রায় ১৩২০ মেগাওয়াট পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নামফলক উন্মোচনের মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব আল্ট্রা-সুপারক্রিটিকাল প্রযুক্তিসহ কয়লাভিত্তিক এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন। পরিবেশবান্ধব আল্ট্রা-সুপারক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির সাহায্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু করার মাধ্যমে বাংলাদেশ ‘মুজিববর্ষে’ দেশকে শতভাগ বিদ্যুৎ কভারেজের আওতায় আনার সরকারের অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করে আরেকটি মাইলফলক অর্জন করেছে। কোভিড-১৯ মহামারীর প্রাদুর্ভাবে বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্ব থমকে যাওয়ার পর এটিই প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগতভাবে প্রথম কোনো উন্নয়ন প্রকল্পে সশরীরে সফর।

১৯৭৫ পরবর্তী সরকারগুলোর এদেশকে এগিয়ে নেয়ায় কোন আন্তরিকতাই ছিল না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে ২০২২ সাল এই দীর্ঘ সময় সরকারে থাকতে পেরেছি সেজন্য কৃতজ্ঞতা জানাই বাংলাদেশের জনগণের প্রতি। ভোট দিয়ে আমাদেরকে তারা নির্বাচিত করেছেন। শেখ হাসিনা বলেন, এই ১৩ বছর একটানা গণতান্ত্রিক পদ্ধতি অব্যাহত রয়েছে। এরমধ্যে ঝড় ঝঞ্ঝা অনেক এসেছে। বাধা অনেক এসেছে, কিন্তু সেগুলো আমরা অতিক্রম করেছি। এগুলো অতিক্রম করেও আমরা গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে পেরেছি বলেই বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটি যুদ্ধবিধ্বস্থ দেশ গড়ে তুলে জাতির পিতা একে স্বল্পোন্নত দেশের পর্যায়ে রেখে গিয়েছিলেন। বর্তমানে সেই বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। তিনি বলেন, ওয়াদা করেছিলাম প্রতিটি মানুষের ঘরকে আলোকিত করবো। প্রতিটি মানুষ আলোকিত হবে। সেই আলোর পথে আমরা যাত্রা শুরু করেছি। আজকের দিনটা সেই আলোর পথে যাত্রা শুরু যে সফল হয়েছে সেই দিন। এজন্য সবাইকে তিনি সহযেগিতার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

প্রধানমন্ত্রী রমজান ও ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটিকে জাতির জন্য উপহার হিসেবে উল্লেখ করেন। পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে সহযোগিতার জন্য চীনের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান শেখ হাসিনা

পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি দক্ষিণ পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার অন্তর্গত রামনাবাদ নদীর পাশে ২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে ১ হাজার একর জমিতে নির্মিত হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উৎপাদনে আল্ট্রা সুপারক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিশ্বের ১৩তম দেশে পরিণত হয়েছে।
পাওয়ার প্ল্যান্টের প্রথম ৬৬০ মেগাওয়াট ইউনিটটি ২০২০ সালের মে মাসে বাণিজ্যিকভাবে চালু হয়। ৪০০ কেভি পায়রা-গোপালগঞ্জ পাওয়ার ট্রান্সমিশন ব্যবহার করে এবং দ্বিতীয়টি গত বছরের ডিসেম্বরে উৎপাদন শুরু করে। ১৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ছাড়াও, আরেকটি পাওয়ার প্ল্যান্টের নির্মাণ কাজ চলছে। সরকারের আরও একটি ১৩২০ মেগাওয়াট পাওয়ার প্ল্যান্ট এবং এখানে পায়রায় একটি সোলার সিস্টেম পাওয়ার প্ল্যান্ট নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।

প্ল্যান্টটি তৈরি করছে বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি (বিসিপিসিএল), চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কর্পোরেশন (সিএমসি) এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন নর্থ-ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড (এনডবিøউপিজিসিএল) এর মধ্যে একটি ৫০:৫০ যৌথ উদ্যোগ।
বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেড এবং এনইপিসি এবং সিইসিসি-এর কনসোর্টিয়াম পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প দ্রæততম সময়ে বাস্তবায়নের জন্য ২৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে ইপিসি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।

