Inqilab Logo

শুক্রবার ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইসিতে কারা আসছেন

৩২২ জনের নাম প্রকাশ করল সার্চ কমিটি

রফিক মুহাম্মদ | প্রকাশের সময় : ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ১২:০৪ এএম

কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন বিদায় নিয়েছে। বিদায়বেলায় মাহবুব তালুকদার ‘গণতন্ত্রের লাশ’ রেখে যাওয়ার অনুশোচনা করলেও কে এম নুরুল হুদা স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতেই ‘আমি বিব্রত নই’ বলে চলে গেছেন। এখন চলছে নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের প্রক্রিয়া।

ইসি গঠনে প্রেসিডেন্টের গঠিত সার্চ কমিটি কাজ শুরু করেছে। নির্বাচন কমিশনে স্থান পেতে ২৪টি রাজনৈতিক দল ও ৬টি সংগঠনের পক্ষ থেকে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ৩২২ জনের নাম জমা দেয়া হয়েছে। কমিটি এর মধ্যেই তিন দফায় দেশের ৫১ জন বিশিষ্টজনের সঙ্গে বৈঠক করে কার নাম প্রস্তাব করবেন, সে বিষয়ে পরামর্শ নিয়েছেন। আজ আরো ৮ জন সিনিয়র সাংবাদিকের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে। সব কিছুই করা হচ্ছেÑ নতুন নির্বাচন কমিশনার গঠনের লক্ষ্যে। অন্যদিকে বিএনপিসহ কয়েকটি দল জানিয়ে দিয়েছে, তারা সার্চ কমিটি মানেন না এবং নামও দেবেন না। গতকালই সার্চ কমিটিতে জমা দেয়া ৩২২ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এ অবস্থায় সর্বোত্রই চলছে জোর আলোচনাÑ নতুন ইসিতে কারা আসছেন? কে হচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার? আর অন্যান্য কমিশনার হিসেবেই বা কারা থাকছেন? কারা আসতে পারেন তা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ বিভিন্ন মহলে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। নতুন নির্বাচন কমিশন নিয়ে চায়ের কাপে ঝড় চলছে। আলোচনায় উচ্চারিত হচ্ছে বিভিন্নজনের নাম। তবে সার্চ কমিটির সুপারিশের পরই প্রেসিডেন্ট সব কিছুই চ‚ড়ান্ত করবেন।

এদিকে গতকাল বিদায় নিয়েছে বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে সার্চ কমিটির মাধ্যমে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন হবে এমন ধরাণা অনেকেরই ছিল। তবে আইনি বাধ্যবাদকতা না থাকায় সার্চ কমিটি তাদের সাংবিধানিক সময়সীমা ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ১০ জনের নাম প্রেসিডেন্টের কাছে সুপারিশ করবে।

এর মধ্যে যাদের নাম প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার হিসাবে সর্বত্র আলোচিত হচ্ছে তাদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন বর্তমান সরকারের সাবেক কেবিনেট সচিব মোশাররফ হোসেন ভ‚ঁইয়া, সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার, সাবেক কেবিনেট সচিব শফিউল আলম, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মাহবুব আহমেদ, সাবেক পিএসসির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ সাদিক। এ ছাড়াও সাবেক সেনাপ্রধান ইকবাল করিম ভ‚ঁইয়া, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সাবেক আইজিপি শহীদুল হক, সিনিয়র আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরী, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মোখলেসুর রহমানের নামও আলোচনায় রয়েছে। অন্যদিকে সাবেক স্বাস্থ্য ও নির্বাচন কমিশন সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান, বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) সালদার হোসেন, নির্বাচন কমিশনের সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন তুলি, ইসির যুগ্মসচিব আবুল কাসেম এর নামও কমিশনার হিসাবে আলোচিত হচ্ছে। কমিশনার হিসেবে আরও আলোচনায় আছে সাবেক সচিব কানিজ ফাতেমা, কামালউদ্দীন তালুকদার ও সাবেক কয়েকজন জেলা জজ ও সাবেক একাধিক সেনা কর্মকর্তার নাম। এ ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব আবদুল করিম, নজিবুর রহমান, সাবেক সচিব শেখ ওয়াহেদুজ্জামান মুহিবুল হক, সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ও জাফর আহমেদ খানের নামও আলোচিত হচ্ছে।

এবার পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিশনে একজন সিনিয়র আমলা রাখার বিষয়টি সবচেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে। এ ছাড়া সামরিক বাহিনী থেকে একজন, বিচারবিভাগ থেকে একজন, একজন শিক্ষাবিদ এবং একজন সুশীল সমাজের প্রতিনিধি রাখা হতে পারে।

নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করতে গত ৫ ফেব্রæয়ারি প্রেসিডেন্ট সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৬ সদস্যবিশিষ্ট সার্চ কমিটি গঠন করেছেন। কমিটির অন্যান্য সদস্য হন সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান, মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মুসলিম চৌধুরী, সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন এবং কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক আনোয়ারা সৈয়দ হক। কমিটি আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য ১০ জনের নাম সুপারিশ করবেন। সুপারিশকৃত নামের তালিকা থেকে প্রেসিডেন্ট একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও একজন নারীসহ চারজন কমিশনারের নাম চ‚ড়ান্ত করবেন।

সার্চ কমিটি গত ৬ ফেব্রæয়ারি প্রথম বৈঠক করে। বৈঠক শেষে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নাগরিকদের কাছে প্রধান নির্বাচন কমিশার ও অনান্য কমিশনার পদে যোগ্য ব্যক্তিদের নাম দেওয়ার আহŸান করা হয় এবং বিশিষ্টজনদের সাথে বৈঠক করারও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে সার্চ কমিটি। সার্চ কমিটির আহŸানে ২৪টি রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন সংগঠন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার হিসাবে ৩২৯ জনের নাম জমা দিয়েছে। তবে বিএনপিসহ ১৫টি রাজনৈতিক দল সার্চ কমিটিতে কোনো নাম পাঠায়নি। সার্চ কমিটি গত ১২ এবং ১৩ ফেব্রæয়ারি তিনদফায় বিশিষ্টজনের সাথে বৈঠক করে। আজ আবার ৮ জন বিশিষ্ট সাংবাদিকের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে। বৈঠক শেষে সার্চ কমিটির সাচিবিক দায়িত্ব পালন করা মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ১৫ ফেব্রæয়ারি কমিটির বৈঠক শেষে চ‚ড়ান্ত তালিকার নাম প্রকাশ করা হতে পারে। সে হিসাবে আজ হয়তো সম্ভাব্য ১০ জনের নাম প্রকাশ হতে পারে।
এদিকে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটিতে পাঠানো মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে যারা নাম পাঠিয়েছেন তাদের তালিকা গতকাল সন্ধ্যায় প্রকাশ করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

সাংবাদিক অজয় দাস গুপ্ত, অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল মোতালেব মিয়া, অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল, আইইবির সাবেক প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড, এম শামীম জেড বসুনিয়া, ওয়াল্ড ইউনিভার্সিটির ভিসি অধ্যাপক আব্দুল মান্নান ছৌধুরী, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক অবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক এ কে এম মোস্তফা জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক জাকিয়া পারভীন, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের রোগবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু সালেহ মাহফুজুল বারী, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডীন অধ্যাপক ড. আবদুল আউয়াল বিশ্বাস, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ এ মামুন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী খসরুল আলম কদ্দুসী, সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নজমা শাহীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক ব্যবসা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভুইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সাইদুজ্জামান, লেখক ও শিক্ষাবিদ ড. জাফর ইকবাল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. সরকার আলী আক্কাস, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ, শিক্ষাবিদ ও গবেষক অধ্যাপক ড. জহরুল আলম, অধ্যাপক ও স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. কাজী দীন মোহম্মদ, সাবেক চেয়ারম্যান, বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক ডা. সেলিমুর রহমান, সাবেক উপদেষ্টা, তত্ত¡াবধায়ক সরকারি অধ্যাপক ডা. সুফিয়া রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, সাবেক সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস সাবেক ভিসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, সাবেক সচিব আখতারী মমতাজ, সাবেক সিনিয়র সচিব আনিসুর রহমান, প্রাক্তন বিচারপতি আব্দুর রশিদ, সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান, সাবেক বিচারপতি আবু বকর সিদ্দিকী, আইনজীবী আবুল হাশেম, সাবেক সচিব উজ্জল বিকশি দত্ত, সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী, সাবেক অতিরিক্ত সচিব একেএম মনোয়ার হোসেন আখন্দ, অ্যাডভোকেট শাহ মো. খসরুজ্জামান, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ এম হাসান ইমাম, অবসরপ্রাপ্ত যুগ্মসচিব (বীর মুক্তিযোদ্ধা) এস, এম, আব্দুল ওয়াহাব, অবসরপ্রাপ্ত বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (গ্রেড-১) এস.