বিকেলে পর্দা উঠছে বইমেলার
পড়ো বই গড়ো দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ- প্রতিপাদ্যে অমর একুশে বইমেলার পর্দা উঠছে আজ বুধবার (১
অভাবনীয় দৃশ্য
মেলাতো মেলাই । কত প্রকারের মানুষের ভিড়। কত রকম তাদের পোশাক-আশাক। কত রকমের বইপত্র। কত রকমের সাজগোজ মেলার। কোথাও কোন হট্টগোল নেই। সর্বত্রই মিলনের একটা জীবন্ত আবেশ। শুধু ঢাকা নয় বিভিন্ন জেলা থেকে ক্রেতা দর্শকরা মুখড় করছেন মেলা। নিজের জন্য বই কিনছেন, কিনছেন স্বজনদের জন্যও। এক অভাবনীয় দৃশ্য।
এও কম কী!
বাংলা একাডেমি চত্বরে স্টলের সংখ্যা কম। মূল বইয়ের স্টলগুলো রাস্তার ওপারে সোরাওয়াওর্দী উদ্যানে। ওখানে মেলার জন্য বিশাল পরিধি। ওখানে সব স্টল খুঁজে পাওয়া যথেষ্ট সময়ের ব্যাপার। কিন্তু করোনাকালীন সময়ে মানুষের কাজের চাপ বেড়ে যাওয়ায় ‘অবসর’ নেই বললেই চলে। তারপরও কিছুটা সময় বাঁচিয়ে মানুষ মেলায় আসেছে।
সবকিছুই ছিল সহনীয়
বই দেখা, বই কেনা, খাবার খাওয়া, ঘুরে-বেড়ানো এসব একুশে মেলার চিরায়ত ঐতিহ্য। শুক্রবারে বই মেলা ছিলো লোকে লোকালণ্য। মানুষের ঠেলা-ঠেলি কিন্তু সবকিছুই ছিল সহনীয়। সবকিছুতেই একটা রুচির ছাপ।
আরও ১৫ দিনের দাবি
আরও ১৫ দিনের দাবি। প্রকাশকরা যুক্তি দেখিয়ে মেলার সময় আরো ১৫ দিন বাড়ানোর দাবি তুলেছেন।
-ফাহিম ফিরোজ
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।