প্রধানমন্ত্রী ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নামফলক উন্মোচন করেন এবং শান্তির প্রতীক ১৩২০টি পায়রা অবমুক্ত করেন এবং প্লান্টের সেন্ট্রাল কন্ট্রোল রুম ঘুরে দেখেন। এর আগে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র সংলগ্ন হেলিপ্যাডে প্রধানমন্ত্রী পৌঁছালে তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
পরে প্রধানমন্ত্রী কয়লা জেটিতে পৌঁছানোর সাথে সাথে বিভিন্ন রঙে সজ্জিত ২০০ জেলে নৌকা থেকে চলন্ত পতাকা ও গান বাজিয়ে শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানানো হয়। প্রধানমন্ত্রীকে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানে ‘মেমেন্টো’ উপহার দেয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মো. হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশে চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেডের মহাপরিচালক (ডিজি) ইঞ্জিনিয়ার এ এম খুরশেদুল আলম। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের সময় দেশের অধিকাংশ অঞ্চল অন্ধকারে ডুবে থাকার এবং মাত্র ১৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে সরকার প্রধান বলেন, সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় সেই অবস্থা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বাড়িয়ে ৪ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট করে গিয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী ৫ বছরে বিএনপি জামাত সরকার ১ ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনতো বাড়াতেই পারেনি বরং কমিয়ে ফেলে। ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর ৩ হাজার ২০০ মেগাওয়াট থেকে তার সরকার বর্তমানে দেশকে শতভাগ বিদ্যুতের আলোয় উদ্ভাসিত করতে সক্ষম হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আমরা গড়ে তুলেছি, যাতে সকলের কর্মসংস্থান হতে পারে। যে দক্ষিণাঞ্চল এক সময় সব থেকে অবহেলিত ছিল সেখানে উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত করার পাশাপাশি মানুষের চলাচল সহজ করার জন্য রাস্তা-ঘাট, পুল, ব্রীজ আমরা ব্যাপকভাবে করে দিয়েছি। তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছি, ইউনিয়ন পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড পৌঁছে দিয়েছি, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ মহাকাশে উৎক্ষেপন করেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের অনুসরণে সরকার ভূমিহীন গৃহহীন মানুষকে ঘর তৈরি করে দিচ্ছে। কারণ তার সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে একটি মানুষও আর গৃহহীন এবং ঠিকানাবিহীন থাকবে না বা কষ্ট ভোগ করবে না। ইনশাল্লাহ সেটাও আমরা করে ফেলবো, এতে কোন সন্দেহ নেই।

এই দক্ষিণাঞ্চলের দশমিনায় বীজ গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠাসহ লবণাক্ততা সহিষ্ণু ফসল উৎপাদনে সরকারের সাফল্য তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঝড়-জলোচ্ছাস প্রবণ এই এলাকায় এখন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে শুরু করে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। অথচ সারাবছরে এখানে একটি মাত্র ফসল উৎপাদিত হতো। আর তাও প্রাকৃতিক দুর্যোগে নষ্ট হলে তাদের দুর্র্ভিক্ষে পড়তে হতো। আল্লাহর রহমতে আর সে দুর্ভিক্ষ হবে না এবং মানুষকে আর কষ্ট পেতে হবে না বরং মানুষ উন্নত জীবন পাবে।

তিনি বলেন, সরকার ইতোমধ্যে রাঙ্গবালী, নিঝুম দ্বীপ, স›দ্বীপসহ বিভিন্ন এলাকায় নদীর নিচ দিয়ে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছে। আর যেখানে বিদ্যুতের গ্রিড লাইন নেই সেখানে সোলার প্যানেল করে দিচ্ছে। হাওড়-বাওড়, পাহাড়ি দুর্গম এলাকায় এই সোলার প্যানেলের সাহায্যে বিদ্যুৎ পৌঁছ দিচ্ছে। অর্থাৎ কোন ঘর আর অন্ধকারে থাকবে না, প্রতিটি মানুষের জীবন আলোকিত হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিজেরা উদ্যোক্তা হয়ে যাতে আরো ১০টি লোককে তারা কাজ দিতে পারে সেভাবেই যুব সমাজকে চিন্তা করতে হবে। তাহলেই দেশ এগিয়ে যাবে। তিনি উল্লেখ করেন, এ কারণে সরকার দেশের ভবিষ্যত প্রজন্মের কল্যাণ চিন্তা করেই প্রতিটি পদক্ষেপ গ্রহণ করছে।