এম. হারুন-অর-রশীদ, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের কোষাধ্যক্ষ এয়ার কমান্ডার (অব.) ইসফাক ইসলাম চৌধুরী, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার এয়ার কমোডর শফিক এলাহী, কে, বি এন্টারপ্রাইজের পরিচালক কাজী রওশন আক্তার কাজী গোলাম মোস্তফা, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়য়ের সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী রওনক আক্তার, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক, সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী হাবিবুল আউয়াল, সাবেক সচিব কামরুন নাহার, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি কৃষিবিদ ইকবাল বাহার, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি কৃষিবিদ এ, কে,এম সাইদুল হক চৌধুরী, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ওয়ারেস কবির, বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক ড. মো. আফজাল, চট্টগ্রাম ভেটেরেনারি অ্যান্ড এনিমাল সাইন্স এর সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. নীতিশ চন্দ্র দেবনাথ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের প্রফেসর ড. মো. মঞ্জুরুল আলম, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মীর শহীদুল ইসলাম, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. এমদাদুল হক চৌধুরী, সাবেক ধর্ম সচিব মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কৃষিবিদ মো. মোখলেছুর রহমান, সাবেক দায়রা জজ খান মো. আবদুল মান্নান, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অবসরপ্রাপ্ত যুগ্মসচিব খোন্দকার মিজানুর রহমান, সচিব (অব.) খন্দকার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট খন্দকার হাসান শাহরিয়ার, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট গাজী মো. মহসিন, অ্যাড.কমের চেয়ারম্যান গীতি আরা সাফিয়া চৌধুরি, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ছহুল হোসাইন, অতিরিক্ত সচিব (অব.) জালাল আহমেদ, সাবেক সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভ‚ইয়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব অপরূপ চৌধুরী, সাবেক সচিব অশোক মাধব রায়, আইনজীবী আব্দুলাজ শাহাদাত খান, সাবেক সচিব আব্দুল মালেক মিয়া, এডাবের চেয়ারপারসন আব্দুল মতিন, আইনজীবী আব্দুল হালিম, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও লেখক আবু সাঈদ খান, সাবেক তথ্য সচিব আবদুল মালেক, সাবেক সিনিয়র সচিব আবদুস সামাদ, সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ, প্রবাসী আশরাফ আলী, পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ইকরাম আহমেদ, নিরাপদ সড়ক চাই চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন, সাবেক অতিরিক্ত সচিব ইসরাইল হোসেন, আইনজীবী এ এ এম মনিরুজ্জামান, ভ‚মি সংস্কার বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান এ এইচ এম সাদিকুল হক, সুপ্রিম কোর্টের সাবেক রেজিস্ট্রার জেনারেল এ কে এম শামসুল ইসলাম, ইন্টারন্যাশনাল পিস অ্যান্ড সলিডারিটি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এ.এফ.এম. ইসমাইল চৌধুরি, অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ.এল.এম. আব্দুর রহমান এনডিসি, সাবেক আইজিপি একেএম শহীদুল হক, বিপিএম, পিপিএম, আইনজীবী এজাজুর রসুল, সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান, সাবেক অতিরিক্ত সচিব এম জানিবুল হক, সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন, লন্ডনে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম. এ. হান্নান, সাবেক মন্ত্রী এম. নাজিম উদ্দিন আল-আজাদ, বিশিষ্ট শিল্পপতি ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ইউনিমেড ইউনিহেলথ গ্রæপের এম. মোসাদ্দেক হোসেন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট এস এম রেজাউল করিম, বিটিভির সাবেক মহাপরিচালক এস. এম. হারুন-উর-রশীদ, অব: যুগ্মসচিব এস.