পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এম খায়রুজ্জামান সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত মেজর। তার বিরুদ্ধে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেল হত্যার ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগ রয়েছে। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তাকে অবসরে পাঠিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে ২০০৩ সালে তিনি আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পান। পরে খায়রুজ্জামানকে সেনাবাহিনী থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়। ২০০৭ সালে তিনি মালয়েশিয়ায় হাইকমিশনার নিযুক্ত হন।
মালয়েশিয়ায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামানকে ঢাকায় ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) খায়রুজ্জামানের আইনজীবীর করা এক আবেদনের শুনানি শেষে আদালতের বিচারক মোহাম্মদ জাইনি মাজলান এ আদেশ দেন। বার্তাসংস্থা এফএমটির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
আদালতের বিচারক জাইনি মাজলান বলেন, ‘আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে গিয়ে খায়রুজ্জামানকে হস্তান্তর করা হয়েছে, এমনটি হাইকোর্ট শুনতে চান না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি আশা করবো অভিবাসন (বিভাগ) এ বিষয়টি তাদের নিজের হাতে তুলে নেবে না।’
খায়রুজ্জামানের পক্ষে করা হেবিয়াস কর্পাস আবেদনের শুনানির জন্য মালয়েশিয়ার হাইকোর্ট আগামী ২০ মে নতুন তারিখ ধার্য করেছেন। মূলত কাউকে ‘বেআইনিভাবে’ আটক করার অভিযোগ উঠলে তাকে আদালতের সামনে হাজির করার জন্য এ ধরনের রিট হয়।
খায়রুজ্জামানের আইনজীবীদের দাবি, খায়রুজ্জামান ইউএনএইচসিআর কার্ড নিয়ে মালয়েশিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী হিসেবে বসবাস করছেন। তিনি এখন পর্যন্ত দেশটির অভিবাসন সংক্রান্ত কোনো আইন লঙ্ঘন করেননি। ফলে তাকে বেআইনিভাবে আটক করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।