সরকারের বিভিন্ন মেগা প্রকল্প সহ এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কর্মরতদের অভিজ্ঞতার ভান্ডার স্ফীত হয়েছে উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, ভবিষ্যতে যেকোন উন্নয়ন প্রকল্প আমরা নিজেরাই বাস্তবায়ন করতে পারবো, সেই রকম অভিজ্ঞতা আমরা নিজেরাই অর্জন করছি।



 

Show all comments
  • Mohammad Rahman ২২ মার্চ, ২০২২, ৭:০৪ এএম says : 0
    মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার পরে এই সমস্ত উন্নয়ন করলে কাজে আসবে। দ্রব্যমূল্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে হবে, দুর্নীতি দূর করতে হবে, অন্যায় অবিচার দূর করতে হবে। তাহলে মানুষ সকল উন্নয়নের সুফল ভোগ করতে পারবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Zahangir Alam ২২ মার্চ, ২০২২, ৭:০৫ এএম says : 0
    · আমার এলাকায় এখন বিদ্যুৎ নেই। দিনে কয়েক বার কারেন্টের খবর থাকেন না।
    Total Reply(0) Reply
  • মুহাম্মদ ইবাদুল ইসলাম তালা ২২ মার্চ, ২০২২, ৭:০৫ এএম says : 0
    বিদ্যুতের উন্নয়ন হয়েছে বটে কিন্তু এখনো শতভাগ বিদ্যুতায়িত হয়নি।
    Total Reply(0) Reply
  • Absar Rahman Joy ২২ মার্চ, ২০২২, ৭:০৫ এএম says : 0
    বিদ্যুৎ আর যোগাযোগ ব্যবস্থার নির্ভর করে একটা দেশের উন্নতি, ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
    Total Reply(0) Reply
  • Rahim In ২২ মার্চ, ২০২২, ৭:০৬ এএম says : 0
    খুব ভালো অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাক।
    Total Reply(0) Reply
  • Khokan MR ২২ মার্চ, ২০২২, ৭:০৬ এএম says : 0
    শেখ হাসিনার সরকার ভালোই এগিয়ে নিচ্ছে উন্নত দেশের দিকে।
    Total Reply(0) Reply
  • Sagor Rusdi ২২ মার্চ, ২০২২, ৭:০৮ এএম says : 0
    বিদ্যুৎ উৎপাদনে দেশ এগিয়ে গেছে তবে বাকি সব সেক্টরে আমরা পিছিয়ে আছি আর উন্নয়ন দাম চরা মূল্যে দিতে হইলে সেই উন্নয়ন দরকার নাই। এই বিদ্যুৎ নিয়ে কত চুরি কত লুট আর সব এসে পড়ে জনগনের ঘারে ডাবোল দাম দিয়ে বিদ্যুৎ কিনতে হয় এছাড়াও বিদেশে প্রচুর ঋন করে রেখেছে বলতে গেলে দেশ এখন পঙ্গু আর একটা ব্রিজ বা রাস্তা কখনই একটা জাতির উন্নয়নের মুলে হতে পারে না।
    Total Reply(0) Reply
  • MD Year Ali Sikder ২২ মার্চ, ২০২২, ৭:০৭ এএম says : 0
    স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা জয়তু মুকুট মনি আলোর দিশারি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে স্বাধীনতার ৫০ বছর পর বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় গৌরবোজ্জ্বল অনন্য উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত অর্জনের ঐতিহাসিক দিন!শতভাগ বিদ্যুতায়নে দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন, সর্বাধুনিক প্রযুক্তির আল্ট্রা সুপার ক্রিটিকাল পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদ্বোধন করায় অজস্র সালাম অশেষ দোয়া ফুলেল শুভেচছা ও প্রানঢালা অভিনন্দন জয় বাংলা।।
    Total Reply(0) Reply
  • MD Nuruzzaman ২২ মার্চ, ২০২২, ৭:০৮ এএম says : 0
    আমার নেত্রী আমার অহংকার, শেখ হাসিনার সরকার, বাংলাদেশর উন্নয়নের জন্যই বারবার দরকার।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী

৩১ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