এম. আব্দুল ওয়াহাব, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কালাচাঁদ মন্ডল, ফ্রি-ল্যান্ড কনসালটেন্ট জ্যোতি বিকাশ বড়–য়া, সাবেক সচিব জিল্লার রহমান, জেনারেল জালি ডি আহসান বীর প্রতীক (অব.), অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলি, সাবেক প্রফেসর জহুরুল আলম, শিক্ষাবিদ ড. এম শমসের আলী, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ, ড. মো. নাসির উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত সচিব তারিক-উল-ইসলাম, সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দীপক কুমার দত্ত, সাবেক মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, কবি ফিরোজা আক্তার, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব ফয়েজ আহমেদ ভ‚ইয়া, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাইদুর রহমান খান, এনডিসি, পিএসসি, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ বেলায়েত হোসেন, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মাহাবুব হোসেন, সাবেক সচিব মিকাইল শিপার, সাবেক সিনিয়র সচিব মেসবাহুল আলম, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মো. আব্দুল মজিদ, আইনজীবী মো. আবু বাকার সিদ্দীকী খান, সাবেক যুগ্মসচিব মো. আবুল কাশেম, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব মো. ইউসুফ, সাবেক অতিরক্তি সচিব জানিবুল হক, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সদস্য (আইন) দলিল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ, অবসর প্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব মুস্তাফিজুর রহমান, ট্যুর অপারেটর ও টুরিজম স্কলার রাফিউজ্জামান, পিএসসির সাবেক সচিব শাহজাহান আলী মোল্লা, সাবেক সিনিয়র সচিব সিরাজুল ইসলাম, সরকারি কর্মকমিশনের সাবেক সচিব মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক সচিব মোস্তাফা কামাল, সাবেক সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দিন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার আব্দুল মোবারক, সাবেক মুখ্য সচিব আবদুল করিম, সিনিয়র জেলা জজ ও দায়রা জজ আলতাফ হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের অ্যাড. জামিল খান, এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন, ট্যাক্স কনসালটেন্ট মজিবুর রহমান, প্রবাসী মজিবুর রহমান মুজিব, সিনিয়র জেলা জজ ও দায়রা জজ (অব.) শফিউল আজম, সাংবাদিক ইকবাল সোবাহান, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব মাহফুজুর রহমান, সিনিয়র জেলা জজ ও দায়রা জজ (অব.) আকবর হোসেন মৃধা, সিনিয়র সচিব (পিআরএল) আনিছুর রহমান, সাবেক সচিব আনোয়ারুল ইসলাম সিকদার এনডিসি, সাবেক সচিব আনসার আলী খান, জেলা ও দায়রা জজ আফতাব উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ আব্দুল মজিদ, গ্রামীণ ব্যাংক অবসরপ্রাপ্ত ঐক্য পরিষদের সদস্য সচিব আব্দুল হাই, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির বরগুনা ইউনিটের সেক্রেটারি আবদুল মোতালেব মিয়া, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আবদুস সামাদ, আইনজীবী আবুল হাসেম, জনস্বার্থ রক্ষা জাতীয় কমিটির আহবায়ক আমিনুল ইসলাম বুলু, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর, সিএসিসি ইকবাল হোসেন, সাবেক সচিব ইদ্রিস মিয়া, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক ওয়াসিউজ্জামান আখন্দ, সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন তালুকদার, অবসরপ্রাপ্ত সচিব কুদ্দুস খান, অ্যাড. গোলাম মোস্তফা, অবসরপ্রাপ্ত সচিব নূর-উর-রহমান, অবসরপ্রাপ্ত সচিব নুরুন নবী তালুকদার, আইনজীবী নুরুল ইসলাম চৌধুরী, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ নুরুল হুদা, মাহবুবুর রহমান দুলাল, সাবেক ডিআইজি মঞ্জুর কাদের খান পিপিএম, সার্ভিস হোল্ডার কনসালটেন্ট শামসুল আরেফিন আরিফ, অতিরিক্ত সচিব (পিআরএল) শাহজাহান মিয়া, সিনিয়র সচিব (পিআরএল) শহিদুজ্জামান, সাবেক সচিব হুমায়ুন খালিদ, সাবেক সচিব রওনক মাহমুদ, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব রোকসানা কাদের, সাবেক সচিব শ্যামল কান্তি ঘোষ, অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ শামসুন নাহার বেগম, আইসিবিএ’র প্রেসিডেন্ট শাহাদাৎ হোসেন, আকিজ গ্রæপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ বশিরউদ্দিন, মানবাধিকারকর্মী স্বপন কুমার সরকার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাইদুর রহমান খান, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সাঈদ মাহেমেন বকশ কল্লোল, সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিত্তিক ফাইন্যান্সিং কোম্পানির কান্ডি ডিরেক্টর সাখাওয়াত খান, সাবেক স্বাস্থ্য সচিব সিরাজুল হক খান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক বিশেষ সহকারী সেলিমা খাতুন, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ এনায়েত হোসেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ জে. আর. মোদাচ্ছির হোসেন, অবসরপ্রাপ্ত সচিব হেলাল উদ্দিন আহমেদ, এডিটরিয়াল কনসালটেন্ট হেলাল কবির চৌধুরী, সাবেক সিনিয়র জেলা জজ হোসেন শহীদ আহমদ, অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান, পিএসসির সাবেক সদস্য ড. আনোয়ার বেগম, সাবেক যুগ্মসচিব ড. আফরোজা পারভীন, ঢাবির প্রফেসর ড. আব্দুল্লাহ আল মারুফ, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আহসান মনসুর, সুপ্রিম কোর্টের এড. ড. একেএম আখতারুল কবির, সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ ড. একেএম আবুল কাশেম, চবির প্রাক্তন প্রফেসর ড. জ্যোতি প্রকাশ দত্ত, সাবেক সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খান, ড. ডালেম চন্দ্র বর্মন, ঢাবি প্রফেসর ড. তাসনিম সিদ্দীকী, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ, ড. নাজমা শাহীন, মহাখালী দারুল উলুম হোসাইনিয়া মাদরাসার প্রিন্সিপাল ড. নজরুল ইসলাম আলম মারূফ আল মাদানী, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেন, সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, সাবেক সচিব ড. মিহির কান্তি মজুমদার, শিক্ষক ড. মেঘনা গুহঠাকুরতা, সুপ্রিম কোর্টের এড. ড. মো. শাহজাহান, সাবেক সচিব ও সাবেক এনবিআর চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জাকারিয়া, সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ জাকারিয়া, সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক, ইলেকশন প্রোগ্রামের সিনিয়র পরিচালক ড. মো. আব্দুল আলীম, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ ড. মো. শাজাহান, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের প্রো-ভিসি ড. মো. সুলতান মাহমুদ, সুপ্রিম কোর্টের এড. ড. শাহদীন মালিক, মানবাধিকার কমিশনের মহাসচিব ড. সাইফুল ইসলাম দিলদার, মহিলা পরিষদের প্রেসিডেন্ট ড. ফৌজিয়া মোসলেম, বারডেম হাসপাতালের প্রাক্তন মহাপরিচালক ডা. নাজমুন নাহার, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের সাবেক চেয়ারম্যান ডা. সারোয়ার আলী, ডা. মোহাম্মদ নাসিমুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব ডা. মো. সিরাজ দৌলা, এড. ডিএইচএম মনিরুদ্দিন, মেডিকেল এসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব ডা. মো. শফিকুর রহমান, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ দেওয়ান মো. শফিউল্লাহ, ঢাবির সাবেক প্রফেসর ড. আবুল কাশেম ফজলুল হক, পিএসসির সাবেক সদস্য প্রফেসর ড. এসএম আনোয়ারা বেগম, রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ, পিএসসির সাবেক সদস্য প্রফেসর ড. ফরিদা আদিব খানম, সাস্টের অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর ড. আবদুল আউয়াল, শিক্ষাবিদ ও গবেষক প্রফেসর ড. মনজু, ঢাবির প্রাক্তন প্রো-ভিসি প্রফেসর নাসরিন আহমেদ, ব্যাংক নির্বাহী প্রশান্ত কুমার দাশ, সাবেক তথ্য কমিশনার প্রফেসর সাদেকা হালিম, ফৌজিয়া মোসলেম, অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা বি. জে. সেলিম মাহমুদ চৌধুরী, বিটিআরসির অবসরপ্রাপ্ত ভাইস চেয়ারম্যান বি. জে. (অব.) আহসান হাবীব খান, বিইউপির সাবেক ডিন বি. জে. (অব.) মো. রেফায়েত উল্লাহ, অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা বি. জে. আব্দুল আল আযাহার, মো. আব্দুস সোবহান সাদেক, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আবু বকর, আবু বকর সিদ্দীকী, নাজমুন আরা সুলতানা, বোরহান উদ্দিন, মঈনুল ইসলাম চৌধুরী, মুসা খালেদ, সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, ফ্যাশন ডিজাইনার বিবি রাসেল, অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব বিশ্বাস লুৎফর রহমান, জবির প্রফেসর ড. এসএম আনোয়ার বেগম, দৈনিক সমকালের উপদেষ্টা সম্পাদক আবু সাঈদ খান, অবসরপ্রাপ্ত সচিব এম আব্দুল মালেক মিয়া, ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউটের সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. কবির আহমেদ ভ‚ঞা, বি. জে (অব.) মো. মাহমুদুল হক, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব মো. আনসার আলী খান, সাবেক উপসচিব মো. ফজলুল করিম, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. সরোয়ার হোসেন, ভীম চরণ রায়, শমসের কবির চৌধুরী, মাজহারুল হক খন্দকার কায়সার, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথ, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ রাশিদা সুলতানা, ফেমার সাবেক সভাপতি মনিরা খান, মেজর জে. (অব.) আবু নাসের