পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে খাদের কিনারে রেখে যাওয়া ও সংবিধানের প্রতি জনগণের আস্থা-বিশ্বাস বিনষ্ট করার দায়ে বিদায়ী নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ‘বিচারের’ সম্মুখীন হতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব। গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে তিনি ওই কথা বলেন।
আ স ম রব বলেন, সাংবিধানিক দায়িত্ব উপেক্ষা ও লঙ্ঘনের মাধ্যমে ইসি রাতের আঁধারে ভোট সম্পন্ন করে সরকারের হাতে জনগণের ক্ষমতা অবৈধভাবে তুলে দেওয়ার অপরাধে অপরাধী হয়েও নিরাপদে প্রস্থান করা গণতান্ত্রিক সমাজের জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করবে। সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে নির্বাচন কমিশনকে বিচারের সম্মুখীন না করলে রাষ্ট্রীয় যে কোনো প্রতিষ্ঠান সংবিধান লঙ্ঘনে উৎসাহিত হবে। এই প্রবণতা ভবিষ্যতেও সর্বগ্রাসী শাসনের দিকে নিয়ে যাবে।
সরকার ক্ষমতায় থেকে ক্ষমতা ধরে রাখার স্বীয় উদ্দেশ্য নির্বাচন কমিশনকে ব্যবহার করেছে বলে দাবি করে রব বলেন, নির্বাচন কমিশন (ইসি) সরকারের অনুগ্রহভাজন হয়ে জনগণকে প্রতারিত করেছে। হুদা কমিশনের ‘জন্ম এবং অপকর্ম’ সবই সরকারের মদতে হয়েছে।
অনিয়মের গুরুতর অভিযোগে অভিযুক্ত কে এম নূরুল হুদা কমিশনের নির্বাচনের নামে দিনের ভোট রাতে করার মত গর্হিত কলঙ্কের স্মৃতি গণতন্ত্রকামী দেশবাসীকে অবিরাম কষ্ট দিতে থাকবে বলে উল্লেখ করেন রব। তিনি বলেন, একের পর এক নির্বাচন হয়েছে আর ব্যর্থতার ঝুলি পূর্ণ করেছে এই কমিশন। তারপরও আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে সিইসিসহ অন্য তিন কমিশনার নিজেদের পক্ষে সাফাই গেয়েছেন বরাবরই। ব্যতিক্রম ছিলেন একমাত্র কমিশনার মাহবুব তালুকদার। তিনি সময়ে সময়ে অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা নিয়ে কথা বলেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।