নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
যেন আগের ম্যাচের কার্বন কপি! ফজলহক ফারুকির ভেতরে ঢোকা বলে এলবিডব্লু হয়ে যান তামিম ইকবাল। রিভিউ নিয়েছিলেন। তাতে কাজ হয়নি। ৮ বলে ৮ রানে থামে তার ইনিংস। গতকালও যেটি হলো তাতে অনেকেই আগের মাচের অ্যাকশন রিপ্লে ভেবে ভুল করতেই পারেন। বোলার সেই ফারুকি, বলটিও প্রায় একই কায়দায় করা, বাংলাদেশ অধিনায়কের ভাগ্যেও একই পরিণতি- এলবির পাতা ফাঁদে আবারও পা দিয়েছেন দেশসেরা এই ওপেনার। ওয়ানডে ক্রিকেটে মোট ২০ বার এলবিডব্লু হয়ে ফিরলেন তামিম। বাংলাদেশের পক্ষে এটি সর্বোচ্চ। পার্থক্য শুধু বল আর রান কিছুটা বেশি- চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে এদিন ২৪ বলে ১২ রানে থামে তার ইনিংস।
যেকোনো বাঁ হাতি পেসারকে খেলতে গিয়ে প্রায় সব সময়ই বাঁ পা-টা আড়াআড়ি নিয়ে খেলেন তামিম। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ডান পাশের চোখ দিয়ে বলটা দেখতে হয়, যেটি কিছুটা অসুবিধাই সৃষ্টি করে। বলের পেছন থেকে না খেলে পাশ থেকে খেলতে হয়। এ কারণে বল একটু মুভমেন্ট করলেই ব্যাট ফাঁকি দেওয়ার ঝুঁকি থাকে। এটাই হয়তো তার কুড়িবার এলবির শিকার হওয়ার মূল কারণ।
এ তালিকায় বাংলাদেশ দলে তামিমের পেছনেই আছেন মুশফিকুর রহিম। তিনি ১৭ বার এলবিডব্লু হয়েছেন। ১৬ বার এলবি হওয়া সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল সঙ্গী হিসেবে পেয়েছে হালের সবচাইতে বড় তারকা সাকিব আল হাসানকে। তাদের পরই আছেন টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ- ১৫বার। এর পরের চারটি স্থানে যাঁরা আছেন, তারা সবাই সাবেক ক্রিকেটার- খালেদ মাসুদ (১৩) হাবিবুল বাশার (১১), আফতাব আহমেদ (১০), অলক কাপালি (১০) ও শাহরিয়ার নাফীস (১০)।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।