মো. ইলিয়াস, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জে. (অব.) আ ন ম মুনীরুজ্জামান, মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির এমডি সালেহউজ্জামান, অবসরপ্রাপ্ত সেবা কর্মকর্তা মেজর জে. আনু নাছের মো. ইলিয়াস, মেজর জে. আবদুর বারী, আরইবির সাবেক চেয়ারম্যান মেজর জে. মউনুল ইসলাম, মেজর জেনারেল মো. মাসুদ রেজওয়ান, মোহাম্মদ আলী সিকদার, রফিকুল ইসলাম, সাখাওয়াত হোসেন, সাবেক সেনা প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) হারুনুর রশিদ, অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব মো. আবুল কাসেম, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মো. মোমতাজ উদ্দিন আহমেদ, অবসরপ্রাপ্ত মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন ভূঁইঞা, সাবেক বিচারপতি মনসুরুল হক চৌধুরী, সাবেক সচিব মুশফিকা ইকফাত, মো. আবদুল মান্নান, সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. গাজী রহমান, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব মো. জাহাঙ্গীর মোল্লা, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. ফখরুদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত সচিব মো. ফাইজুর রহমান, সুপ্রিম কোর্টের এড. মো. বদরুল ইসলাম, এফবিসিসিআই’র সাবেক যুগ্ম সেক্রেটারি মো. রফিকুল ইসলাম, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মো. শামসুল হক, এড. মো. শাহ আলম মিয়া, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শহীদুজ্জামান, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. সফিকুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত আইজিপি মো. হাবিবুর রহমান, সাবেক তত্ত¡াবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী, নারী নেত্রী রোকেয়া কবীর, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব রোকন উদ দৌলা, অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা লে. জে. মো. শফিকুর রহমান, লে. ক. (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, সেনাবাহিনীর সাবেক ডিজিএমএস লে. জে. (অব.) জাফরউল্লাহ সিদ্দিক, চট্টগ্রাম সোবহানিয়া কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল শাইখুল হাদীছ আল্লামা কাযী মঈনুদ্দিন আশরাফি, প্রাক্তন বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান শেখ ওয়াহিদুজ্জামান, বাংলা একাডেমির সভাপতি সেলিনা হোসেন, আইনজীবী সৈয়দ মিজানুর রহমান, হাজী মো. শাহ আলম মিয়া, সিনিয়র সচিব (অব.) হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন, সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির, সাবেক বিচারপতি আবদুল ওয়াহাব মিয়া, সাবেক সচিব ড. আবদুল মজিদ, সাবেক বিচারপতি ফরিদ আহমদ, যাত্রাবাড়ী মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মাহমুদুল হাসান, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. আবদুল লতিফ মাসুম, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আসগর আলী, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম, সাবেক আইজিপি মো. শহিদুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সচিব মো. সামসুদৌহা, সাবেক কমিশনার মো. সাবেদ আল সাদ, লিনজে রিভেরো, এয়ার চীফ মার্শাল (অব.) ফখরুল আজম, দৈনিক পূর্ব তারার সম্পাদক মো. সাইফুল ইসলাম সিদ্দিক, অবসরপ্রাপ্ত আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. মহিবুল হক, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মীর শহীদুল ইসলাম, সাবেক সচিব মো. নাজিম উদ্দিন, মো. ফয়জুর রহমান চৌধুরী।



 

Show all comments
  • Md Amir Hussain ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ১১:০৯ পিএম says : 0
    জনাব ইলিয়াস কাঞ্চনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার করার পক্ষে আছি।
    Total Reply(0) Reply
  • মোহাম্মদ দলিলুর রহমান ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ২:১৪ এএম says : 0
    যে অবস্থা দেখতেছি এই সংসদীয় চৌরাচার দলীয় সংসদীয় পদ্ধতির জন্য,সবাই আসতে চায়,আসলেই দুনিয়াটা এই রকম যেখানে রক্ত আছে সেখানে জোঁক কামড় মারে,এই দলীয় সংসদীয় চৌরাচার পদ্ধতিতে লাভ আছে,সব কিছু দলীয়,সাধারণ জনগণের জন্য কিছুই এই দলীয় চৌরাচার পদ্ধতিতে নেই,দলীয় জোট করে দলীয় ভাবে সব কিছু লুট পাঠ করে খাওয়ার জন্য সবাই ঐক্যবদ্ধ,এরা যারা বর্তমানে নামের তালিকায় আছেন এরা সবাই চৌরাচার দলীয় সংসদীয় পদ্ধতি চায়,যদি কোনো না কোনো ভাবে,ছক্কা লেগে যায় বাম্পার ,আসলে কেউ গরিব সাধারণ জনগণের পক্ষে নেই,...
    Total Reply(0) Reply
  • mozibur binkalam ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ২:২৮ এএম says : 0
    বিগ্রেডিয়ার ডঃ সাখাওয়াত হোসেন পারফেক্ট।
    Total Reply(0) Reply
  • Shahidul Islam Shamim ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:১৫ এএম says : 0
    যে লাউ সে কদু, সবাই চেতনার পক্ষের লোক। আরেকটি তাহাজ্জুদ মার্কা নির্বাচন দেখার অপেক্ষায়!
    Total Reply(0) Reply
  • Rayhan Hossain ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:১৫ এএম says : 0
    আবারো সাবেক আইজিপি?এরা সবাই রাতের ভোটের ব্যাপারে খুবই এক্সপার্ট। তার মানে যেই লাউ হেই কদু।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Yousuf Bd ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:১৫ এএম says : 0
    খায়রুল হক এবং সহিদুল হক দুজনই অতিমাত্রায় বিতর্কিত এরা সরাসরি একটি দলের সাথে যুক্ত ।
    Total Reply(0) Reply
  • Mahabub Alam ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:১৬ এএম says : 0
    আমি সিউর যারা কট্টরপন্থী আওয়ামিলীগ এদেরকেই নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেয়া হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • ফারুক হোসেন ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:১৭ এএম says : 0
    এই তামাশা কবে শেষ হবে, দিনের ভোট রাতে দেওয়ার পরিচালনা কমিটি অবশ্যই বাস্তবায়িত হবে?
    Total Reply(0) Reply
  • Sharif Ahmad ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:১৭ এএম says : 0
    ভুলে ভরা সার্চ কমিটির তালিকা। তালিকার ২৬০ নাম্বারে থাকা বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথকে ২৪৩ নাম্বারে থাকা বিচারপতি বোরহান উদ্দিনকে বলা হয়েছে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি। অথচ আজও এ দুজন সুপ্রীম কোর্টে বিচারকার্য পরিচালনা করেছেন। তালিকার ৩৫ ও ২৪১ নাম্বারে আছে একই ব্যাক্তি তথা বিচারপতি আবু বকর সিদ্দিকীর নাম যিনি বর্তমান প্রধান বিচারপতির ভাই। তেমনিভাবে তালিকার ৩৮ ও ২৯৮ নাম্বারে আছেন বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। তালিকায় চোখ রাখতে গিয়ে আমার চোখে এগুলো ধরা পরলো, যাচাই-বাছাই করলে আর কতো এমন ভুল বের হয় কে জানে।
    Total Reply(0) Reply
  • Romel Mahmud ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:১৮ এএম says : 0
    এই সব তামাশা আর কত? আসলে আমরা আছিই শুধু এই সব তামাশা দেখার জন্য!!! কি অদ্ভুত!!! উনারাই ক্ষমতায় বসে মস্করা করবে, দুই একজন সৎ ব্যাক্তিকে যাও বা বসাবে, বাকিগুলো থাকবে সব প্রাক্তন কিছু চাটুকার, ভারতীয় মদদ পুস্ট কিছু তাবেদার বার বার ওনাদের সাথে দেখা করবে, হবে একটা সার্কাস!!! বিরোধী দল শূন্য কি সুন্দর আবার ৫ বৎসর। এভাবেই চলবে অনন্তকাল!!! বাহ!!! কি দারুন ওনাদের নিতি? বিরোধী মত বা দল কে পংগু করে, সব ওনারা আর তাদের চ্যালা চামুন্ডরাই গিলে খাবে, ভারত তার নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে, আরেকটা বাফার স্ট্যাট বানায় রাখলো আমাদের। ভারতের নিজ দেশে থাকবে শক্তিশালী গনতন্ত্র আর এখানে থাকবে তাদের পছন্দ সই কেউ বাহ!!!
    Total Reply(0) Reply
  • Mhrahman Habib ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:১৮ এএম says : 0
    সব দেখি সরকার দলীয় লোক , এদের দিয়ে আবার একটা রাতের ভোটের আয়োজন করার চিন্তা চলছে
    Total Reply(0) Reply
  • Sk Nihad ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:১৯ এএম says : 0
    এখানে একমাত্র শাখাওয়াত সাহেব ছাড়া সবাই লীগের কোন না কোন ভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এদের দিয়ে কখনো সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন আশা করা যায় না।
    Total Reply(0) Reply
  • Mulla Tashfin ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:১৯ এএম says : 0
    অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ স্যার সচিব আলী ইমাম মজুমদারস্যার এবং ব্রেঃ জেনারেল শাখাওয়াত স্যারদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করলে জাতি সুষ্ঠু ভাবে তার মনোনীত প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Alamgir Kabir ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:১৯ এএম says : 0
    এই আট জনের ছবি দেখে আমার কেন জানি মনে হচ্ছে আগের কমিশনের মতো হবে,কারন সাখাওয়াত হোসেন ছাড়া বাকি সবাই কোন না কোন ভাবে রাজনীতির দলের সাথে জড়িত,
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Tarikul Islam ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:২০ এএম says : 0
    বিগ্রেডিয়ার জেনারেল এম শাখাওয়াত হোসেন একজন ভালো মানুষ। তাকে বিবেচনা করা যেতে পারে।
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Nazmul Haque Murad ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:২১ এএম says : 0
    ১. সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন ২. অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সাঈদ স্যার ৩. সুজনের বদিউল আলম মজুমদার ৪. সুলতানা কামাল ৫. ইকবাল করিম ভূইয়া ৬. সাবেক পিএসসি চেয়ারম্যান ড. সাদিক ৭. ড. ফরাসউদ্দীন ৮. সাবেক আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার ৯. ড. শাহদীন মালিক ১০. গীতি আরা সাফিয়া চৌধুরী আমার মতে ইনাদের মধ্যে হলে বেস্ট হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Md. zakiul islam ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৯:২১ এএম says : 0
    সার্চ কমিটি , মার্চ কমিটি নিয়ে জনগণের আগ্রহ নেই ।তত্বাবধায়ক সরকারই শেষ কথা ।
    Total Reply(0) Reply
  • ইলিয়াছ ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ১২:২৯ পিএম says : 0
    সঠিক ভাবে বুঝে শুনে,দায়িত্ব ভার অর্পন করুন
    Total Reply(0) Reply
  • MD SHAHINUR ALAM ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৭:৫১ পিএম says : 0
    1. অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সাঈদ 2. সুজনের বদিউল আলম মজুমদার 3. ড. শাহদীন মালিক 4. সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন 5. ড. ফরাসউদ্দীন 6. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম 7. স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ 8. অর্থনীতিবিদ ড. আহসান মনসুর 9 ড. তাসনিম সিদ্দীকী, ইনাদের মধ্যে থেকে বিবেচনা করা যেতে পারে। তবে নির্বাচন কমিশন যতই নিরপেক্ষ হোক, চরম রাজনৈতিক প্তরতিহিংসার বাংলাদেশের চলমান প্রেক্ষিতে ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন আশা করা যায় না।
    Total Reply(0) Reply
  • Reza Bari ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৮:১১ পিএম says : 0
    বর্তমান মিডনাইট সরকার , অথবা যে কোন দলকে খমতায় থাকা কালিন আবস্খয় এদেশে কখনোই একটি নিরপেক্ষ ,সুস্ত, ও জনগনের অংশগ্রহনমুলক নির্বাচন হতে পারেনা
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: নির্বাচন কমিশন


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